প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
অন্তর্বর্তী সরকার নিজে তার ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করতে পারছে কি না, এটিকেই নিজেদের জন্য চাপ হিসেবে দেখছেন পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
অন্তর্বর্তী সরকার নিজে তার ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করতে পারছে কি না, এটিকেই নিজেদের জন্য চাপ হিসেবে দেখছেন পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।অন্তর্বর্তী সরকার নিজে তার ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করতে পারছে কি না, এটিকেই নিজেদের জন্য চাপ হিসেবে দেখছেন পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
তিনি বলেন, আমরা পারফর্ম করতে পারছি কি না, এটিই নিজেদের ওপর বড় চাপ। এ ছাড়া আর কোনো চাপ নেই।
শুক্রবার (২৩ মে) দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে বাংলাদেশ প্রাণিবিদ্যা সমিতির ২৪তম জাতীয় সম্মেলন এবং বার্ষিক সাধারণ সভা শেষে সাংবাদিকদের এ কথা জানান তিনি।
এ সময় উপদেষ্টা আরও বলেন, প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে যে জাতীয় নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছেন, তা নড়চড় হওয়ার সুযোগ নেই।
এর আগে বৃহস্পতিবার (২২ মে) সন্ধ্যায় গুঞ্জন ছড়ায়, প্রধান উপদেষ্টা পদত্যাগের কথা ভাবছেন। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, তিনি নিজে দেখা করে প্রধান উপদেষ্টাকে অনুরোধ করেছেন, তিনি যেন পদত্যাগ না করেন।
এদিকে নির্বাচনি ট্রাইব্যুনালের রায় ও নির্বাচন কমিশনের গেজেট সত্ত্বেও ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র পদে শপথ না পড়ানোর কারণে বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনের সমর্থকরা টানা আন্দোলন করে গেছেন। ইশরাক ও বিএনপি অন্তর্বর্তী সরকারের দুই ছাত্র উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি করেছে। অন্যদিকে এনসিপির শীর্ষ এক নেতা বিএনপি-সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ তুলে তিন উপদেষ্টার পদত্যাগ চান। এসব নিয়ে বৃহস্পতিবার রাতভর চলে জল্পনা-কল্পনা।
এসব বিষয় নিয়ে জানতে চাইলে উপদেষ্টা রিজওয়ানা হাসান বলেন, শুধু নির্বাচনের জন্য বর্তমান সরকার দায়িত্ব নেয়নি। কাল (বৃহস্পতিবার) উপদেষ্টা পরিষদের সভার পর অনেক সময় আমরা আলোচনা করেছি। আমাদের তিনটি কঠিন দায়িত্ব- এর একটি সংস্কার, অন্যটি বিচার, আরেকটি নির্বাচন। শুধুমাত্র নির্বাচন করার জন্যই আমরা দায়িত্বটা নেইনি। আমাদের আরও দুটি দায়িত্ব রয়েছে। কিন্তু আমরা সেগুলো পালন করতে পারছি না।
উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘আমরা দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে যার যত ধরনের দাবি রয়েছে, সব দাবি নিয়ে রাস্তা আটকে দিচ্ছে। এতে রাস্তা একেবারে অচল হয়ে যাচ্ছে। এ অবস্থা নিরসনে আমরা কিছুই করতে পারছি না। আমাদের দায়িত্ব পালন করা তখনই সম্ভব হবে, যখন আমরা সবার সহযোগিতা পাব। প্রত্যাশার বিষয়টা এক, আর দায়িত্বটা আসলেই পালন করতে পারার বিষয়টা আরেক।’
রিজওয়ানা বলেন, ‘যে প্রতিবন্ধকতাগুলো তৈরি হচ্ছে, আমাদের দায়িত্ব পালনে, সেগুলো কীভাবে মোকাবিলা করব কিংবা আদৌ পারব কি না, যদি পারি সেটা কীভাবে করব আর না পারলে কী করণীয় হবে, সেগুলো নিয়ে আমরা চিন্তা করেছি।’
নির্বাচন প্রসঙ্গে রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা একটা সময় দিয়েছেন, ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচন হবে। তার একদিনও এদিক-সেদিক হওয়ার কোনো সুযোগ আমাদের পক্ষ থেকে নেই। কাজেই এগুলো নিয়ে অন্য ধরনের কথা বলারও সুযোগ হওয়া উচিত ছিল না। কারণ, বারবার বলা হচ্ছে যে নির্বাচন নিয়ে একটা সময় দিয়ে দেওয়া হয়েছে। কিছু কিছু গুরু দায়িত্ব রয়েছে, সেগুলো পালনের সঙ্গে মাসের একটা সম্পর্ক থাকতে পারে। উনার (প্রধান উপদেষ্টা) যদি কোনো কিছু বলার থাকে, ওটা উনার থেকে শোনা যেতে পারে।’
উপদেষ্টা রিজওয়ানা আরও বলেন, আমরা যদি দায়িত্ব পালন করতে পারি, তাহলে আমাদের দায়িত্বে থাকাটা প্রাসঙ্গিক। আর যদি দায়িত্ব পালন করতে না পারি, তাহলে আমাদের যার যার নিজস্ব অনেক কাজ রয়েছে। তখন দায়িত্ব পালন করাটা আর প্রাসঙ্গিক থাকল না।
অন্তর্বর্তী সরকার নিজে তার ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করতে পারছে কি না, এটিকেই নিজেদের জন্য চাপ হিসেবে দেখছেন পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
অন্তর্বর্তী সরকার নিজে তার ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করতে পারছে কি না, এটিকেই নিজেদের জন্য চাপ হিসেবে দেখছেন পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।অন্তর্বর্তী সরকার নিজে তার ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করতে পারছে কি না, এটিকেই নিজেদের জন্য চাপ হিসেবে দেখছেন পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
তিনি বলেন, আমরা পারফর্ম করতে পারছি কি না, এটিই নিজেদের ওপর বড় চাপ। এ ছাড়া আর কোনো চাপ নেই।
শুক্রবার (২৩ মে) দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে বাংলাদেশ প্রাণিবিদ্যা সমিতির ২৪তম জাতীয় সম্মেলন এবং বার্ষিক সাধারণ সভা শেষে সাংবাদিকদের এ কথা জানান তিনি।
এ সময় উপদেষ্টা আরও বলেন, প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে যে জাতীয় নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছেন, তা নড়চড় হওয়ার সুযোগ নেই।
এর আগে বৃহস্পতিবার (২২ মে) সন্ধ্যায় গুঞ্জন ছড়ায়, প্রধান উপদেষ্টা পদত্যাগের কথা ভাবছেন। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, তিনি নিজে দেখা করে প্রধান উপদেষ্টাকে অনুরোধ করেছেন, তিনি যেন পদত্যাগ না করেন।
এদিকে নির্বাচনি ট্রাইব্যুনালের রায় ও নির্বাচন কমিশনের গেজেট সত্ত্বেও ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র পদে শপথ না পড়ানোর কারণে বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনের সমর্থকরা টানা আন্দোলন করে গেছেন। ইশরাক ও বিএনপি অন্তর্বর্তী সরকারের দুই ছাত্র উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি করেছে। অন্যদিকে এনসিপির শীর্ষ এক নেতা বিএনপি-সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ তুলে তিন উপদেষ্টার পদত্যাগ চান। এসব নিয়ে বৃহস্পতিবার রাতভর চলে জল্পনা-কল্পনা।
এসব বিষয় নিয়ে জানতে চাইলে উপদেষ্টা রিজওয়ানা হাসান বলেন, শুধু নির্বাচনের জন্য বর্তমান সরকার দায়িত্ব নেয়নি। কাল (বৃহস্পতিবার) উপদেষ্টা পরিষদের সভার পর অনেক সময় আমরা আলোচনা করেছি। আমাদের তিনটি কঠিন দায়িত্ব- এর একটি সংস্কার, অন্যটি বিচার, আরেকটি নির্বাচন। শুধুমাত্র নির্বাচন করার জন্যই আমরা দায়িত্বটা নেইনি। আমাদের আরও দুটি দায়িত্ব রয়েছে। কিন্তু আমরা সেগুলো পালন করতে পারছি না।
উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘আমরা দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে যার যত ধরনের দাবি রয়েছে, সব দাবি নিয়ে রাস্তা আটকে দিচ্ছে। এতে রাস্তা একেবারে অচল হয়ে যাচ্ছে। এ অবস্থা নিরসনে আমরা কিছুই করতে পারছি না। আমাদের দায়িত্ব পালন করা তখনই সম্ভব হবে, যখন আমরা সবার সহযোগিতা পাব। প্রত্যাশার বিষয়টা এক, আর দায়িত্বটা আসলেই পালন করতে পারার বিষয়টা আরেক।’
রিজওয়ানা বলেন, ‘যে প্রতিবন্ধকতাগুলো তৈরি হচ্ছে, আমাদের দায়িত্ব পালনে, সেগুলো কীভাবে মোকাবিলা করব কিংবা আদৌ পারব কি না, যদি পারি সেটা কীভাবে করব আর না পারলে কী করণীয় হবে, সেগুলো নিয়ে আমরা চিন্তা করেছি।’
নির্বাচন প্রসঙ্গে রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা একটা সময় দিয়েছেন, ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচন হবে। তার একদিনও এদিক-সেদিক হওয়ার কোনো সুযোগ আমাদের পক্ষ থেকে নেই। কাজেই এগুলো নিয়ে অন্য ধরনের কথা বলারও সুযোগ হওয়া উচিত ছিল না। কারণ, বারবার বলা হচ্ছে যে নির্বাচন নিয়ে একটা সময় দিয়ে দেওয়া হয়েছে। কিছু কিছু গুরু দায়িত্ব রয়েছে, সেগুলো পালনের সঙ্গে মাসের একটা সম্পর্ক থাকতে পারে। উনার (প্রধান উপদেষ্টা) যদি কোনো কিছু বলার থাকে, ওটা উনার থেকে শোনা যেতে পারে।’
উপদেষ্টা রিজওয়ানা আরও বলেন, আমরা যদি দায়িত্ব পালন করতে পারি, তাহলে আমাদের দায়িত্বে থাকাটা প্রাসঙ্গিক। আর যদি দায়িত্ব পালন করতে না পারি, তাহলে আমাদের যার যার নিজস্ব অনেক কাজ রয়েছে। তখন দায়িত্ব পালন করাটা আর প্রাসঙ্গিক থাকল না।
বিএনপির কূটনৈতিক উইংয়ের এক সদস্য জানান, বৈঠকে মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূতের কাছে সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচনী পরিবেশ নিশ্চিতের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেন।
১৩ ঘণ্টা আগেতিনি বলেন, ব্রিটিশ শোষণ থেকে শুরু করে পরবর্তী সময়ে পূর্ববঙ্গের রাজনৈতিক ইতিহাস–১৯০৫-এর ভঙ্গভঙ্গ, ১৯১১-এর বঙ্গভঙ্গ রদ এবং পরে লাহোর প্রস্তাব, সব মিলিয়েই ভাগাভাগি ও শোষণের ধারাকে প্রভাবিত করেছে।
১ দিন আগেশিক্ষকদের দাবি-দওয়ার সবকিছু বিএনপির ৩১ দফার কর্মসূচিতে আছে দাবি করে দলের মহাসচিব ফখরুল বলেন, আমাদের জাতি হিসেবে আপনাদের কাছে একটা দাবি আছে, সে দাবিটা হচ্ছে যে আপনারা আপনাদের ছাত্রদেরকে ছাত্রীদেরকে, আমাদের সন্তানদেরকে এমন করে গড়ে তুলবেন, যেন তারা সত্যিকার অর্থেই আদর্শ নাগরিক হতে পারে, নৈতিকতার মধ্যে
১ দিন আগেতারেক রহমান বলেন, ‘মানুষ গড়ার কারিগর শিক্ষকদের এই অনুষ্ঠানে আমাকে যুক্ত হওয়ার সুযোগ দেওয়ায় আমি নিজেকে সৌভাগ্যবান মনে করি। অতীতের ভালো দৃষ্টান্তগুলো থেকে অভিজ্ঞতা অর্জন এবং খারাপ দৃষ্টান্ত বর্জনই হোক আমাদের আগামী দিনের অঙ্গীকার।’
১ দিন আগে