
গাজীপুর প্রতিনিধি

গাজীপুর-১ (কালিয়াকৈর ও সদর আংশিক) আসনে বাংলাদেশ লেবার পার্টির আনারস প্রতীকের প্রার্থী হিসেবে দলীয় মনোনয়ন নিয়েছেন চৌধুরী ইরাদ আহমেদ সিদ্দিকী। তিনি বিএনপির স্থায়ী কমিটির সাবেক সদস্য চৌধুরী তানভীর আহমেদ সিদ্দিকীর ছেলে।
একই আসনে গাজীপুর জেলা বিএনপির সদস্য সচিব চৌধুরী ইশরাক আহমেদ সিদ্দিকী দলের মনোনয়ন না পেয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন। তিনি সদ্য লেবার পার্টিতে যোগ দেওয়া চৌধুরী ইরাদের ছোট ভাই।
মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) দুপুরে নয়া পল্টনে লেবার পার্টির কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে দলটিতে যোগ দেন চৌধুরী ইরাদ। এ সময় তার হাতে দলীয় আনারস প্রতীক তুলে দেন দলটির চেয়ারম্যান ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান।
এ সময় লেবার পার্টির ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট জোহরা খাতুন, ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব খন্দকার মিরাজুল ইসলাম, যুগ্ম মহাসচিব মো. হেলাল উদ্দিন চৌধুরী, মহিলা সম্পাদিকা নাসিমা নাজনীন সরকার ও দপ্তর সম্পাদক মো. মিরাজ খানসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।
আওয়ামী লীগের শাসনামলে বিএনপির সঙ্গে যুগপৎ আন্দোলনে রাজপথের সঙ্গী ছিল লেবার পার্টি। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঝালকাঠি-১ আসনে বিএনপি জোটের প্রার্থী হতে চেয়েছিলেন লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান। কিন্তু বিএনপিকে তাকে ছাড় না দিয়ে এ আসনে দলের ধর্মবিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম জামালকে মনোনয়ন দেয়।
এ ঘোষণার পর বিএনপির সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করে লেবার পার্টি। নির্বাচনে তারা ৩০০ আসনে এককভাবে প্রার্থী দেওয়ার লক্ষ্যে কাজ করছে। এবার গাজীপুর-১ আসনে তারা প্রার্থী করল বিএনপিরই নেতার ছেলে চৌধুরী ইরাদ আহমেদ সিদ্দিকীকে।
চৌধুরী ইরাদের বাবা চৌধুরী তানভীর আহমেদ সিদ্দিকী বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা সদস্যের একজন। জিয়াউর রহমান ও আব্দুস সাত্তারের সরকারে তিনি প্রতিমন্ত্রী ছিলেন। ২০০৯ সালের মার্চ মাসে তাকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছিল। পরে ২০১৮ সালের নভেম্বরে সে বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করা হয়।
এদিকে চৌধুরী তানভীরের আরেক ছেলে চৌধুরী ইশরাক আহমেদ সিদ্দিকী গাজীপুর জেলা বিএনপির সদস্য সচিব। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনিও গাজীপুর-১ আসনে দলের মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন। তবে দল এ আসনে মনোনয়ন দিয়েছে কালিয়াকৈর পৌরসভার বারবার নির্বাচিত মেয়র মজিবুর রহমানকে।
এ অবস্থায় সোমবার এ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন চৌধুরী ইশরাক। একই দিনে চৌধুরী ইরাদও মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন। মনোনয়নপত্র সংগ্রহের সময়ই তিনি জানিয়েছিলেন, লেবার পার্টির প্রার্থী হবেন।

গাজীপুর-১ (কালিয়াকৈর ও সদর আংশিক) আসনে বাংলাদেশ লেবার পার্টির আনারস প্রতীকের প্রার্থী হিসেবে দলীয় মনোনয়ন নিয়েছেন চৌধুরী ইরাদ আহমেদ সিদ্দিকী। তিনি বিএনপির স্থায়ী কমিটির সাবেক সদস্য চৌধুরী তানভীর আহমেদ সিদ্দিকীর ছেলে।
একই আসনে গাজীপুর জেলা বিএনপির সদস্য সচিব চৌধুরী ইশরাক আহমেদ সিদ্দিকী দলের মনোনয়ন না পেয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন। তিনি সদ্য লেবার পার্টিতে যোগ দেওয়া চৌধুরী ইরাদের ছোট ভাই।
মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) দুপুরে নয়া পল্টনে লেবার পার্টির কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে দলটিতে যোগ দেন চৌধুরী ইরাদ। এ সময় তার হাতে দলীয় আনারস প্রতীক তুলে দেন দলটির চেয়ারম্যান ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান।
এ সময় লেবার পার্টির ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট জোহরা খাতুন, ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব খন্দকার মিরাজুল ইসলাম, যুগ্ম মহাসচিব মো. হেলাল উদ্দিন চৌধুরী, মহিলা সম্পাদিকা নাসিমা নাজনীন সরকার ও দপ্তর সম্পাদক মো. মিরাজ খানসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।
আওয়ামী লীগের শাসনামলে বিএনপির সঙ্গে যুগপৎ আন্দোলনে রাজপথের সঙ্গী ছিল লেবার পার্টি। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঝালকাঠি-১ আসনে বিএনপি জোটের প্রার্থী হতে চেয়েছিলেন লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান। কিন্তু বিএনপিকে তাকে ছাড় না দিয়ে এ আসনে দলের ধর্মবিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম জামালকে মনোনয়ন দেয়।
এ ঘোষণার পর বিএনপির সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করে লেবার পার্টি। নির্বাচনে তারা ৩০০ আসনে এককভাবে প্রার্থী দেওয়ার লক্ষ্যে কাজ করছে। এবার গাজীপুর-১ আসনে তারা প্রার্থী করল বিএনপিরই নেতার ছেলে চৌধুরী ইরাদ আহমেদ সিদ্দিকীকে।
চৌধুরী ইরাদের বাবা চৌধুরী তানভীর আহমেদ সিদ্দিকী বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা সদস্যের একজন। জিয়াউর রহমান ও আব্দুস সাত্তারের সরকারে তিনি প্রতিমন্ত্রী ছিলেন। ২০০৯ সালের মার্চ মাসে তাকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছিল। পরে ২০১৮ সালের নভেম্বরে সে বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করা হয়।
এদিকে চৌধুরী তানভীরের আরেক ছেলে চৌধুরী ইশরাক আহমেদ সিদ্দিকী গাজীপুর জেলা বিএনপির সদস্য সচিব। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনিও গাজীপুর-১ আসনে দলের মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন। তবে দল এ আসনে মনোনয়ন দিয়েছে কালিয়াকৈর পৌরসভার বারবার নির্বাচিত মেয়র মজিবুর রহমানকে।
এ অবস্থায় সোমবার এ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন চৌধুরী ইশরাক। একই দিনে চৌধুরী ইরাদও মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন। মনোনয়নপত্র সংগ্রহের সময়ই তিনি জানিয়েছিলেন, লেবার পার্টির প্রার্থী হবেন।

নির্বাচনের উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি না হওয়ায় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি। চলমান রাজনৈতিক সংকট, আইনশৃঙ্খলার অবনতি, নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা ও বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর ওপর চাপের প্রেক্ষাপটে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে দলটি।
৭ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, একটি ফ্যাসিবাদী সরকার বাংলাদেশের কাঁধে চেপে বসেছিল। যার মাধ্যমে তারা এদেশের মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার হরণ করে নিয়েছিল। গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় একটি সুষ্ঠু ভোটে জবাবদিহিমূলক সরকার প্রতিষ্ঠিত হবে এবং তখনই গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে।
৮ ঘণ্টা আগে
সৈয়দ এ সিদ্দিক সাজু দারুস সালাম থানা বিএনপির আহ্বায়ক ও ২০১৮ সালে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে ঢাকা-১৪ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে প্রায় লক্ষাধিক ভোট পেয়েছিলেন। তবে এবার তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে লড়বেন।
৮ ঘণ্টা আগে
নাহিদ বলেন, উনি পদত্যাগ করেছেন সরকার থেকে। আজ আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া আনুষ্ঠানিকভাবে এনসিপিতে যোগদান করলেন। আমরা তাকে স্বাগত জানাই, অভিনন্দন জানাই। আমরা আশা করব, আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার সঙ্গে আমাদের পথচলা সামনের দিনগুলোতেও পুরনো দিনগুলোর মতো আমাদের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে সহায়ক হবে।
৮ ঘণ্টা আগে