
ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আমরা আরেকটা গাজায় পরিণত হতে চাই না। আর যুদ্ধ দেখতে চাই না।
মঙ্গলবার (২৮ এপ্রিল) বিকেলে ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার জগন্নাথপুর ইউনিয়নের খাগড়াবাড়ী শেখ বাজারে গণসংযোগ কর্মসূচিতে রাখাইনে ‘মানবিক করিডর’ প্রসঙ্গে তিনি এসব কথা বলেন।
এ সময় তিনি হিউম্যানিরিটিয়া প্যাসেজ সিদ্ধান্তে সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বসে সরকারের সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত ছিল বলে মন্তব্য করেন।
সংস্কার ও নির্বাচন প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, সরকারের প্রধান দায়িত্ব একটা নির্বাচন করা৷ সবাই মিলে আমরা অধ্যাপক ইউনুস সরকারকে দায়িত্ব দিয়েছি। তিনি অনেক জ্ঞানী ও নোবেলবিজয়ী মানুষ, তবে রাজনীতিবিদ নন৷ গত ১৫ বছর দেশের মানুষ ভোট দিতে পারেনি। এখন একটা সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে৷ দেশের স্বার্থে, মানুষের নিরাপত্তা স্বার্থে নির্বাচন দেওয়া দরকার৷ সংস্কারের পাশাপাশি নির্বাচনের ব্যবস্থা করা উচিত৷
তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ দেশটাকে জাহান্নামে পরিণত করেছিল৷ হামলা-মামলা, গুম, খুন, নির্যাতনসহ কোটি কোটি টাকা লুট করেছে তারা৷ দেশের মানুষ অস্থির হয়ে জীবন দিয়ে রক্ত দিয়ে হাসিনাকে উৎখাত করেছে। গণ-অভ্যুত্থানের পরে বেগম জিয়া হাসপাতাল থেকে একটি বাণী দিয়েছিলেন৷ তিনি বলেছিলেন,অনেক নির্যাতন হয়েছে, রক্তপাত ঘটেছে। আসুন সব প্রতিহিংসা বাদ দিয়ে আমরা একটা সুন্দর বাংলাদেশ গড়ি। সবাই মিলে সুন্দর একটি বাংলাদেশ গড়ে তোলারও আহ্বান জানান তিনি।
এ সময় জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মির্জা ফয়সল আমিন, সদর উপজেলা বিএনপি সভাপতি আব্দুল হামিদ, সাধারণ সম্পাদক মাহাবুব হোসেন তুহিনসহ দলটির অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আমরা আরেকটা গাজায় পরিণত হতে চাই না। আর যুদ্ধ দেখতে চাই না।
মঙ্গলবার (২৮ এপ্রিল) বিকেলে ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার জগন্নাথপুর ইউনিয়নের খাগড়াবাড়ী শেখ বাজারে গণসংযোগ কর্মসূচিতে রাখাইনে ‘মানবিক করিডর’ প্রসঙ্গে তিনি এসব কথা বলেন।
এ সময় তিনি হিউম্যানিরিটিয়া প্যাসেজ সিদ্ধান্তে সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বসে সরকারের সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত ছিল বলে মন্তব্য করেন।
সংস্কার ও নির্বাচন প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, সরকারের প্রধান দায়িত্ব একটা নির্বাচন করা৷ সবাই মিলে আমরা অধ্যাপক ইউনুস সরকারকে দায়িত্ব দিয়েছি। তিনি অনেক জ্ঞানী ও নোবেলবিজয়ী মানুষ, তবে রাজনীতিবিদ নন৷ গত ১৫ বছর দেশের মানুষ ভোট দিতে পারেনি। এখন একটা সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে৷ দেশের স্বার্থে, মানুষের নিরাপত্তা স্বার্থে নির্বাচন দেওয়া দরকার৷ সংস্কারের পাশাপাশি নির্বাচনের ব্যবস্থা করা উচিত৷
তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ দেশটাকে জাহান্নামে পরিণত করেছিল৷ হামলা-মামলা, গুম, খুন, নির্যাতনসহ কোটি কোটি টাকা লুট করেছে তারা৷ দেশের মানুষ অস্থির হয়ে জীবন দিয়ে রক্ত দিয়ে হাসিনাকে উৎখাত করেছে। গণ-অভ্যুত্থানের পরে বেগম জিয়া হাসপাতাল থেকে একটি বাণী দিয়েছিলেন৷ তিনি বলেছিলেন,অনেক নির্যাতন হয়েছে, রক্তপাত ঘটেছে। আসুন সব প্রতিহিংসা বাদ দিয়ে আমরা একটা সুন্দর বাংলাদেশ গড়ি। সবাই মিলে সুন্দর একটি বাংলাদেশ গড়ে তোলারও আহ্বান জানান তিনি।
এ সময় জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মির্জা ফয়সল আমিন, সদর উপজেলা বিএনপি সভাপতি আব্দুল হামিদ, সাধারণ সম্পাদক মাহাবুব হোসেন তুহিনসহ দলটির অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

একইসঙ্গে তিনি বলেন, বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে ঐক্যের ব্যাপারে তারেক রহমান কী ভূমিকা রাখেন, অথবা কী পরিকল্পনা আছে তার এবং বাস্তবায়ন কীভাবে করবেন- এসব বিষয়ে জামায়াত নজর রাখবে।
১০ ঘণ্টা আগে
দলটির সদস্য সচিব আখতার হোসেন বলেন, দেশে যখন নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা হলেও নির্বাচন হবে কি না- এ নিয়ে মানুষের মধ্যে শঙ্কা ছিল, এমন প্রেক্ষাপটে তারেক রহমান দেশে ফেরায় নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা দূর হলো।
১০ ঘণ্টা আগে
এর আগে রাজধানীর তিনশ ফিট এলাকায় গণসংবর্ধনায় জনগণের ভালোবাসায় সিক্ত হন তারেক রহমান। এ সময় তারেক রহমান বলেন, রাব্বুল আলামীনের দরবারে হাজারো লক্ষ কোটি শুকরিয়া জানাতে চাই। রাব্বুল আলামীনের অশেষ রহমতে আজ আমি আমার প্রিয় মাতৃভূমিতে ফিরে আসতে পেরেছি।
১০ ঘণ্টা আগে
হাজারো নেতা–কর্মীর উদ্দেশে হাত নেড়ে শুভেচ্ছা জানানোর পর তিনি নিজের আসনে বসতে এগিয়ে যান। তবে নির্ধারিত বিশেষ চেয়ারটি দেখে সেটি সরিয়ে ফেলার নির্দেশ দেন। পরে আয়োজকেরা মঞ্চের পেছন থেকে একটি সাধারণ হাতলওয়ালা প্লাস্টিকের চেয়ার এনে দিলে সেখানেই তিনি বসেন। কয়েক মিনিট পরই তিনি তার বক্তব্য শুরু করেন।
১০ ঘণ্টা আগে