
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন আগামী ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত স্থগিত করেছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে এই নির্বাচনের চূড়ান্ত ভোটার তালিকাও স্থগিত করা হয়েছে। হাইকোর্টের এ আদেশের খবরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ শুরু করেছেন এ নির্বাচনের প্রার্থীসহ ভোটার ও সাধারণ শিক্ষার্থীরা। কোনোভাবেই ডাকসু নির্বাচন বন্ধ হতে দেবেন না বলে স্লোগান দিচ্ছেন তারা।
এক রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) বিচারপতি হাবিবুল গনি ও বিচারপতি শেখ তাহসিন আলীর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ রুলসহ এ আদেশ দেন।
ডাকসু নির্বাচনে সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেল ‘ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোটে’র প্রার্থী এস এম ফরহাদের প্রার্থিতার বৈধতা নিয়ে রিটটি করেছিলেন বামজোট মনোনীত ‘অপরাজেয় ৭১, অদম্য ২৪’ প্যানেলের মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক আন্দোলনবিষয়ক সম্পাদক প্রার্থী বি এম ফাহমিদা আলম।
রিট আবেদনে ডাকসুর নির্বাচনি আচরণবিধি ভঙ্গ করে চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকায় জিএস পদে এস এম ফরহাদের প্রার্থিতার বৈধতা দেওয়া কেন আইনি কর্তৃত্ববহির্ভূত ঘোষণা করা হবে না, এ বিষয়ে রুল চাওয়া হয়েছে।
আসন্ন নির্বাচনে এস এম ফরহাদের প্রার্থিতা বাতিল করে তাকে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা থেকে বিরত রাখতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, এ বিষয়েও রুল চাওয়া হয়েছে। রুল হলে তা নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত তার ক্ষেত্রে চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকার অংশটুকুর কার্যক্রম স্থগিত চাওয়া হয়েছে।
এ দিন শুনানিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনজীবী আদালতে বলেন, ২০২০ সাল থেকে এস এম ফরহাদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র শিবিরের সঙ্গে সম্পৃক্ত। ২০২০ সাল থেকে তিনি শিবিরের কোন কোন পদে ছিলেন সেগুলো তিনি তুলে ধরেন। তিনি দেখানোর চেষ্টা করেন, এস এম ফরহাদ ছাত্রলীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন না।
এর পালটা জবাব দিয়েছেন রিটকারীর আইনজীবী। তিনি গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন পড়ে শোনান। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রশিবিরের নেতাদের আত্মপ্রকাশ ঘটল। তিনি বলতে চেয়েছেন, ঢাবি ছাত্রশিবিরের কমিটি ৫ আগস্টে আগে প্রকাশিত হয়নি। গুপ্ত রাজনীতের কারণেই এমনটা ঘটেছে।
আদালত পরে শুনানি নিয়ে নির্বাচন আগামী ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত স্থগিত করেন। পাশাপাশি নির্বাচনের চূড়ান্ত ভোটার তালিকাও স্থগিত করেন।
এদিকে ডাকসু নির্বাচনে হাইকোর্টের দুই মাসের স্থগিতাদেশের খবরে ঢাবি ক্যাম্পাস বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছে৷ ডাকসু নির্বাচনের প্রার্থীসহ শিক্ষার্থীরা যেকোনো মূল্যে ডাকসু নির্বাচন আয়োজনের দাবিতে বিক্ষোভ করছেন।
তফসিল অনুযায়ী, ডাকসুসহ হল সংসদগুলোর নির্বাচন আগমী ৯ সেপ্টেম্বর হওয়ার কথা ছিল। এরই মধ্যে এ নির্বাচনের মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ, জমা, প্রার্থী যাচাই~বাছাইসহ প্রার্থিতা প্রত্যাহারের প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে।
এরপর গত ২৬ আগস্ট থেকে নির্বাচনি প্রচার শুরু করেছেন প্রার্থীরা৷ ১০টি প্যানেল ছাড়াও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা লড়াই করছেন এ নির্বাচনে। ২৮টি পদের বিপরীতে মোট প্রার্থী হয়েছেন ৪৭১ জন, যা সবশেষ ডাকসু নির্বাচনের দ্বিগুণের বেশি।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন আগামী ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত স্থগিত করেছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে এই নির্বাচনের চূড়ান্ত ভোটার তালিকাও স্থগিত করা হয়েছে। হাইকোর্টের এ আদেশের খবরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ শুরু করেছেন এ নির্বাচনের প্রার্থীসহ ভোটার ও সাধারণ শিক্ষার্থীরা। কোনোভাবেই ডাকসু নির্বাচন বন্ধ হতে দেবেন না বলে স্লোগান দিচ্ছেন তারা।
এক রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) বিচারপতি হাবিবুল গনি ও বিচারপতি শেখ তাহসিন আলীর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ রুলসহ এ আদেশ দেন।
ডাকসু নির্বাচনে সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেল ‘ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোটে’র প্রার্থী এস এম ফরহাদের প্রার্থিতার বৈধতা নিয়ে রিটটি করেছিলেন বামজোট মনোনীত ‘অপরাজেয় ৭১, অদম্য ২৪’ প্যানেলের মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক আন্দোলনবিষয়ক সম্পাদক প্রার্থী বি এম ফাহমিদা আলম।
রিট আবেদনে ডাকসুর নির্বাচনি আচরণবিধি ভঙ্গ করে চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকায় জিএস পদে এস এম ফরহাদের প্রার্থিতার বৈধতা দেওয়া কেন আইনি কর্তৃত্ববহির্ভূত ঘোষণা করা হবে না, এ বিষয়ে রুল চাওয়া হয়েছে।
আসন্ন নির্বাচনে এস এম ফরহাদের প্রার্থিতা বাতিল করে তাকে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা থেকে বিরত রাখতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, এ বিষয়েও রুল চাওয়া হয়েছে। রুল হলে তা নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত তার ক্ষেত্রে চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকার অংশটুকুর কার্যক্রম স্থগিত চাওয়া হয়েছে।
এ দিন শুনানিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনজীবী আদালতে বলেন, ২০২০ সাল থেকে এস এম ফরহাদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র শিবিরের সঙ্গে সম্পৃক্ত। ২০২০ সাল থেকে তিনি শিবিরের কোন কোন পদে ছিলেন সেগুলো তিনি তুলে ধরেন। তিনি দেখানোর চেষ্টা করেন, এস এম ফরহাদ ছাত্রলীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন না।
এর পালটা জবাব দিয়েছেন রিটকারীর আইনজীবী। তিনি গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন পড়ে শোনান। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রশিবিরের নেতাদের আত্মপ্রকাশ ঘটল। তিনি বলতে চেয়েছেন, ঢাবি ছাত্রশিবিরের কমিটি ৫ আগস্টে আগে প্রকাশিত হয়নি। গুপ্ত রাজনীতের কারণেই এমনটা ঘটেছে।
আদালত পরে শুনানি নিয়ে নির্বাচন আগামী ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত স্থগিত করেন। পাশাপাশি নির্বাচনের চূড়ান্ত ভোটার তালিকাও স্থগিত করেন।
এদিকে ডাকসু নির্বাচনে হাইকোর্টের দুই মাসের স্থগিতাদেশের খবরে ঢাবি ক্যাম্পাস বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছে৷ ডাকসু নির্বাচনের প্রার্থীসহ শিক্ষার্থীরা যেকোনো মূল্যে ডাকসু নির্বাচন আয়োজনের দাবিতে বিক্ষোভ করছেন।
তফসিল অনুযায়ী, ডাকসুসহ হল সংসদগুলোর নির্বাচন আগমী ৯ সেপ্টেম্বর হওয়ার কথা ছিল। এরই মধ্যে এ নির্বাচনের মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ, জমা, প্রার্থী যাচাই~বাছাইসহ প্রার্থিতা প্রত্যাহারের প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে।
এরপর গত ২৬ আগস্ট থেকে নির্বাচনি প্রচার শুরু করেছেন প্রার্থীরা৷ ১০টি প্যানেল ছাড়াও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা লড়াই করছেন এ নির্বাচনে। ২৮টি পদের বিপরীতে মোট প্রার্থী হয়েছেন ৪৭১ জন, যা সবশেষ ডাকসু নির্বাচনের দ্বিগুণের বেশি।

জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন ও নভেম্বরে গণভোটের দাবিসহ পাঁচ দফা দাবিতে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে জামায়াত ইসলামীসহ আন্দোলনরত আটটি রাজনৈতিক দল। বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়।
৫ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা দূর করতে দ্রুত গণভোটের তারিখ ঘোষণার দাবি জানিয়েছে আটটি রাজনৈতিক দল। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, গণভোটের তারিখ ঘোষণায় সরকার যত দেরি করবে, জাতীয় নির্বাচন নিয়ে সংকট ততই ঘনীভূত হবে।
৫ ঘণ্টা আগে
জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, জাতীয় নির্বাচন কোনো কারণে নাও হতে পারে। কিন্তু জুলাই সনদ একটি গুরুত্বপূর্ণ দলিল, এটা সবার আগে হতে হবে।
৬ ঘণ্টা আগে
রাশেদ লিখেছেন, আমরা বলেছি আগে সবার মধ্যে সেই উদারতা ও পরিপক্বতা পরিলক্ষিত হোক, তারপর নির্বাচনী জোটের আলোচনা করা যাবে। রাজনীতি কোন পুতুল পুতুল বিয়ে দেওয়ার খেলা নয় যে, বিয়ে দিলাম আর ভাঙলাম।
৭ ঘণ্টা আগে