
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

বর্তমান সময়টা ডিজিটাল দুনিয়ার। সকাল থেকে রাত—মোবাইল, ল্যাপটপ, ট্যাব বা টিভি—ডিভাইস ছাড়া যেন দিনই চলে না। কিন্তু এসব স্ক্রিনের পেছনে লুকিয়ে আছে এক অদৃশ্য বিপদ—নীল আলো। চোখে দীর্ঘক্ষণ এ আলো পড়লে দেখা দিতে পারে নানা সমস্যা। আর এখানেই সহায়তা করতে পারে ব্লুকাট লেন্স, চোখের জন্য এক আধুনিক প্রতিরক্ষাব্যবস্থা।
নীল আলো আসলে কী?
নীল আলো দৃশ্যমান আলোরই একটি অংশ, যার তরঙ্গদৈর্ঘ্য সাধারণত ৩৮০ থেকে ৫০০ ন্যানোমিটারের মধ্যে। এই আলো অনেকাংশে প্রাকৃতিক, যেমন সূর্য থেকেও আসে। কিন্তু ডিজিটাল স্ক্রিন থেকেও নীল আলো নির্গত হয়—আর সমস্যা হয় তখনই, যখন আমরা ঘণ্টার পর ঘণ্টা স্ক্রিনের সামনে থাকি।
গবেষণায় দেখা গেছে, দীর্ঘসময় স্ক্রিনে চোখ রাখার ফলে নীল আলো সরাসরি চোখে প্রভাব ফেলে। এর ফলাফল হতে পারে-
এই আলো আমাদের মেলাটোনিন হরমোনের ক্ষরণে বাধা দেয়—যে হরমোন ঘুমের জন্য জরুরি। ফলে রাতে ঘুমে বিঘ্ন ঘটে। দীর্ঘমেয়াদে, নীল আলো রেটিনার কোষে ক্ষতি করতে পারে, যার প্রভাব পড়ে আমাদের দৃষ্টিশক্তিতে।
সমাধান কোথায়? ব্লুকাট লেন্স!
ব্লুকাট লেন্স এমনভাবে তৈরি, যা ডিজিটাল ডিভাইস থেকে আসা ক্ষতিকর নীল আলোর একটি বড় অংশ প্রতিহত করে। ফলে চোখে আরাম মেলে, ক্লান্তি কমে এবং রেটিনার ক্ষয় থেকে কিছুটা হলেও সুরক্ষা পাওয়া যায়।
আরও ভালো খবর হলো, রাতে চোখে নীল আলো কম পড়লে মেলাটোনিন হরমোন ঠিকঠাক কাজ করতে পারে, ফলে ঘুম হয় গভীর ও প্রশান্তিময়।
শুধু স্বাস্থ্য নয়, ব্লুকাট লেন্স চশমাগুলো দেখতে আধুনিক ও ট্রেন্ডি। তাই তরুণ প্রজন্মের মধ্যেও এর জনপ্রিয়তা বাড়ছে দিন দিন।
ব্লুকাট লেন্সের অনেক উপকারিতা রয়েছে, তবে এটি সবার জন্য বাধ্যতামূলক নয়। যারা দিনে কয়েক ঘণ্টার বেশি সময় স্ক্রিনের সামনে থাকেন—তাদের জন্য এটি উপকারী। তবে যাদের স্ক্রিন ব্যবহারের পরিমাণ কম, সাধারণ লেন্সেই কাজ চলবে।
ব্লুকাট লেন্সের দাম সাধারণ লেন্সের তুলনায় একটু বেশি হলেও, এটি এক ধরনের দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ। কারণ চোখের যত্ন ঠিকভাবে নিলে ভবিষ্যতে চিকিৎসার খরচ অনেকটাই কমে আসে।
ডিজিটাল দুনিয়া থেকে চোখকে সম্পূর্ণ মুক্ত করা সম্ভব নয়, কিন্তু একটু সচেতন হলে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। ব্লুকাট লেন্স সেই সচেতনতায় একটি স্মার্ট পদক্ষেপ। চোখ দুটো সারাজীবনের সঙ্গী—সেগুলোর যত্ন নিতে তো একটু বাড়তি খরচ করাই যায়।
সূত্র: হাউ ইটস ওয়ার্কস

বর্তমান সময়টা ডিজিটাল দুনিয়ার। সকাল থেকে রাত—মোবাইল, ল্যাপটপ, ট্যাব বা টিভি—ডিভাইস ছাড়া যেন দিনই চলে না। কিন্তু এসব স্ক্রিনের পেছনে লুকিয়ে আছে এক অদৃশ্য বিপদ—নীল আলো। চোখে দীর্ঘক্ষণ এ আলো পড়লে দেখা দিতে পারে নানা সমস্যা। আর এখানেই সহায়তা করতে পারে ব্লুকাট লেন্স, চোখের জন্য এক আধুনিক প্রতিরক্ষাব্যবস্থা।
নীল আলো আসলে কী?
নীল আলো দৃশ্যমান আলোরই একটি অংশ, যার তরঙ্গদৈর্ঘ্য সাধারণত ৩৮০ থেকে ৫০০ ন্যানোমিটারের মধ্যে। এই আলো অনেকাংশে প্রাকৃতিক, যেমন সূর্য থেকেও আসে। কিন্তু ডিজিটাল স্ক্রিন থেকেও নীল আলো নির্গত হয়—আর সমস্যা হয় তখনই, যখন আমরা ঘণ্টার পর ঘণ্টা স্ক্রিনের সামনে থাকি।
গবেষণায় দেখা গেছে, দীর্ঘসময় স্ক্রিনে চোখ রাখার ফলে নীল আলো সরাসরি চোখে প্রভাব ফেলে। এর ফলাফল হতে পারে-
এই আলো আমাদের মেলাটোনিন হরমোনের ক্ষরণে বাধা দেয়—যে হরমোন ঘুমের জন্য জরুরি। ফলে রাতে ঘুমে বিঘ্ন ঘটে। দীর্ঘমেয়াদে, নীল আলো রেটিনার কোষে ক্ষতি করতে পারে, যার প্রভাব পড়ে আমাদের দৃষ্টিশক্তিতে।
সমাধান কোথায়? ব্লুকাট লেন্স!
ব্লুকাট লেন্স এমনভাবে তৈরি, যা ডিজিটাল ডিভাইস থেকে আসা ক্ষতিকর নীল আলোর একটি বড় অংশ প্রতিহত করে। ফলে চোখে আরাম মেলে, ক্লান্তি কমে এবং রেটিনার ক্ষয় থেকে কিছুটা হলেও সুরক্ষা পাওয়া যায়।
আরও ভালো খবর হলো, রাতে চোখে নীল আলো কম পড়লে মেলাটোনিন হরমোন ঠিকঠাক কাজ করতে পারে, ফলে ঘুম হয় গভীর ও প্রশান্তিময়।
শুধু স্বাস্থ্য নয়, ব্লুকাট লেন্স চশমাগুলো দেখতে আধুনিক ও ট্রেন্ডি। তাই তরুণ প্রজন্মের মধ্যেও এর জনপ্রিয়তা বাড়ছে দিন দিন।
ব্লুকাট লেন্সের অনেক উপকারিতা রয়েছে, তবে এটি সবার জন্য বাধ্যতামূলক নয়। যারা দিনে কয়েক ঘণ্টার বেশি সময় স্ক্রিনের সামনে থাকেন—তাদের জন্য এটি উপকারী। তবে যাদের স্ক্রিন ব্যবহারের পরিমাণ কম, সাধারণ লেন্সেই কাজ চলবে।
ব্লুকাট লেন্সের দাম সাধারণ লেন্সের তুলনায় একটু বেশি হলেও, এটি এক ধরনের দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ। কারণ চোখের যত্ন ঠিকভাবে নিলে ভবিষ্যতে চিকিৎসার খরচ অনেকটাই কমে আসে।
ডিজিটাল দুনিয়া থেকে চোখকে সম্পূর্ণ মুক্ত করা সম্ভব নয়, কিন্তু একটু সচেতন হলে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। ব্লুকাট লেন্স সেই সচেতনতায় একটি স্মার্ট পদক্ষেপ। চোখ দুটো সারাজীবনের সঙ্গী—সেগুলোর যত্ন নিতে তো একটু বাড়তি খরচ করাই যায়।
সূত্র: হাউ ইটস ওয়ার্কস

এই ভয়াল ট্র্যাজেডির পাশাপাশি এ দিনই শুরু হয় আত্মসমর্পণের আনুষ্ঠানিক নাটকীয়তাও। ভারতীয় সেনাপ্রধান জেনারেল মানেকশের চরমপত্রের পর ১৩ ডিসেম্বর রাতে জেনারেল নিয়াজি মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছিলেন। ১৪ ডিসেম্বর ছিল সেই দিন, যেদিন নিয়াজির আত্মসমর্পণের সেই ঐতিহাসিক সিগন্যালটি দিল্লি থেকে ঢাকায় পৌঁছায়।
১৫ দিন আগে
একাত্তরের ডিসেম্বরের শুরু থেকেই যখন রণাঙ্গনে পাকিস্তানি বাহিনীর পরাজয় নিশ্চিত হয়ে আসছিল, তখনই গভর্নর হাউসের অন্দরমহলে মেজর জেনারেল রাও ফরমান আলী এক ভয়ংকর নীলনকশা চূড়ান্ত করেন। তাঁর ডায়েরিতেই পাওয়া যায় সেই মৃত্যু-তালিকা, যেখানে লেখা ছিল দেশের প্রথিতযশা শিক্ষক, চিকিৎসক, সাংবাদিক ও সাহিত্যিকদের নাম।
১৫ দিন আগে
১৩ ডিসেম্বর ঢাকার আকাশ, বাতাস এবং মাটি সব কিছুই যেন পাকিস্তানি জেনারেলদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করেছিল। জেনারেল নিয়াজি তার ক্যান্টনমেন্টের সুরক্ষিত ভূগর্ভস্থ বাঙ্কারে বসে ম্যাপের দিকে তাকিয়ে দেখছিলেন যে, পালানোর আর কোনো রাস্তা খোলা নেই।
১৫ দিন আগে
পরাশক্তিদের দ্বন্দ্বে বাংলাদেশের মুক্তিকামী মানুষ ও প্রবাসী সরকার ছিল অটল। প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ ১২ ডিসেম্বর এক বেতার ভাষণে বলেন, ‘সপ্তম নৌ বহর আমাদের স্বাধীনতা আটকাতে পারবে না। প্রয়োজনে আমরা ১০০ বছর যুদ্ধ করব, তবু বিদেশিদের কাছে মাথা নত করব না।’
১৬ দিন আগে