
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনটি সংসদীয় আসন থেকে দলীয় প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। তিনটি পৃথক পৃথক জেলার তিনটি আলাদা সংসদীয় আসন থেকে তিনি প্রার্থী হবেন আগামী নির্বাচনে।
সোমবার (৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে আগামী নির্বাচনের জন্য বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
ঘোষণা অনুযায়ী যে তিনটি আসন থেকে খালেদা জিয়া প্রার্থী হবেন সেগুলো হলো— দিনাজপুর-৩ (দিনাজপুর সদর উপজেলা), বগুড়া-৭ (গাবতলী ও শাজাহানপুর উপজেলা) এবং ফেনী-১ (পরশুরাম, ছাগলনাইয়া ফুলগাজী উপজেলা)।
খালেদা জিয়া এর আগে ১৯৯১ সালের পঞ্চম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পাঁচটি আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। আসনগুলো হলো— বগুড়া-৭, ঢাকা-৭, ঢাকা-৯, ফেনী-১ ও চট্টগ্রাম-৮।
১৯৯৬ সালের জুনে অনুষ্ঠিত সপ্তম জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও খালেদা জিয়া অংশ নেন পাঁচটি সংসদীয় আসনে। আসনগুলো হলো— বগুড়া-৬, বগুড়া-৭, ফেনী-১, লক্ষ্মীপুর-২ ও চট্টগ্রাম-১।
২০০১ সালে অনুষ্ঠিত অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও আসন বদলে পাঁচটি আসনেই প্রার্থী হয়েছিলেন খালেদা জিয়া। আসনগুলো হলো— বগুড়া-৬, বগুড়া-৭, ফেনী-১, লক্ষ্মীপুর-২ ও খুলনা-২।
এরপর ২০০৮ সালে অনুষ্ঠিত নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে খালেদা জিয়া প্রার্থী হন তিন আসনে। এগুলো হলো— বগুড়া-৬, বগুড়া-৭ ও ফেনী-১।
এই চারটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মোট ১৮টি আসনে প্রার্থী হয়ে খালেদা জিয়া সবগুলোতেই জয় পেয়েছেন। এরই চার নির্বাচনে কোনো আসনেই পরাজয়ের স্বাদ নিতে হয়নি তাকে।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনটি সংসদীয় আসন থেকে দলীয় প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। তিনটি পৃথক পৃথক জেলার তিনটি আলাদা সংসদীয় আসন থেকে তিনি প্রার্থী হবেন আগামী নির্বাচনে।
সোমবার (৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে আগামী নির্বাচনের জন্য বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
ঘোষণা অনুযায়ী যে তিনটি আসন থেকে খালেদা জিয়া প্রার্থী হবেন সেগুলো হলো— দিনাজপুর-৩ (দিনাজপুর সদর উপজেলা), বগুড়া-৭ (গাবতলী ও শাজাহানপুর উপজেলা) এবং ফেনী-১ (পরশুরাম, ছাগলনাইয়া ফুলগাজী উপজেলা)।
খালেদা জিয়া এর আগে ১৯৯১ সালের পঞ্চম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পাঁচটি আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। আসনগুলো হলো— বগুড়া-৭, ঢাকা-৭, ঢাকা-৯, ফেনী-১ ও চট্টগ্রাম-৮।
১৯৯৬ সালের জুনে অনুষ্ঠিত সপ্তম জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও খালেদা জিয়া অংশ নেন পাঁচটি সংসদীয় আসনে। আসনগুলো হলো— বগুড়া-৬, বগুড়া-৭, ফেনী-১, লক্ষ্মীপুর-২ ও চট্টগ্রাম-১।
২০০১ সালে অনুষ্ঠিত অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও আসন বদলে পাঁচটি আসনেই প্রার্থী হয়েছিলেন খালেদা জিয়া। আসনগুলো হলো— বগুড়া-৬, বগুড়া-৭, ফেনী-১, লক্ষ্মীপুর-২ ও খুলনা-২।
এরপর ২০০৮ সালে অনুষ্ঠিত নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে খালেদা জিয়া প্রার্থী হন তিন আসনে। এগুলো হলো— বগুড়া-৬, বগুড়া-৭ ও ফেনী-১।
এই চারটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মোট ১৮টি আসনে প্রার্থী হয়ে খালেদা জিয়া সবগুলোতেই জয় পেয়েছেন। এরই চার নির্বাচনে কোনো আসনেই পরাজয়ের স্বাদ নিতে হয়নি তাকে।

সারজিস আলম বলেন, আওয়ামী লীগ এবং তাদের দোসর জাতীয় পার্টির আগামী নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার কোনো অধিকার নেই। তারা যখন বলে জাতীয় পার্টি ও আওয়ামী লীগের অংশগ্রহণ ছাড়া নির্বাচন সুষ্ঠু হবে না। তাদের জন্মদাতা যে আওয়ামী লীগ এবং আওয়ামী লীগ যে তাদের পেলেপোষে বড় করেছে এর প্রমাণ তারা আবার নতুন করে দিচ্ছে। একদম স্প
১৩ ঘণ্টা আগে
প্রার্থী ঘোষণার আগে দুপুর সাড়ে ১২টায় জরুরি বৈঠকে বসেন বিএনপির সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। প্রায় পাঁচ ঘণ্টাব্যাপী চলা এই বৈঠকে লন্ডন থেকে ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হয়ে সভাপতিত্ব করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয় প্রার্থী চূড়ান্ত এবং চলমান
১৪ ঘণ্টা আগে
প্রার্থী ঘোষণার আগে দুপুর সাড়ে ১২টায় জরুরি বৈঠকে বসেন বিএনপির সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। প্রায় পাঁচ ঘণ্টাব্যাপী চলা এই বৈঠকে লন্ডন থেকে ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হয়ে সভাপতিত্ব করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয় প্রার্থী চূড়ান্ত এবং চলমান
১৪ ঘণ্টা আগে
২০০৮ সালের ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আর সালাহউদ্দিন আহমদ প্রার্থী হননি। সেবার প্রার্থী হন তার স্ত্রী হাসিনা আহমদ। তিনিও আওয়ামী লীগের সালাহ উদ্দিন আহমেদ সিআইপিকে হারিয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।
১৪ ঘণ্টা আগে