
রংপুর প্রতিনিধি

বিএনপি সরকার গঠন করতে পারলে দেশের শিক্ষিত কর্মহীন ব্যক্তিদের জন্য ভাতার ব্যবস্থা করবে বলে জানিয়েছেন দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
তিনি বলেন, যারা চাকরি পাননি তাদের জন্য একটি শিক্ষিত বেকার ভাতার ব্যবস্থা করার চেষ্টা করছি আমরা। এক বছরের জন্য এই ভাতা দেওয়া হবে। এর মধ্যে সরকার তাদের কর্মসংস্থানের জন্য চেষ্টা করবে। শিক্ষিত বেকাররাও নিজেদের মতো করে কর্মসংস্থানের চেষ্টা করবেন।
বুধবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে বিএনপির রংপুর, নীলফামারী ও সৈয়দপুর সাংগঠনিক জেলা নিয়ে ‘রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতে বিএনপির ৩১ দফা’সংক্রান্ত এক প্রশিক্ষণ কর্মশালায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এ কথা বলেন তিনি।
ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের আমলে স্বজনপ্রীতির উল্লেখ করে তারেক রহমান বলেন, বিএনপিসহ কিছু রাজনৈতিক দলের তরুণ নেতৃত্ব ছিল। তরুণ সহকর্মী ছিলেন। আন্দোলন-সংগ্রামের কারণে তাদের বয়স পার হয়ে গেছে। আরও অনেকে স্বৈরাচারের রাজনীতি সমর্থন করতেন না। সরকারের পক্ষে না থাকায় তাদের চাকরি খেয়ে দেওয়া হয়েছে। অনেককে চাকরি দেওয়া হয়নি। শুধু নিজেদের লোকজনকে তারা চাকরি দিয়েছে।
বিএনপির রাষ্ট্রকাঠামোর ৩১ দফায় নারীদের জন্য সংসদে ৫০টি থেকে বাড়িয়ে ১০০টি সংরক্ষিত আসনের কথা বলা হয়েছে। তারেক রহমান বলেন, খালেদা জিয়া দায়িত্বে থাকার সময় নারীর ক্ষমতায়নে অনেকগুলো পদক্ষেপ নিয়েছিলেন। সংসদে নারীদের জন্য যে ৫০ আসন আছে, সেগুলো বৃদ্ধি করা উচিত বলে বিভিন্নজন বিভিন্নভাবে প্রস্তাব দিয়েছেন। আমরা দলের থেকে প্রস্তাব দিয়েছি, ৫০টিকে বাড়িয়ে ১০০টিতে নিয়ে যেতে চাই।
জাতীয় সংসদে সংখ্যালঘুদের জন্য ৫ শতাংশ আসন সংরক্ষণের দাবি, তিস্তা মহাপরিকল্পনার বাস্তবায়ন, রংপুর বিভাগের অর্থনৈতিক বৈষম্য, কৃষকদের সহায়তা ইত্যাদি বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন তারেক রহমান।
বিএনপির কেন্দ্রীয় প্রশিক্ষণবিষয়ক কমিটির উদ্যোগে রংপুর জেলা ও মহানগর বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতাদের এই প্রশিক্ষণ কর্মশালা শুরু হয় বুধবার সকাল ১১টায়, জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে। কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন রংপুর মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক শামসুজ্জামান সামু। উদ্বোধনী বক্তব্য দেন বিএনপির প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন (টুকু)। সঞ্চালনা করেন বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য আবদুস সাত্তার পাটোয়ারী।

বিএনপি সরকার গঠন করতে পারলে দেশের শিক্ষিত কর্মহীন ব্যক্তিদের জন্য ভাতার ব্যবস্থা করবে বলে জানিয়েছেন দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
তিনি বলেন, যারা চাকরি পাননি তাদের জন্য একটি শিক্ষিত বেকার ভাতার ব্যবস্থা করার চেষ্টা করছি আমরা। এক বছরের জন্য এই ভাতা দেওয়া হবে। এর মধ্যে সরকার তাদের কর্মসংস্থানের জন্য চেষ্টা করবে। শিক্ষিত বেকাররাও নিজেদের মতো করে কর্মসংস্থানের চেষ্টা করবেন।
বুধবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে বিএনপির রংপুর, নীলফামারী ও সৈয়দপুর সাংগঠনিক জেলা নিয়ে ‘রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতে বিএনপির ৩১ দফা’সংক্রান্ত এক প্রশিক্ষণ কর্মশালায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এ কথা বলেন তিনি।
ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের আমলে স্বজনপ্রীতির উল্লেখ করে তারেক রহমান বলেন, বিএনপিসহ কিছু রাজনৈতিক দলের তরুণ নেতৃত্ব ছিল। তরুণ সহকর্মী ছিলেন। আন্দোলন-সংগ্রামের কারণে তাদের বয়স পার হয়ে গেছে। আরও অনেকে স্বৈরাচারের রাজনীতি সমর্থন করতেন না। সরকারের পক্ষে না থাকায় তাদের চাকরি খেয়ে দেওয়া হয়েছে। অনেককে চাকরি দেওয়া হয়নি। শুধু নিজেদের লোকজনকে তারা চাকরি দিয়েছে।
বিএনপির রাষ্ট্রকাঠামোর ৩১ দফায় নারীদের জন্য সংসদে ৫০টি থেকে বাড়িয়ে ১০০টি সংরক্ষিত আসনের কথা বলা হয়েছে। তারেক রহমান বলেন, খালেদা জিয়া দায়িত্বে থাকার সময় নারীর ক্ষমতায়নে অনেকগুলো পদক্ষেপ নিয়েছিলেন। সংসদে নারীদের জন্য যে ৫০ আসন আছে, সেগুলো বৃদ্ধি করা উচিত বলে বিভিন্নজন বিভিন্নভাবে প্রস্তাব দিয়েছেন। আমরা দলের থেকে প্রস্তাব দিয়েছি, ৫০টিকে বাড়িয়ে ১০০টিতে নিয়ে যেতে চাই।
জাতীয় সংসদে সংখ্যালঘুদের জন্য ৫ শতাংশ আসন সংরক্ষণের দাবি, তিস্তা মহাপরিকল্পনার বাস্তবায়ন, রংপুর বিভাগের অর্থনৈতিক বৈষম্য, কৃষকদের সহায়তা ইত্যাদি বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন তারেক রহমান।
বিএনপির কেন্দ্রীয় প্রশিক্ষণবিষয়ক কমিটির উদ্যোগে রংপুর জেলা ও মহানগর বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতাদের এই প্রশিক্ষণ কর্মশালা শুরু হয় বুধবার সকাল ১১টায়, জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে। কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন রংপুর মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক শামসুজ্জামান সামু। উদ্বোধনী বক্তব্য দেন বিএনপির প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন (টুকু)। সঞ্চালনা করেন বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য আবদুস সাত্তার পাটোয়ারী।

এখন আমি আবারও বলছি, সামনের সময় কিন্তু খুব সুবিধার না। কাজেই সকলকে সজাগ থাকতে হবে, সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।
১৭ ঘণ্টা আগে
এবারের বিজয় দিবসের আবহ, রাজনৈতিক দলগুলোর শীর্ষ নেতাদের বক্তব্য ও মাঠপর্যায়ের নেতাকর্মীদের স্লোগান ও আচরণে স্পষ্ট, স্বৈরাচার পতনের আন্দোলনে গড়ে ওঠা ঐক্য এখন ভেঙে গিয়ে আদর্শিক অবস্থান ও রাজনৈতিক আধিপত্য বিস্তারের তীব্র দ্বন্দ্বে রূপ নিয়েছে।
১ দিন আগে
মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘একটি আধিপত্যবাদী শক্তি দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশের রাজনীতি, অর্থনীতি ও রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্তে প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা করছে। সেই কারণেই আজও দেশের মানুষ প্রকৃত স্বাধীনতা থেকে বঞ্চিত।’
১ দিন আগে
মাসুদ সাঈদী বলেন, প্রতিটি আন্দোলন ও অভ্যুত্থানে যারা নিজেদের বুকের রক্ত ঢেলে দিয়েছেন, প্রাণ বিসর্জন দিয়েছেন, তাদের একটিই চাওয়া ছিল আর তা হলো পৃথিবীর বুকে বাংলাদেশি জাতি মাথা উঁচু করে দাঁড়াবে, একটি মর্যাদাশীল, ন্যায়ভিত্তিক ও শোষণমুক্ত রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত হবে।
১ দিন আগে