
ঢাবি প্রতিনিধি

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ইসলামী ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেল ‘ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোট’ মনোনীত সাধারণ সম্পাদক (জিএস) প্রার্থী এস এম ফরহাদের প্রার্থিতার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট করেছেন আরেক প্রার্থী।
বাম জোট মনোনীত প্যানেলের মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক আন্দোলনবিষয়ক সম্পাদক প্রার্থী বি এম ফাহমিদা আলম রোববার (৩১ আগস্ট) এ রিট করেন।
৫ আগস্টের আগে এস এম ফরহাদ বর্তমানে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের কমিটিতে ছিলেন, তা সত্ত্বেও তিনি কীভাবে ইসলামী ছাত্রশিবিরের প্যানেলে প্রার্থী হলেন— এমন প্রশ্ন তুলে তার প্রার্থিতা চ্যালেঞ্জ করা হয়েছে রিটে।
রোববার বিচারপতি হাবিবুল গণির নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চে রিট আবেদনটির ওপর শুনানি অনুষ্ঠিত হতে পারে। রিটের পক্ষে শুনানিতে অংশ নেবেন ব্যারিস্টার জ্যোর্তিময় বড়ুয়া।
অন্যদিকে এস এম ফরহাদের পক্ষে শুনানির জন্য উপস্থিত থাকবেন অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির মনির।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ইসলামী ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেল ‘ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোট’ মনোনীত সাধারণ সম্পাদক (জিএস) প্রার্থী এস এম ফরহাদের প্রার্থিতার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট করেছেন আরেক প্রার্থী।
বাম জোট মনোনীত প্যানেলের মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক আন্দোলনবিষয়ক সম্পাদক প্রার্থী বি এম ফাহমিদা আলম রোববার (৩১ আগস্ট) এ রিট করেন।
৫ আগস্টের আগে এস এম ফরহাদ বর্তমানে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের কমিটিতে ছিলেন, তা সত্ত্বেও তিনি কীভাবে ইসলামী ছাত্রশিবিরের প্যানেলে প্রার্থী হলেন— এমন প্রশ্ন তুলে তার প্রার্থিতা চ্যালেঞ্জ করা হয়েছে রিটে।
রোববার বিচারপতি হাবিবুল গণির নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চে রিট আবেদনটির ওপর শুনানি অনুষ্ঠিত হতে পারে। রিটের পক্ষে শুনানিতে অংশ নেবেন ব্যারিস্টার জ্যোর্তিময় বড়ুয়া।
অন্যদিকে এস এম ফরহাদের পক্ষে শুনানির জন্য উপস্থিত থাকবেন অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির মনির।

জামায়াতের দলীয় সূত্রে জানা গেছে, জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের বিষয়ে আলোচনার জন্য জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সাক্ষাৎ চাওয়া হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে
ঘোষণা করা দুই কমিটির একটিতেও জায়গা হয়নি আবদুল কাদেরের, যিনি বাগছাসের ঢাবি শাখার আহ্বায়ক ছিলেন। কাদের ডাকসু নির্বাচনে বাগছাসের সহসভাপতি (ভিপি) প্রার্থীও ছিলেন।
১৭ ঘণ্টা আগে
দলীয় সূত্রগুলো বলছে, বিভিন্ন সময়ে বহিষ্কৃত অনেক নেতাই দলে ফিরতে আবেদন করেছেন। ধীরে ধীরে এসব আবেদন যাচাই-বাছাই করে এবং তৃণমূলে কর্মীদের পুনরুজ্জীবিত করার প্রয়োজনীয়তা বিবেচনায় নেতাদের ওপর থেকে বহিষ্কারাদেশ তুলে নেওয়া হচ্ছে। আগামী কিছুদিনের মধ্যে বহিষ্কৃত এসব নেতাদের বড় অংশকেই আবার দলে ফিরিয়ে নেওয়া হবে
২১ ঘণ্টা আগে