
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জোটের বিরোধিতা করলেও দল ছাড়ছেন না এনসিপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন। তবে জামায়াতের কাছ থেকে কোনো ধরনের সাংগঠনিক বা আর্থিক সহায়তা নেবেন না বিধায় এ নির্বাচনে তিনি ভোটও করবেন না।
সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে নিজের ফেসবুক প্রোফাইলে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে এ কথা বলেছেন তিনি।
সামান্তা শারমিন লিখেছেন, ‘সাম্প্রতিক সময়ে নির্বাচনি কৌশল, বিশেষত জামায়াতে ইসলামির সঙ্গে নির্বাচনি জোট ও আসন সমঝোতার প্রশ্নে পার্টির ভেতরে ভিন্ন ভিন্ন অবস্থান স্পষ্ট হয়েছে। আমি এ বিষয়ে আমার ভিন্নমত প্রকাশ করেছি। প্রত্যেকে নিজ নিজ রাজনৈতিক বোঝাপড়া ও বাস্তবতার মূল্যায়নের ভিত্তিতেই অবস্থান নিয়েছে; কোনটি সঠিক, তা সময়ই নির্ধারণ করবে।’
ভোট না করার সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে সামান্তা বলেন, ‘যেহেতু আমি এই জোট গঠনের সিদ্ধান্তকে সঠিক মনে করি না, আবার একই সঙ্গে পার্টি থেকেও এই মুহূর্তে আপাতত পদত্যাগ করছি না, তাই এনসিপি-জামায়াত জোটের অংশ হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা কিংবা জামায়াতের কাছ থেকে কোনো ধরনের সাংগঠনিক বা আর্থিক সহায়তা গ্রহণ করা আমার কাছে নৈতিকভাবে গ্রহণযোগ্য নয়। সে কারণেই আমি এই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছি না।’
এনসিপিতে থেকেও জামায়াতের বিরোধিতা করাকে সমস্যার কারণ মনে করছেন না সামান্তা। তিনি বলেন, ‘পার্টির ঘোষিত অবস্থান অনুযায়ী এটি কোনো আদর্শিক জোট নয়। ফলে আদর্শিকভাবে জামায়াতের রাজনীতির বিরোধিতা করা এনসিপির অবস্থানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক নয়।’
সময়ের হাতেই মূল্যায়নের ভার ছেড়ে দিয়ে সামান্তা লিখেছেন, ‘জামায়াতের সঙ্গে নির্বাচনি জোট গঠনের বিষয়ে এনসিপির এ সিদ্ধান্ত নিঃসন্দেহে একটি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক মোড়। এর ফলাফলের সঙ্গে পার্টির ভবিষ্যৎ রাজনীতি অঙ্গাঅঙ্গিভাবে জড়িয়ে গেছে। একই সঙ্গে এনসিপির ভেতরে আমার নিজের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎও এ সিদ্ধান্তের পরিণতির সঙ্গে নিবিড়ভাবে যুক্ত। আমি আমার অবস্থানের রাজনৈতিক ফলাফলের জন্য অপেক্ষা করব। সময়ই এর চূড়ান্ত মূল্যায়ন করবে। আল্লাহ ভালো জানেন।’
জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে এনসিপির নির্বাচনি জোটের খবর প্রচারের শুরু থেকেই সমালোচনা করে আসছেন সামান্তা শারমিন। এর আগে একাধিক স্ট্যাটাসে তিনি দলের এ সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন বলে জানান।
সামান্তা এর আগে এক স্ট্যাটাসে লিখেছিলেন, ‘বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী নির্ভরযোগ্য মিত্র না। তার রাজনৈতিক অবস্থান বা দর্শনসহ কোনো সহযোগিতা বা সমঝোতায় যাওয়া এনসিপিকে কঠিন মূল্য চুকাতে হবে বলে আমি মনে করি।’
পরে আরেক স্ট্যাটাসে তিনি লিখেছিলেন, ‘জাতীয় নাগরিক পার্টির কিছু মানুষ কতিপয় আসনের বিনিময়ে ২৮ ডিসেম্বর ২০২৫ বিকেল ৫টা ৩০-এ দলের মূল আকাঙ্ক্ষা থেকে বিচ্যুত হলো।’
এমন সমালোচনা করলেও অবশ্য দল থেকে পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নেননি সামান্তা। তবে এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক তাজনূভা জাবীন ও সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব তাসনিম জারা এরই মধ্যে দল থেকে পদত্যাগ করেছেন। আবার সামান্তার মতো দল থেকে পদত্যাগ না করলেও ভোট থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন নওগাঁ-৫ ও খাগড়াছড়ি আসনে এনসিপির মনোনয়ন পাওয়া দুই নেতা যথাক্রমে মনিরা শারমিন ও মনজিলা ঝুমা।

জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জোটের বিরোধিতা করলেও দল ছাড়ছেন না এনসিপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন। তবে জামায়াতের কাছ থেকে কোনো ধরনের সাংগঠনিক বা আর্থিক সহায়তা নেবেন না বিধায় এ নির্বাচনে তিনি ভোটও করবেন না।
সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে নিজের ফেসবুক প্রোফাইলে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে এ কথা বলেছেন তিনি।
সামান্তা শারমিন লিখেছেন, ‘সাম্প্রতিক সময়ে নির্বাচনি কৌশল, বিশেষত জামায়াতে ইসলামির সঙ্গে নির্বাচনি জোট ও আসন সমঝোতার প্রশ্নে পার্টির ভেতরে ভিন্ন ভিন্ন অবস্থান স্পষ্ট হয়েছে। আমি এ বিষয়ে আমার ভিন্নমত প্রকাশ করেছি। প্রত্যেকে নিজ নিজ রাজনৈতিক বোঝাপড়া ও বাস্তবতার মূল্যায়নের ভিত্তিতেই অবস্থান নিয়েছে; কোনটি সঠিক, তা সময়ই নির্ধারণ করবে।’
ভোট না করার সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে সামান্তা বলেন, ‘যেহেতু আমি এই জোট গঠনের সিদ্ধান্তকে সঠিক মনে করি না, আবার একই সঙ্গে পার্টি থেকেও এই মুহূর্তে আপাতত পদত্যাগ করছি না, তাই এনসিপি-জামায়াত জোটের অংশ হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা কিংবা জামায়াতের কাছ থেকে কোনো ধরনের সাংগঠনিক বা আর্থিক সহায়তা গ্রহণ করা আমার কাছে নৈতিকভাবে গ্রহণযোগ্য নয়। সে কারণেই আমি এই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছি না।’
এনসিপিতে থেকেও জামায়াতের বিরোধিতা করাকে সমস্যার কারণ মনে করছেন না সামান্তা। তিনি বলেন, ‘পার্টির ঘোষিত অবস্থান অনুযায়ী এটি কোনো আদর্শিক জোট নয়। ফলে আদর্শিকভাবে জামায়াতের রাজনীতির বিরোধিতা করা এনসিপির অবস্থানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক নয়।’
সময়ের হাতেই মূল্যায়নের ভার ছেড়ে দিয়ে সামান্তা লিখেছেন, ‘জামায়াতের সঙ্গে নির্বাচনি জোট গঠনের বিষয়ে এনসিপির এ সিদ্ধান্ত নিঃসন্দেহে একটি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক মোড়। এর ফলাফলের সঙ্গে পার্টির ভবিষ্যৎ রাজনীতি অঙ্গাঅঙ্গিভাবে জড়িয়ে গেছে। একই সঙ্গে এনসিপির ভেতরে আমার নিজের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎও এ সিদ্ধান্তের পরিণতির সঙ্গে নিবিড়ভাবে যুক্ত। আমি আমার অবস্থানের রাজনৈতিক ফলাফলের জন্য অপেক্ষা করব। সময়ই এর চূড়ান্ত মূল্যায়ন করবে। আল্লাহ ভালো জানেন।’
জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে এনসিপির নির্বাচনি জোটের খবর প্রচারের শুরু থেকেই সমালোচনা করে আসছেন সামান্তা শারমিন। এর আগে একাধিক স্ট্যাটাসে তিনি দলের এ সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন বলে জানান।
সামান্তা এর আগে এক স্ট্যাটাসে লিখেছিলেন, ‘বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী নির্ভরযোগ্য মিত্র না। তার রাজনৈতিক অবস্থান বা দর্শনসহ কোনো সহযোগিতা বা সমঝোতায় যাওয়া এনসিপিকে কঠিন মূল্য চুকাতে হবে বলে আমি মনে করি।’
পরে আরেক স্ট্যাটাসে তিনি লিখেছিলেন, ‘জাতীয় নাগরিক পার্টির কিছু মানুষ কতিপয় আসনের বিনিময়ে ২৮ ডিসেম্বর ২০২৫ বিকেল ৫টা ৩০-এ দলের মূল আকাঙ্ক্ষা থেকে বিচ্যুত হলো।’
এমন সমালোচনা করলেও অবশ্য দল থেকে পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নেননি সামান্তা। তবে এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক তাজনূভা জাবীন ও সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব তাসনিম জারা এরই মধ্যে দল থেকে পদত্যাগ করেছেন। আবার সামান্তার মতো দল থেকে পদত্যাগ না করলেও ভোট থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন নওগাঁ-৫ ও খাগড়াছড়ি আসনে এনসিপির মনোনয়ন পাওয়া দুই নেতা যথাক্রমে মনিরা শারমিন ও মনজিলা ঝুমা।

তিনি বলেন, একটি ফ্যাসিবাদী সরকার বাংলাদেশের কাঁধে চেপে বসেছিল। যার মাধ্যমে তারা এদেশের মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার হরণ করে নিয়েছিল। গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় একটি সুষ্ঠু ভোটে জবাবদিহিমূলক সরকার প্রতিষ্ঠিত হবে এবং তখনই গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে।
৬ ঘণ্টা আগে
সৈয়দ এ সিদ্দিক সাজু দারুস সালাম থানা বিএনপির আহ্বায়ক ও ২০১৮ সালে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে ঢাকা-১৪ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে প্রায় লক্ষাধিক ভোট পেয়েছিলেন। তবে এবার তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে লড়বেন।
৬ ঘণ্টা আগে
নাহিদ বলেন, উনি পদত্যাগ করেছেন সরকার থেকে। আজ আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া আনুষ্ঠানিকভাবে এনসিপিতে যোগদান করলেন। আমরা তাকে স্বাগত জানাই, অভিনন্দন জানাই। আমরা আশা করব, আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার সঙ্গে আমাদের পথচলা সামনের দিনগুলোতেও পুরনো দিনগুলোর মতো আমাদের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে সহায়ক হবে।
৬ ঘণ্টা আগে
আমীর খসরু মাহমুদ বলেন,বাংলাদেশের মানুষ ভোটাধিকারের মাধ্যমে নির্বাচিত সংসদ ও নির্বাচিত সরকারের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে। মানুষ তার মালিকানা ফিরে পেয়েছে, তাই আজ আনন্দের দিন। আমরা গণতন্ত্রের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি, গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরে পাওয়ার পথে হাঁটছি। এই আনন্দ সবার।
৬ ঘণ্টা আগে