প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
জুলাই সনদ স্বাক্ষরের অনুষ্ঠানকে একটি ‘ঐতিহাসিক মুহূর্ত’ বলে উল্লেখ করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, আমাদের রাজনৈতিক দলগুলো যে সবাই দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করে তার আজকে আরেকটা নিদর্শন দেখা গেল যে, জাতির প্রয়োজনে, রাষ্ট্রের প্রয়োজনে সব দল এক হয়ে কাজ করতে পারে।’
যেসব দল এতে স্বাক্ষর করেনি, তারা আরো কথা বলে স্বাক্ষর করতে পারবে বলে আশাবাদ জানান তিনি। শুক্রবার একটি সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এ আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
জাতীয় নাগরিক পার্টি যাদের জুলাই ঘিরে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল তাদের না থাকাকে ‘ভুল বোঝাবুঝি’ বলে মনে করেন বিএনপি মহাসচিব। তিনি বলেন, আমাদের সঙ্গে আলোচনায়, ঐকমত্য কমিশনে যে আলোচনা হয়েছে, তারা প্রায় সব ব্যাপারে পজিটিভ ছিল। যে ব্যাপারটাতে সমস্যা আছে সেটা আলোচনার মাধ্যমে... পরেও তারা এ ব্যাপারে আলোচনা করতে পারত... সেটা নিয়ে আমরা পরে আরো বসতে পারতাম, কথা বলতে পারতাম। আমি মনে করি যে এটা বিচক্ষণতার অভাব হয়েছে তাদের, নাহলে তারা অবশ্যই এটা সই করত আজকে।
তবে বিভিন্ন প্রসঙ্গে বিতর্কের জায়গা রয়ে গেল কিনা—সে প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এটা কখনো কোনো দেশেই, কোনো কালেই কখনো পিছু ছাড়বে না। আর দুর্ভাগ্যক্রমে আমাদের স্বভাব হচ্ছে যে আমরা বিতর্ক করতে খুব পছন্দ করি।’ তবে সবকিছুর মধ্যেই যা হয়েছে, তাকে ‘গ্রেট এচিভমেন্ট’ বা বড় অর্জন বলে উল্লেখ করছেন তিনি। এটি বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে সামনে আরো আলোচনা হবে বলে উল্লেখ করেন বিএনপি মহাসচিব।
জুলাই সনদ স্বাক্ষরের অনুষ্ঠানকে একটি ‘ঐতিহাসিক মুহূর্ত’ বলে উল্লেখ করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, আমাদের রাজনৈতিক দলগুলো যে সবাই দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করে তার আজকে আরেকটা নিদর্শন দেখা গেল যে, জাতির প্রয়োজনে, রাষ্ট্রের প্রয়োজনে সব দল এক হয়ে কাজ করতে পারে।’
যেসব দল এতে স্বাক্ষর করেনি, তারা আরো কথা বলে স্বাক্ষর করতে পারবে বলে আশাবাদ জানান তিনি। শুক্রবার একটি সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এ আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
জাতীয় নাগরিক পার্টি যাদের জুলাই ঘিরে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল তাদের না থাকাকে ‘ভুল বোঝাবুঝি’ বলে মনে করেন বিএনপি মহাসচিব। তিনি বলেন, আমাদের সঙ্গে আলোচনায়, ঐকমত্য কমিশনে যে আলোচনা হয়েছে, তারা প্রায় সব ব্যাপারে পজিটিভ ছিল। যে ব্যাপারটাতে সমস্যা আছে সেটা আলোচনার মাধ্যমে... পরেও তারা এ ব্যাপারে আলোচনা করতে পারত... সেটা নিয়ে আমরা পরে আরো বসতে পারতাম, কথা বলতে পারতাম। আমি মনে করি যে এটা বিচক্ষণতার অভাব হয়েছে তাদের, নাহলে তারা অবশ্যই এটা সই করত আজকে।
তবে বিভিন্ন প্রসঙ্গে বিতর্কের জায়গা রয়ে গেল কিনা—সে প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এটা কখনো কোনো দেশেই, কোনো কালেই কখনো পিছু ছাড়বে না। আর দুর্ভাগ্যক্রমে আমাদের স্বভাব হচ্ছে যে আমরা বিতর্ক করতে খুব পছন্দ করি।’ তবে সবকিছুর মধ্যেই যা হয়েছে, তাকে ‘গ্রেট এচিভমেন্ট’ বা বড় অর্জন বলে উল্লেখ করছেন তিনি। এটি বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে সামনে আরো আলোচনা হবে বলে উল্লেখ করেন বিএনপি মহাসচিব।
জামায়াতে ইসলামী কখনোই সংস্কার আলোচনায় অংশ নেয়নি—না জুলাই অভ্যুত্থানের আগে, না পরে। তারা কোনো গঠনমূলক প্রস্তাব দেয়নি, কোনো সাংবিধানিক দৃষ্টিভঙ্গি উপস্থাপন করেনি, এমনকি একটি গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রের প্রতিও কোনো অঙ্গীকার দেখায়নি বলে জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির ( এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
৮ ঘণ্টা আগেশারীরিকভাবে সুস্থ থাকলে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া নির্বাচনী প্রচারে অংশ নেবেন বলে জানিয়েছেন দলটির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেছেন, খালেদা জিয়ার নিরাপত্তা নিশ্চিতে বুলেটপ্রুফ গাড়ি কেনা হচ্ছে, সুস্থ থাকেলে নির্বাচনী গণসংযোগে অংশ নেবেন বলেও জানান তিনি।
১০ ঘণ্টা আগেএনসিপির এই নেতা অভিযোগ করে বলেন, ‘বর্তমান ইসি নুরুল হুদা কমিশনের মতো পথেই হাঁটছে। আমরা চাই না এই কমিশনেরও সেই পরিণতি হোক। তাদের আচরণে কোনো স্বচ্ছতা নেই, আর সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি করারও কোনো সক্ষমতা দেখা যাচ্ছে না।’
১০ ঘণ্টা আগেতিনি অভিযোগ করেন, ‘নির্বাচন কমিশনাররা যেখান থেকে আসছে, তারা তাদের নিয়োগদাতাদের স্বার্থই রক্ষা করছে। অদৃশ্য শক্তির নিয়ন্ত্রণ থেকে নির্বাচন কমিশনকে মুক্ত করতে হবে।’
১২ ঘণ্টা আগে