
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

জামায়াতে ইসলামীসহ ইসলামি দলগুলো যে কর্মসূচি পালন করছে, তা ‘অহেতুক চাপ তৈরি’র জন্য নেওয়া হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
তিনি বলেন, জামায়াতসহ ইসলামী দলগুলোর এই কর্মসূচির কোনো প্রয়োজন ছিল না। আলোচনা চলছিল, চলছে। এ অবস্থায় এ ধরনের কর্মসূচির অর্থই হচ্ছে একটা অহেতুক চাপ তৈরির চেষ্টা করা।
বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সিঙ্গাপুর থেকে চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
আলোচনার টেবিলেই সমাধান বের করতে হবে মন্তব্য করে মির্জা ফখরুল বলেন, এভাবে রাজপথে নামলেই সমাধান হয়ে যাবে? বিএনপি সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক দল, এ ব্যাপারে কোনো সন্দেহ নাই। বিএনপি এখন পর্যন্ত ৫ আগস্ট থেকে কোনো ইস্যুতে রাজপথে নামেনি। কারণ আলোচনার মধ্য দিয়ে সব সমস্যার সমাধান করতে চাওয়া হচ্ছে। আমার বিশ্বাস, এগুলো আলোচনার মাধ্যমেই শেষ হবে।
পিআর বা সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে নির্বাচন প্রসঙ্গে বিএনপির অবস্থান আবারও স্পষ্ট করেছেন দলটির মহাসচিব। তিনি বলেন, পিআরের ব্যাপারে বার্তা পরিষ্কার— বিএনপি পিআরের পক্ষে নয়। বাংলাদেশে পিআরের প্রয়োজনীয়তা নেই।
জুলাই সনদ প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, জুলাই সনদ নিয়ে আলোচনা চলছে। অনেক বিষয়গুলো নিয়ে বিএনপি একমত হয়েছে। সে বিষয়গুলো সামনে আনলে হয়। একটা বিষয় পরিষ্কার— যেটাই করা হোক, জনগণের সমর্থন বড় প্রয়োজন। জনগণের সমর্থনে নির্বাচনের মাধ্যমে যে পার্লামেন্ট আসবে, সেই পার্লামেন্ট সংবিধান পরিবর্তন, সংশোধনী করতে পারবে। সেখানেই সেটা সম্ভব।
১৪ দল ও জাতীয় পার্টি নিষিদ্ধের দাবি রয়েছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের। এ প্রসঙ্গে বিএনপির অবস্থান জানতে চাইলে মির্জা ফখরুল বলেন, কোনো রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের পক্ষে বিএনপি নয়।
এদিকে বুধবার (১৭ সেপ্টেম্বর) পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন জানিয়েছেন, জাতিসংঘের ৮০তম সাধারণ অধিবেশনে আরও তিন রাজনীতিবিদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গী হবেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
এ প্রসঙ্গে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে বিএনপি মহাসচিব বলেন, জাতিসংঘ সফর নিয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে এখনো কথা হয়নি। সেখানে কী ভূমিকা হবে জানি না। তবে দেশের সম্পর্ক ও গণতন্ত্র উত্তরণ নিয়ে কথা হবে, উন্নয়নের বিষয়ে প্রাধান্য পাবে।
দেশের সমস্যা সমাধানের উদ্যোগ নিজেদেরই নিতে হবে বলেও মন্তব্য করেন মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, সবার সমন্বিত প্রচেষ্টায় রাজনীতিবিদদেরেই এসব সমাধানের পথ বের করতে হবে। বাংলাদেশের সিদ্ধান্তগুলো আগেও দেশের মানুষ নিয়েছে, এবারও নেবে। বাইরের কারও কোনো সিদ্ধান্তের প্রয়োজন নেই।

জামায়াতে ইসলামীসহ ইসলামি দলগুলো যে কর্মসূচি পালন করছে, তা ‘অহেতুক চাপ তৈরি’র জন্য নেওয়া হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
তিনি বলেন, জামায়াতসহ ইসলামী দলগুলোর এই কর্মসূচির কোনো প্রয়োজন ছিল না। আলোচনা চলছিল, চলছে। এ অবস্থায় এ ধরনের কর্মসূচির অর্থই হচ্ছে একটা অহেতুক চাপ তৈরির চেষ্টা করা।
বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সিঙ্গাপুর থেকে চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
আলোচনার টেবিলেই সমাধান বের করতে হবে মন্তব্য করে মির্জা ফখরুল বলেন, এভাবে রাজপথে নামলেই সমাধান হয়ে যাবে? বিএনপি সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক দল, এ ব্যাপারে কোনো সন্দেহ নাই। বিএনপি এখন পর্যন্ত ৫ আগস্ট থেকে কোনো ইস্যুতে রাজপথে নামেনি। কারণ আলোচনার মধ্য দিয়ে সব সমস্যার সমাধান করতে চাওয়া হচ্ছে। আমার বিশ্বাস, এগুলো আলোচনার মাধ্যমেই শেষ হবে।
পিআর বা সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে নির্বাচন প্রসঙ্গে বিএনপির অবস্থান আবারও স্পষ্ট করেছেন দলটির মহাসচিব। তিনি বলেন, পিআরের ব্যাপারে বার্তা পরিষ্কার— বিএনপি পিআরের পক্ষে নয়। বাংলাদেশে পিআরের প্রয়োজনীয়তা নেই।
জুলাই সনদ প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, জুলাই সনদ নিয়ে আলোচনা চলছে। অনেক বিষয়গুলো নিয়ে বিএনপি একমত হয়েছে। সে বিষয়গুলো সামনে আনলে হয়। একটা বিষয় পরিষ্কার— যেটাই করা হোক, জনগণের সমর্থন বড় প্রয়োজন। জনগণের সমর্থনে নির্বাচনের মাধ্যমে যে পার্লামেন্ট আসবে, সেই পার্লামেন্ট সংবিধান পরিবর্তন, সংশোধনী করতে পারবে। সেখানেই সেটা সম্ভব।
১৪ দল ও জাতীয় পার্টি নিষিদ্ধের দাবি রয়েছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের। এ প্রসঙ্গে বিএনপির অবস্থান জানতে চাইলে মির্জা ফখরুল বলেন, কোনো রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের পক্ষে বিএনপি নয়।
এদিকে বুধবার (১৭ সেপ্টেম্বর) পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন জানিয়েছেন, জাতিসংঘের ৮০তম সাধারণ অধিবেশনে আরও তিন রাজনীতিবিদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গী হবেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
এ প্রসঙ্গে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে বিএনপি মহাসচিব বলেন, জাতিসংঘ সফর নিয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে এখনো কথা হয়নি। সেখানে কী ভূমিকা হবে জানি না। তবে দেশের সম্পর্ক ও গণতন্ত্র উত্তরণ নিয়ে কথা হবে, উন্নয়নের বিষয়ে প্রাধান্য পাবে।
দেশের সমস্যা সমাধানের উদ্যোগ নিজেদেরই নিতে হবে বলেও মন্তব্য করেন মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, সবার সমন্বিত প্রচেষ্টায় রাজনীতিবিদদেরেই এসব সমাধানের পথ বের করতে হবে। বাংলাদেশের সিদ্ধান্তগুলো আগেও দেশের মানুষ নিয়েছে, এবারও নেবে। বাইরের কারও কোনো সিদ্ধান্তের প্রয়োজন নেই।

মির্জা আব্বাস বলেন, বিএনপি ও খালেদা জিয়ার হাতে গণতন্ত্র স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব নিরাপদ।, সতের বছর পর যখন গণতন্ত্রের স্বাদ পেতে শুরু করেছে দেশ তখন একটি দল ষড়যন্ত্র শুরু করছে।
২১ ঘণ্টা আগে
জামায়াত আমির বলেন, অতীতের সরকারগুলো শুধু আশ্বাস দিয়েছে; কিন্তু আমরা কাজে প্রমাণ করতে চাই। তিনি বলেন, আমরা একই ভাষায় কথা বলি, আমরা এক জাতি-সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় দেশ এগিয়ে যাবে।
১ দিন আগে
হাসপাতাল এলাকায় নেতাকর্মীদের ভিড় না করার অনুরোধ জানিয়ে রিজভী বলেন, নেত্রীর প্রতি শ্রদ্ধা ও আবেগ সে কারণে তারা (নেতাকর্মীরা) যাচ্ছেন। কিন্তু ভিড় করতে গিয়ে অন্যান্য রোগীদের চিকিৎসায় বিঘ্ন ঘটানো যাবো না। যারা ভিড় করছেন, অবস্থান করছেন তাদের ভিড়ের কারণে হাসপাতালের স্বাভাবিক কার্যক্রম বিঘ্ন হচ্ছে। আপনাদের
১ দিন আগে
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে সারজিস আলম এ সময় বলেন, "আমরা কারো সঙ্গে বিবাদে জড়াবো না। তবে কেউ যদি উস্কানি দেয় বা সংঘাতের সৃষ্টি করতে আসে, আমরা তাদের ছাড়ও দেবো না।"
১ দিন আগে