
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের সদস্য সচিব ও বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের মহাসচিব কাদের গনি চৌধুরী বলেছেন, রাজনীতি এবং রাষ্ট্র পরিচালনায় পরিবর্তন আনতে না পারলে বিপ্লবের কাঙ্ক্ষিত ফল মিলবে না।
তিনি বলেন, শিশু ও গণহত্যাকারী দানব সরকারের পতনের মধ্য দিয়ে হাজারো শহীদের রক্তে রঞ্জিত বিপ্লবের প্রথম ধাপ সফল হয়েছে।
এ বিপ্লবের চূড়ান্ত লক্ষ হলো একটি বৈষম্যহীন মানবিক বাংলাদেশ।
তিনি আরও বলেন, বিপ্লবের লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য দরকার নির্বাচিত সরকার। তাই দ্রুততম সময়ের মধ্যে জনগণের ভোটে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করে দেশের মালিকানা জনগণের কাছে ফিরিয়ে দেওয়া অত্যন্ত জরুরি।
বৃহস্পতিবার ওয়াশিংটনে স্থানীয় সময় রাতে অনুষ্ঠিত সংবর্ধনা ও মতবিনিময় অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের সদস্য সচিব ও বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের মহাসচিব কাদের গনি চৌধুরীর যুক্তরাষ্ট্রে আগমন উপলক্ষে প্রবাসী বাংলাদেশিরা এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
ওয়াশিংটন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক এ জে এম হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ মতবিনিময় সভায় বক্তব্য দেন যুক্তরাষ্ট্র যুবদলের সাবেক সভাপতি জাকির এইচ চৌধুরী, অ্যাডভোকেট নয়ন বাঙালী, কবিতা দেলোয়ার, মেজর (অব.) আলম, মাসুদুর রহমান মাসুদ, ইঞ্জিনিয়ার নুরুজ্জামান, নেছার আহমেদ, মিজানুর রহমান, কবিরুল ইসলাম, শামসুদ্দীন মাহমুদ প্রমুখ।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন জাকির আহমেদ ও নুর মুহাম্মদ লিটন।
পেশাজীবীদের এ নেতা বলেন, দেশ সংস্কারের দায়িত্ব নির্বাচিত সরকারের। একটি দেশকে উন্নত ও সমৃদ্ধিশালী করতে নির্বাচিত সরকারের কোনো বিকল্প নেই। জনগণের উন্নয়ন জনগণের নির্বাচিত সরকারের মাধ্যমেই সম্ভব। কারণ জনগণের সরকার হলে জনগণের প্রতি দায়বদ্ধতা থাকে।
তিনি বলেন, জনগণের সরকারের অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয় ভোটের মাধ্যমে। তাই যেদিন বাংলাদেশের মানুষের ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠিত হবে, সেদিনই মানুষ তার পূর্ণ স্বাধীনতা ফিরে পাবে। আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস অন্তর্বর্তীকালীন সরকার জনগণকে ভোটাধিকার ফিরিয়ে দেবে। আজকে আমরা মুক্ত পরিবেশে, ভয়হীন পরিবেশে কথা বলতে পারছি।
তিনি আরও বলেন, এ পরিবেশের জন্য দীর্ঘ ১৭ বছর অনেক নির্যাতন সহ্য করতে হয়েছে। গত জুলাই-আগস্ট মাসে হাজারের বেশি মানুষ নিহত ও অনেক মানুষ আহত হয়েছেন। গত ১৭ বছরে শুধু বিএনপির ৬০ লাখ নেতা-কর্মী নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। অনেকে মারা গেছেন। অনেকে গুম হয়েছেন, পঙ্গুত্ব বরণ করেছেন। এত মানুষের আত্মত্যাগের কারণ একটিই, তারা তাদের রাজনৈতিক অধিকার ফিরে পেতে চান।
কাদের গনি চৌধুরী বলেন, দেশের জন্য ১৯৭১ সালে যেভাবে মুক্তিযোদ্ধারা আত্মত্যাগ করেছিলেন, ঠিক এভাবেই ২৪-এর আন্দোলনে অনেকেই জীবন উৎসর্গ করেছেন। তবে মনে রাখতে হবে এই বাংলাদেশে স্বৈরাচারের পতন হলেও স্বৈরাচারের দোসররা এখনো রয়ে গেছে। তারা সবসময় ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। তাই বর্তমান সরকার কাজ করতে গিয়ে এমন কিছু যেন না করে, যাতে স্বৈরাচাররা আবারও মাথাচাড়া দিতে পারে।
কাদের গনি চৌধুরী বলেন, আজকে বাংলাদেশের সব মানুষ প্রত্যাশা করছেন, তাদের প্রিয় দল বিএনপি জনগণের সমর্থন নিয়ে সরকার গঠন করবে। সে জন্য ১৭ বছর ধরে আমরাও সংগ্রাম করেছি। তাই বিএনপির নেতা-কর্মীদের বলব, এ দেশ থেকে স্বৈরাচারের পতন হয়েছে বলেই সব বিপদ কেটে যায়নি। আমাদের সবাইকে সে বিষয়ে সজাগ থাকতে হবে এবং ঐক্যবদ্ধভাবে সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করতে হবে। শুধু রাজনৈতিক মুক্তি পেলেই হবে না, বাংলাদেশের মানুষদের অর্থনৈতিক মুক্তি পেতে হবে। তা না হলে মানুষের সফলতা আসবে না।

বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের সদস্য সচিব ও বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের মহাসচিব কাদের গনি চৌধুরী বলেছেন, রাজনীতি এবং রাষ্ট্র পরিচালনায় পরিবর্তন আনতে না পারলে বিপ্লবের কাঙ্ক্ষিত ফল মিলবে না।
তিনি বলেন, শিশু ও গণহত্যাকারী দানব সরকারের পতনের মধ্য দিয়ে হাজারো শহীদের রক্তে রঞ্জিত বিপ্লবের প্রথম ধাপ সফল হয়েছে।
এ বিপ্লবের চূড়ান্ত লক্ষ হলো একটি বৈষম্যহীন মানবিক বাংলাদেশ।
তিনি আরও বলেন, বিপ্লবের লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য দরকার নির্বাচিত সরকার। তাই দ্রুততম সময়ের মধ্যে জনগণের ভোটে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করে দেশের মালিকানা জনগণের কাছে ফিরিয়ে দেওয়া অত্যন্ত জরুরি।
বৃহস্পতিবার ওয়াশিংটনে স্থানীয় সময় রাতে অনুষ্ঠিত সংবর্ধনা ও মতবিনিময় অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের সদস্য সচিব ও বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের মহাসচিব কাদের গনি চৌধুরীর যুক্তরাষ্ট্রে আগমন উপলক্ষে প্রবাসী বাংলাদেশিরা এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
ওয়াশিংটন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক এ জে এম হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ মতবিনিময় সভায় বক্তব্য দেন যুক্তরাষ্ট্র যুবদলের সাবেক সভাপতি জাকির এইচ চৌধুরী, অ্যাডভোকেট নয়ন বাঙালী, কবিতা দেলোয়ার, মেজর (অব.) আলম, মাসুদুর রহমান মাসুদ, ইঞ্জিনিয়ার নুরুজ্জামান, নেছার আহমেদ, মিজানুর রহমান, কবিরুল ইসলাম, শামসুদ্দীন মাহমুদ প্রমুখ।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন জাকির আহমেদ ও নুর মুহাম্মদ লিটন।
পেশাজীবীদের এ নেতা বলেন, দেশ সংস্কারের দায়িত্ব নির্বাচিত সরকারের। একটি দেশকে উন্নত ও সমৃদ্ধিশালী করতে নির্বাচিত সরকারের কোনো বিকল্প নেই। জনগণের উন্নয়ন জনগণের নির্বাচিত সরকারের মাধ্যমেই সম্ভব। কারণ জনগণের সরকার হলে জনগণের প্রতি দায়বদ্ধতা থাকে।
তিনি বলেন, জনগণের সরকারের অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয় ভোটের মাধ্যমে। তাই যেদিন বাংলাদেশের মানুষের ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠিত হবে, সেদিনই মানুষ তার পূর্ণ স্বাধীনতা ফিরে পাবে। আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস অন্তর্বর্তীকালীন সরকার জনগণকে ভোটাধিকার ফিরিয়ে দেবে। আজকে আমরা মুক্ত পরিবেশে, ভয়হীন পরিবেশে কথা বলতে পারছি।
তিনি আরও বলেন, এ পরিবেশের জন্য দীর্ঘ ১৭ বছর অনেক নির্যাতন সহ্য করতে হয়েছে। গত জুলাই-আগস্ট মাসে হাজারের বেশি মানুষ নিহত ও অনেক মানুষ আহত হয়েছেন। গত ১৭ বছরে শুধু বিএনপির ৬০ লাখ নেতা-কর্মী নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। অনেকে মারা গেছেন। অনেকে গুম হয়েছেন, পঙ্গুত্ব বরণ করেছেন। এত মানুষের আত্মত্যাগের কারণ একটিই, তারা তাদের রাজনৈতিক অধিকার ফিরে পেতে চান।
কাদের গনি চৌধুরী বলেন, দেশের জন্য ১৯৭১ সালে যেভাবে মুক্তিযোদ্ধারা আত্মত্যাগ করেছিলেন, ঠিক এভাবেই ২৪-এর আন্দোলনে অনেকেই জীবন উৎসর্গ করেছেন। তবে মনে রাখতে হবে এই বাংলাদেশে স্বৈরাচারের পতন হলেও স্বৈরাচারের দোসররা এখনো রয়ে গেছে। তারা সবসময় ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। তাই বর্তমান সরকার কাজ করতে গিয়ে এমন কিছু যেন না করে, যাতে স্বৈরাচাররা আবারও মাথাচাড়া দিতে পারে।
কাদের গনি চৌধুরী বলেন, আজকে বাংলাদেশের সব মানুষ প্রত্যাশা করছেন, তাদের প্রিয় দল বিএনপি জনগণের সমর্থন নিয়ে সরকার গঠন করবে। সে জন্য ১৭ বছর ধরে আমরাও সংগ্রাম করেছি। তাই বিএনপির নেতা-কর্মীদের বলব, এ দেশ থেকে স্বৈরাচারের পতন হয়েছে বলেই সব বিপদ কেটে যায়নি। আমাদের সবাইকে সে বিষয়ে সজাগ থাকতে হবে এবং ঐক্যবদ্ধভাবে সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করতে হবে। শুধু রাজনৈতিক মুক্তি পেলেই হবে না, বাংলাদেশের মানুষদের অর্থনৈতিক মুক্তি পেতে হবে। তা না হলে মানুষের সফলতা আসবে না।

মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শ অনুযায়ী সশস্ত্র বাহিনীর দিবস উপলক্ষে সেনাকুঞ্জে অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া।
৩ ঘণ্টা আগে
ক্তব্যে ডা. জাহিদ হোসেন বলেন, “৭ নভেম্বর যে জাতীয় ঐক্য গড়ে উঠেছিল, আজ সেই ঐক্যের পুনর্গঠন জরুরি। আগামী ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারির মধ্য সময়ে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। অথচ স্বৈরাচার ও কর্তৃত্ববাদী সরকার দেশের অর্থনীতিকে খালি করে দিয়েছে। শুধু তাই নয়, দেশের সার্বভৌমত্বকে প্রায় আরেক দেশের হাতে তুলে দেওয়ার
৫ ঘণ্টা আগে
প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার জানান, আজ সকালে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী বিভাগে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার‑উজ‑জামান, নৌবাহিনী প্রধান অ্যাডমিরাল এম নজমুল হাসান এবং বিমানবাহিনী প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন।
৫ ঘণ্টা আগে
শরিক দলগুলোর নেতাদের অভিযোগ, এর বাইরেও অনেককে আরও আগেই অনানুষ্ঠানিকভাবে সংসদ নির্বাচনে আসন ছাড় দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। কিন্তু এতদিনেও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত না জানানোর কারণে তারা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।
১০ ঘণ্টা আগে