প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে নিরপেক্ষ রাখার জন্য সরকারের পক্ষ থেকে সম্ভাব্য সবকিছু করা হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। বলেছেন, এর জন্য পুলিশ-প্রশাসনে বদলি-পদোন্নতিতেও প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।
মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় নিজ কার্যালয়ে বিএনপির একটি প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠকে এসব কথা বলেন প্রধান উপদেষ্টা। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বার্তায় জানানো হয়েছে, নির্বাচন সামনে রেখে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ধারাবাহিক বৈঠকের অংশ হিসেবে এ দিন বিএনপির সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
প্রধান উপদেষ্টা বৈঠকে বলেন, আমাদের দায়িত্ব নিরপেক্ষ থাকা। নির্বাচন একটি যুদ্ধক্ষেত্র। এখানে যিনি শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে পারবেন, সে রকম যোদ্ধাকেই আমরা বেছে নেব। এটা আমার হাতে থাকবে। নির্বাচন শান্তিপূর্ণ ও নিরপেক্ষ করার জন্য যা কিছু প্রয়োজন আমরা করব।
বিএনপি নেতাদের প্রধান উপদেষ্টা জানান, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা হিসেবে নির্বাচনের আগে প্রশাসনের যাবতীয় রদবদল সরাসরি তার তত্ত্বাবধানে হবে। তিনি বলেন, জেলা প্রশাসক পদে নিয়োগের জন্য একাধিক ‘ফিট লিস্ট’ থেকে যোগ্য কর্মকর্তাদের বাছাই করে প্রত্যেককে নির্বাচনের আগে যথাযোগ্য স্থানে নিয়োগ দেওয়া হবে।
বিতর্কিত কোনো কর্মকর্তা, বিশেষ করে আওয়মী লীগ শাসনামলে নির্বাচনি দায়িত্ব পালন করেছেন— এমন কর্মকর্তাদের নির্বাচনে দায়িত্ব পালন থেকে বিরত রাখতে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টার প্রতি আহ্বান জানান বিএনপি নেতারা। নির্বাচনের আগে প্রশাসনে রদবদলে নিরপেক্ষ অবস্থান বজায় রাখতেও প্রধান উপদেষ্টার প্রতি আহ্বান জানায় বিএনপি।
বৈঠক শেষে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাংবাদিকদের বলেন, এখন থেকেই সরকার যেন নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মতো আচরণ করে সেটিই বিএনপি প্রত্যাশা করে। পুলিশ-প্রশাসনেও বদলি-পদোন্নতিতে নিরপেক্ষতার চর্চা চায় দলটি।
জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনে রাজনৈতিক নেতাদের সম্পৃক্ত করায় এবং ‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’ সফলভাবে বাস্তবায়ন করতে পারায় সরকারকে অভিনন্দন জানায় বিএনপি।
পাশাপাশি সম্প্রতি দেশের বিভিন্ন স্থাপনায় সংঘটিত একাধিক অগ্নিকাণ্ডে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেন বিএনপি নেতারা। এসব ঘটনা অন্তর্ঘাতমূলক কি না, সে বিষয়ে অনুসন্ধানেরও আহ্বান জানান তারা।
বৈঠকে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে বিএনপির প্রতিনিধি দলে ছিলেন দলের স্থায়ী কমিটির দুই সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সালাহউদ্দিন আহমদ। প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ, আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল ও শিল্প উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে নিরপেক্ষ রাখার জন্য সরকারের পক্ষ থেকে সম্ভাব্য সবকিছু করা হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। বলেছেন, এর জন্য পুলিশ-প্রশাসনে বদলি-পদোন্নতিতেও প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।
মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় নিজ কার্যালয়ে বিএনপির একটি প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠকে এসব কথা বলেন প্রধান উপদেষ্টা। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বার্তায় জানানো হয়েছে, নির্বাচন সামনে রেখে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ধারাবাহিক বৈঠকের অংশ হিসেবে এ দিন বিএনপির সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
প্রধান উপদেষ্টা বৈঠকে বলেন, আমাদের দায়িত্ব নিরপেক্ষ থাকা। নির্বাচন একটি যুদ্ধক্ষেত্র। এখানে যিনি শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে পারবেন, সে রকম যোদ্ধাকেই আমরা বেছে নেব। এটা আমার হাতে থাকবে। নির্বাচন শান্তিপূর্ণ ও নিরপেক্ষ করার জন্য যা কিছু প্রয়োজন আমরা করব।
বিএনপি নেতাদের প্রধান উপদেষ্টা জানান, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা হিসেবে নির্বাচনের আগে প্রশাসনের যাবতীয় রদবদল সরাসরি তার তত্ত্বাবধানে হবে। তিনি বলেন, জেলা প্রশাসক পদে নিয়োগের জন্য একাধিক ‘ফিট লিস্ট’ থেকে যোগ্য কর্মকর্তাদের বাছাই করে প্রত্যেককে নির্বাচনের আগে যথাযোগ্য স্থানে নিয়োগ দেওয়া হবে।
বিতর্কিত কোনো কর্মকর্তা, বিশেষ করে আওয়মী লীগ শাসনামলে নির্বাচনি দায়িত্ব পালন করেছেন— এমন কর্মকর্তাদের নির্বাচনে দায়িত্ব পালন থেকে বিরত রাখতে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টার প্রতি আহ্বান জানান বিএনপি নেতারা। নির্বাচনের আগে প্রশাসনে রদবদলে নিরপেক্ষ অবস্থান বজায় রাখতেও প্রধান উপদেষ্টার প্রতি আহ্বান জানায় বিএনপি।
বৈঠক শেষে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাংবাদিকদের বলেন, এখন থেকেই সরকার যেন নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মতো আচরণ করে সেটিই বিএনপি প্রত্যাশা করে। পুলিশ-প্রশাসনেও বদলি-পদোন্নতিতে নিরপেক্ষতার চর্চা চায় দলটি।
জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনে রাজনৈতিক নেতাদের সম্পৃক্ত করায় এবং ‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’ সফলভাবে বাস্তবায়ন করতে পারায় সরকারকে অভিনন্দন জানায় বিএনপি।
পাশাপাশি সম্প্রতি দেশের বিভিন্ন স্থাপনায় সংঘটিত একাধিক অগ্নিকাণ্ডে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেন বিএনপি নেতারা। এসব ঘটনা অন্তর্ঘাতমূলক কি না, সে বিষয়ে অনুসন্ধানেরও আহ্বান জানান তারা।
বৈঠকে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে বিএনপির প্রতিনিধি দলে ছিলেন দলের স্থায়ী কমিটির দুই সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সালাহউদ্দিন আহমদ। প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ, আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল ও শিল্প উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান।
এনসিপির আরেক নেতা নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী ফেসবুক স্ট্যাটাসে জামায়াতের তীব্র সমালোচনা করেছেন ‘তাদের রাজনৈতিক দর্শন ও অতীত আচরণ বাংলাদেশের স্বাধীনতা, মানচিত্র ও জাতীয় চেতনার পরিপন্থি’ হিসেবে। বলেছেন, জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না।
১৮ ঘণ্টা আগেনাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না। তাদের রাজনৈতিক দর্শন ও অতীত আচরণ বাংলাদেশের স্বাধীনতা, মানচিত্র ও জাতীয় চেতনার পরিপন্থি। তারা যতবার ইতিহাসের মঞ্চে ফিরে আসতে চেয়েছে, ততবারই জনগণের অন্তর থেকে প্রতিধ্বনি উঠেছে। এই দেশকে আর অন্ধকারে ফেরানো যাবে না।
১৯ ঘণ্টা আগেতিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ ইতিবাচক পরিবর্তনের দিকে এগোচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতির ক্ষমতার ভারসাম্য, বিচার বিভাগ, নির্বাচনব্যবস্থা, দুর্নীতি দমন কমিশনসহ ছয়টি রাষ্ট্রীয় অঙ্গ নতুনভাবে সাজানো হয়েছে, যাতে আগামী সরকার স্বৈরতান্ত্রিক বা ফ্যাসিবাদী না হয়ে জনগণের জন্য কাজ করবে।’
১৯ ঘণ্টা আগেতিনি ঘোষণা দেন, আমি আজ থেকে আলুব্দীকে আর গ্রাম বলতে চাই না। আজ থেকে এটি ‘আলুব্দী আবাসিক এলাকা’। ভবিষ্যতে আল্লাহ আমাদের যদি জনগণের ভোটে সরকার গঠনের সুযোগ দেন, তাহলে একটি আধুনিক আবাসিক এলাকায় যে সব সুযোগ-সুবিধা থাকা দরকার, ইনশাআল্লাহ তা আলুব্দীতেও দেওয়া হবে।
২০ ঘণ্টা আগে