প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়াকে গ্রেপ্তারের মাধ্যমে অন্তর্বর্তী সরকার কোনো ইস্যু থেকে জনগণের মনোযোগ সরিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছে বলে অভিযোগ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ।
তার অভিযোগ, সরাসরি জুলাই হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের দেশ থেকে বেরিয়ে যাওয়ার সুযোগ করে দিয়ে এবং জুলাই গণহত্যার বিচার কার্যক্রমে মনোযোগী না হয়ে নুসরাত ফারিয়ার মতো ব্যক্তিদের গ্রেপ্তারের মাধ্যমে বর্তমান সরকার অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকারের মতোই আচরণ করছে।
সোমবার (১৯ মে) দুপুরে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে এসব কথা বলেন তিনি।
এর আগে রোববার সকালে থাইল্যান্ড যাওয়ার সময় শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে গ্রেপ্তার হন নুসরাত ফারিয়া। সোমবার সকালে শুনানি নিয়ে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত। তার জামিন আবেদনের শুনানি হবে আগামী শনিবার।
হাসনাত স্ট্যাটাসে লিখেছেন, ‘সরাসরি হত্যাকাণ্ডে জড়িত খুনিকে দেশ থেকে নিরাপদে বেরিয়ে যাওয়ার সুযোগ দেওয়া হয়, শিরীন শারমিনকে (সাবেক স্পিকার) রাষ্ট্রীয় তত্ত্বাবধানে বাসায় গিয়ে পাসপোর্ট করে দেওয়া হয়। দ্বিতীয় ট্রাইব্যুনাল জানুয়ারিতে হওয়ার কথা থাকলেও মে মাসে এসেও শুরু হয়নি।’
আওয়ামী লীগের নেতাসহ আওয়ামী রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ৬২৬ জনকে দেশ থেকে বেরিয়ে যাওয়ার সুযোগ দেওয়ার খবরের প্রসঙ্গও স্ট্যাটাসে টেনেছেন হাসনাত।
তিনি লিখেছেন, ‘ইন্টেরিম (অন্তর্বর্তী সরকার), ৬২৬ জনের লিস্ট কোথায়? ৬২৬ জনকে নিরাপদে বের করে দিয়ে এখন নুসরাত ফারিয়াকে হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার করে বোঝাতে চাচ্ছেন আপনারা খুব বিচার করছেন? এগুলো বিচার নয়, এগুলো হাসিনা স্টাইলে মনোযোগ ডাইভারশন।’
জুলাই হত্যাকাণ্ডের প্রকৃত আসামিদের গ্রেপ্তার ও বিচার কার্যক্রম নিয়ে হাসনাত প্রশ্ন তুলে আসছেন অনেক দিন ধরেই। সবশেষ গত ৭ মে গভীর রাতে সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের দেশত্যাগের পর ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানান তিনি। ওই সময়ই হাসনাতের ডাকে ফের আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের জন্য আন্দোলন শুরু হয়।
ওই আন্দোলনের জের ধরে এরই মধ্যে আওয়ামী লীগসহ এর সব অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের কার্যক্রম নির্বাহী আদেশে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে সরকার। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে কেবল ব্যক্তি নয়, দল বা সংগঠনেরও যেন বিচার করা যায় তার জন্য আইন সংশোধন করে অধ্যাদেশ জারি করা হয়েছে।
সরকার বলছে, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে নেতাকর্মীসহ আওয়ামী লীগের বিচার না হওয়া পর্যন্ত অনলাইন-অফলাইনে তাদের সব ধরনের কার্যক্রম নিষিদ্ধ থাকবে। সরকার এ প্রজ্ঞাপন জারি করার পর নির্বাচন কমিশনও আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত করেছে।
চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়াকে গ্রেপ্তারের মাধ্যমে অন্তর্বর্তী সরকার কোনো ইস্যু থেকে জনগণের মনোযোগ সরিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছে বলে অভিযোগ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ।
তার অভিযোগ, সরাসরি জুলাই হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের দেশ থেকে বেরিয়ে যাওয়ার সুযোগ করে দিয়ে এবং জুলাই গণহত্যার বিচার কার্যক্রমে মনোযোগী না হয়ে নুসরাত ফারিয়ার মতো ব্যক্তিদের গ্রেপ্তারের মাধ্যমে বর্তমান সরকার অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকারের মতোই আচরণ করছে।
সোমবার (১৯ মে) দুপুরে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে এসব কথা বলেন তিনি।
এর আগে রোববার সকালে থাইল্যান্ড যাওয়ার সময় শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে গ্রেপ্তার হন নুসরাত ফারিয়া। সোমবার সকালে শুনানি নিয়ে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত। তার জামিন আবেদনের শুনানি হবে আগামী শনিবার।
হাসনাত স্ট্যাটাসে লিখেছেন, ‘সরাসরি হত্যাকাণ্ডে জড়িত খুনিকে দেশ থেকে নিরাপদে বেরিয়ে যাওয়ার সুযোগ দেওয়া হয়, শিরীন শারমিনকে (সাবেক স্পিকার) রাষ্ট্রীয় তত্ত্বাবধানে বাসায় গিয়ে পাসপোর্ট করে দেওয়া হয়। দ্বিতীয় ট্রাইব্যুনাল জানুয়ারিতে হওয়ার কথা থাকলেও মে মাসে এসেও শুরু হয়নি।’
আওয়ামী লীগের নেতাসহ আওয়ামী রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ৬২৬ জনকে দেশ থেকে বেরিয়ে যাওয়ার সুযোগ দেওয়ার খবরের প্রসঙ্গও স্ট্যাটাসে টেনেছেন হাসনাত।
তিনি লিখেছেন, ‘ইন্টেরিম (অন্তর্বর্তী সরকার), ৬২৬ জনের লিস্ট কোথায়? ৬২৬ জনকে নিরাপদে বের করে দিয়ে এখন নুসরাত ফারিয়াকে হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার করে বোঝাতে চাচ্ছেন আপনারা খুব বিচার করছেন? এগুলো বিচার নয়, এগুলো হাসিনা স্টাইলে মনোযোগ ডাইভারশন।’
জুলাই হত্যাকাণ্ডের প্রকৃত আসামিদের গ্রেপ্তার ও বিচার কার্যক্রম নিয়ে হাসনাত প্রশ্ন তুলে আসছেন অনেক দিন ধরেই। সবশেষ গত ৭ মে গভীর রাতে সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের দেশত্যাগের পর ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানান তিনি। ওই সময়ই হাসনাতের ডাকে ফের আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের জন্য আন্দোলন শুরু হয়।
ওই আন্দোলনের জের ধরে এরই মধ্যে আওয়ামী লীগসহ এর সব অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের কার্যক্রম নির্বাহী আদেশে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে সরকার। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে কেবল ব্যক্তি নয়, দল বা সংগঠনেরও যেন বিচার করা যায় তার জন্য আইন সংশোধন করে অধ্যাদেশ জারি করা হয়েছে।
সরকার বলছে, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে নেতাকর্মীসহ আওয়ামী লীগের বিচার না হওয়া পর্যন্ত অনলাইন-অফলাইনে তাদের সব ধরনের কার্যক্রম নিষিদ্ধ থাকবে। সরকার এ প্রজ্ঞাপন জারি করার পর নির্বাচন কমিশনও আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত করেছে।
সরকারের উদ্দেশে তিনি সতর্কবার্তা দিয়ে বলেন, ‘নির্বাচন বিলম্বিত করতে যে ষড়যন্ত্র চলছে, তা যেন প্রশ্রয় না পায়। জনগণের মনে যাতে এ প্রশ্ন না জাগে যে সরকার কোনো একটি বিশেষ দলকে সুবিধা দিতে চাইছে।’
৮ ঘণ্টা আগেএই যুদ্ধের পটভূমি বুঝতে হলে আমাদের ফিরে যেতে হবে তার আগের দশকগুলোতে। খ্রিস্টপূর্ব ৫০০ সালের আশপাশে পারস্য সাম্রাজ্য তখন পৃথিবীর সবচেয়ে বড় সাম্রাজ্য। বর্তমান ইরান, ইরাক, তুরস্ক, আফগানিস্তান, মিশরসহ এক বিশাল এলাকা জুড়ে পারস্যের শাসন বিস্তৃত ছিল।
৯ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগ প্রসঙ্গে তিনি আরো বলেন, ‘মহল্লায়-মহল্লায় আমাদের পাহারা দিতে হবে। কোনো অবস্থাতেই যেন ফ্যাসিবাদ ঘুরে দাঁড়াতে না পারে। তাই নিজেদের মধ্য বিভেদ সৃষ্টি না করে দেশ গঠনে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।’
৯ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে সরকারের ব্যর্থতার সমালোচনা করে বৈঠক আশা করা হয়, রাজনৈতিক দলগুলো অত্যন্ত সর্তকতার সঙ্গে তাদের কর্মসূচি নির্ধারণ করবে, অন্যথায় গণতন্ত্র বিরোধী শক্তিকে সুযোগ করে দেওয়া হবে।
১১ ঘণ্টা আগে