আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘আমরা কোনো মেগাপ্রজেক্টের দিকে যাব না। কারণ মেগাপ্রজেক্টের টাকা ফেরত দিতে সরকারের ১২টা বেজে যাচ্ছে। তার চেয়ে আমরা স্কিল ডেভেলপমেন্টের দিকে জোর দেব। মেগাপ্রজেক্ট থেকে সরে এসে স্কিল ডেভেলপমেন্টে বিনিয়োগ বাড়াবে বিএনপি।
এ সময় আখতার হোসেন বলেন, ইদানীং একটি দলের নেতারা চূড়ান্তভাবে গণভোটের বিরুদ্ধের অবস্থান নিয়েছেন। তারা আগেও গণভোটের বিরুদ্ধে ক্যাম্পেইন করে জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছিল। গণভোটের রায় যারা মানবেন না, তারা জনগণের ম্যান্ডেটকে প্রত্যাখ্যান করেছে। তাদেরকেও জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে।’
তিনি বলেন, ‘ওই ইসলামিক দলকে বলবো- নতুনভাবে বাংলাদেশকে গড়ার চিন্তা করেন। মানুষের সেন্টিমেন্টকে ধারণ করেন। সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়ান। গুপ্ত রাজনীতি করবেন না। স্বচ্ছ রাজনীতিতে আসেন। অপব্যাখ্যা দিবেন না। অপপ্রচার করবেন না। হাসিনা ফ্যাসিস্টের বিরুদ্ধে লড়াই করেছি, সংগ্রাম করেছি। ২৮ অক্টোবর, ১০ ডিসেম্বর এ
রিজভী বলেন, ‘গোঁজামিল দিয়ে কোনো কিছু করা হলে তা টেকসই হবে না। ৯০ ভাগ মানুষ যদি বুঝতে না পারে গণভোটের উদ্দেশ্য কী তাহলে সেই তিমিরে মানুষ থেকে যাবে।’
সরকার রাজনৈতিক দলগুলোকে সঙ্গে নিয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নিলে তা জনগণের জন্য ভালো হয়। দলগুলোকে পাশ কাটিয়ে একপেশে সিদ্ধান্ত নিলে জনগণ ভোগান্তিতে পড়ে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান।
এনসিপির এই নেতা লেখেন, ‘যারা নিজেকে সাংবাদিক পরিচয়ের পূর্বে কোন নির্দিষ্ট দলের পদধারী নেতা হিসেবে পরিচয় দিতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে তারা আর যাই হোক, সাংবাদিকদের প্রতিনিধিত্ব করতে পারে না।’
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, বিএনপি বিশ্বাস করে আল্লাহ এক এবং হযরত মুহাম্মদ (সা.) শেষ নবী। তিনি উল্লেখ করেন, মুসলিম জাতির মধ্যে বিভাজনের কারণে ফিলিস্তিন ও মিয়ানমারে মুসলমানরা নির্যাতনের শিকার হচ্ছে।
নৈশভোজে আরও অংশ নেন, বিএনপি চেয়ারপার্সন উপদেষ্টা কাউন্সিল সদস্য ড. এনামুল হক চৌধুরী, যুগ্ম মহাসচিব হুমায়ুন কবির ও বিএনপি সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, আগামী রোববার (১৬ নভেম্বর) তথা ১ অগ্রহায়ণ এতদিনের রীতির বিপরীতে গিয়ে ডাকসু বঙ্গাব্দ বরণের আয়োজন করতে চায়। একে তারা বলছে ‘আদি নববর্ষ’।
জুলাই সনদ নিয়ে সরকারের কার্যক্রম নিয়ে বলেন, সরকার এখানে দরদ দেখিয়েছে কিন্তু কোনো দায় দেখায় নাই। সরকার রাজনৈতিক দলগুলোকে এক চামচ এক চামচ করে ভাগ করে দিয়েছে। কিন্তু জনগণের প্লেট খালিই রয়ে গেছে।
বিএনপি কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির যুগ্ম মহাসচিব ও ময়মনসিংহ-১ আসনের বিএনপি মনোনীত প্রার্থী সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স বলেছেন, সংসদ নির্বাচনের আগে গণভোটের দাবি ছিল ফেব্রুয়ারির নির্বাচনকে অনিশ্চিত করার একটি প্রজেক্ট। কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকার একই দিনে, একইসাথে দুই নির্বাচন আয়োজনের সিদ্ধান্ত নিয়ে জাতীয় সংসদ
এ সময় তিনি জানান, এনসিপির হয়ে জাতীয় সংসদ ভবনে যাওয়ার জন্য সারা বাংলাদেশ থেকে এ পর্যন্ত ১০১১ জন মনোনয়ন ফরম কিনেছেন। তাদের মধ্যে ডাক্তার, শিক্ষক, ব্যবসায়ী, প্রকৌশলী বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষজন মনোনয়ন সংগ্রহ করেছে।
পরিস্থিতি এমন দাঁড়িয়েছে, ভোটে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের আগে নিজেদের মধ্যেই লড়তে হচ্ছে বিএনপিকে। কেন্দ্র বলছে, দলীয় প্রার্থী চূড়ান্ত করার সময় তৃণমূলের নেতাকর্মীদের ‘আপত্তি’ আমলে নেওয়া হবে। প্রার্থী চূড়ান্ত করার ক্ষেত্রে বিএনপিকে সতর্ক থাকতে বলছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরাও।
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ বারবার স্বৈরাচারী শাসনের কবলে পড়েছে। দেশের মানুষ বুকের রক্ত দিয়ে স্বৈরাচারদের উৎখাত করেছে। নতুন কোনো ফ্যাসিবাদী, কর্তৃত্ববাদী, স্বৈরাচারী শাসন আমরা দেখতে চাই না। একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকার বারবার নানা আশঙ্কার জন্ম দিচ্ছে।
আমির খসরু বলেন, আপনারা জানেন নির্বাচনকে সামনে রেখে একটি গোষ্ঠী নির্বাচন বানচাল করার জন্য ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে। কারণ নির্বাচনে তাদের জেতার কোনো সুযোগ নেই। তারা বিগত দিনেও পরাজিত শক্তি ছিল, এখনো পরাজিত শক্তি, ভবিষ্যতেও তারা পরাজিত শক্তি থাকবে। সুতরাং তারা নির্বাচন চায় না, তারা নির্বাচনকে বাধাগ্রস
৫ আগস্টের পরে নারীরা মাথা উঁচু করে দাঁড়াবে সেই প্রত্যাশা থাকলেও আজকে বাংলাদেশের নারী সমাজ আবার অন্ধকারে নিমজ্জিত হচ্ছে। উন্নয়নের কথা বলে গ্রামের নারীদের বিভ্রান্ত করার জন্য ছিনিমিনি খেলা হচ্ছে।