
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

তিনি দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। দলের ছোট-বড় নানা অনুষ্ঠানেই অংশ নেন। তবে ১৭ বছর ধরে তিনি দেশের বাইরে। তার উপস্থিতি কেবলই ভার্চুয়াল।
এভাবেই চলছিল বিএনপির কার্যক্রম। শেষ পর্যন্ত দলের কার্যত প্রধানকে ভার্চুয়াল গণ্ডি ভেঙে বাস্তবে কাছে পেতে বিএনপির নেতাকর্মীদর আকাঙ্ক্ষার অবসান ঘটতে চলেছে। তারেক রহমান পৌঁছেছেন বাংলাদেশে।
বিমানবন্দর থেকে এরই মধ্যে তিনি রওয়ানা হয়েছেন ৩৬ জুলাই এক্সপ্রেসওয়ের দিকে, যেখানে তার জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে সংবর্ধনা মঞ্চ। ভালোবাসায় তাকে বরণ করে নিতে অপেক্ষমাণ হাজার হাজার নেতাকর্মী, যাদের কেউ কেউ গতকাল থেকেই অবস্থান নিয়েছেন সেখানে।
এর আগে বিমানবন্দর সড়কের পুরোটাই এখন বিএনপি এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের দখলে চলে যায়। সড়কের পাশে তারা অবস্থান নিয়েছেন, প্রিয় নেতাকে একনজর দেখার জন্য। নেতা যাবেন রাজপথ দিয়ে, হাত নেড়ে ভালোবাসা জানাবেন— এটুকুই প্রত্যাশা তাদের।
কর্মী-সমর্থক-অনুসারীদের সে প্রত্যাশা পূরণ করে এগিয়ে চলেছেন তারেক রহমান। বিমানবন্দর থেকে বিশেষ বাসে করে তাকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে ৩৬ জুলাই এক্সপ্রেসওয়ে তথা পূর্বাচল ৩০০ ফিট সড়কে। বাসের সামনে বসেছেন তিনি। সেখান থেকে হাত নাড়ছেন নেতাকর্মীদের উদ্দেশে। অভিবাদন-ভালোবাসা নিচ্ছেন সবার কাছ থেকে, জানাচ্ছেন অভিবাদন-ভালোবাসা।
অত্যন্ত ধীরগতিতে এগিয়ে চলেছে তারেক রহমানের গাড়িবহর। বিমানবন্দর থেকে খিলক্ষেত পর্যন্ত মাত্র দুই কিলোমিটারের মতো সড়ক অতিক্রম করতেই সময় লেগেছে এক ঘণ্টার বেশি। এই সড়ক পেরিয়ে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন তারেক রহমান, যেখানে বিএনপির সব শীর্ষ নেতা উপস্থিত থাকলেও বক্তব্য দেবেন কেবল তারেক রহমানই।
৩৬ জুলাই এক্সপ্রেসওয়ে এর আগে বুধবার মধ্যরাতেই কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে ওঠে। তবু বৃহস্পতিবার সকাল থেকে আরও আরও নেতাকর্মী দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে সেখানে জড়ো হতে থাকেন। বিএনপির নেতাকর্মীরা বলছেন, সেখানে কয়েক লাখ মানুষ জড়ো হয়েছেন তারেক রহমানকে দেশে বরণ করে নিতে।
দুপুর ঠিক ২টা নাগাদ তারেক রহমানকে বহনকারী বাসটি কুড়িল ফ্লাইওভারে ওঠার মুহূর্তে রয়েছে।

তিনি দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। দলের ছোট-বড় নানা অনুষ্ঠানেই অংশ নেন। তবে ১৭ বছর ধরে তিনি দেশের বাইরে। তার উপস্থিতি কেবলই ভার্চুয়াল।
এভাবেই চলছিল বিএনপির কার্যক্রম। শেষ পর্যন্ত দলের কার্যত প্রধানকে ভার্চুয়াল গণ্ডি ভেঙে বাস্তবে কাছে পেতে বিএনপির নেতাকর্মীদর আকাঙ্ক্ষার অবসান ঘটতে চলেছে। তারেক রহমান পৌঁছেছেন বাংলাদেশে।
বিমানবন্দর থেকে এরই মধ্যে তিনি রওয়ানা হয়েছেন ৩৬ জুলাই এক্সপ্রেসওয়ের দিকে, যেখানে তার জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে সংবর্ধনা মঞ্চ। ভালোবাসায় তাকে বরণ করে নিতে অপেক্ষমাণ হাজার হাজার নেতাকর্মী, যাদের কেউ কেউ গতকাল থেকেই অবস্থান নিয়েছেন সেখানে।
এর আগে বিমানবন্দর সড়কের পুরোটাই এখন বিএনপি এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের দখলে চলে যায়। সড়কের পাশে তারা অবস্থান নিয়েছেন, প্রিয় নেতাকে একনজর দেখার জন্য। নেতা যাবেন রাজপথ দিয়ে, হাত নেড়ে ভালোবাসা জানাবেন— এটুকুই প্রত্যাশা তাদের।
কর্মী-সমর্থক-অনুসারীদের সে প্রত্যাশা পূরণ করে এগিয়ে চলেছেন তারেক রহমান। বিমানবন্দর থেকে বিশেষ বাসে করে তাকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে ৩৬ জুলাই এক্সপ্রেসওয়ে তথা পূর্বাচল ৩০০ ফিট সড়কে। বাসের সামনে বসেছেন তিনি। সেখান থেকে হাত নাড়ছেন নেতাকর্মীদের উদ্দেশে। অভিবাদন-ভালোবাসা নিচ্ছেন সবার কাছ থেকে, জানাচ্ছেন অভিবাদন-ভালোবাসা।
অত্যন্ত ধীরগতিতে এগিয়ে চলেছে তারেক রহমানের গাড়িবহর। বিমানবন্দর থেকে খিলক্ষেত পর্যন্ত মাত্র দুই কিলোমিটারের মতো সড়ক অতিক্রম করতেই সময় লেগেছে এক ঘণ্টার বেশি। এই সড়ক পেরিয়ে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন তারেক রহমান, যেখানে বিএনপির সব শীর্ষ নেতা উপস্থিত থাকলেও বক্তব্য দেবেন কেবল তারেক রহমানই।
৩৬ জুলাই এক্সপ্রেসওয়ে এর আগে বুধবার মধ্যরাতেই কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে ওঠে। তবু বৃহস্পতিবার সকাল থেকে আরও আরও নেতাকর্মী দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে সেখানে জড়ো হতে থাকেন। বিএনপির নেতাকর্মীরা বলছেন, সেখানে কয়েক লাখ মানুষ জড়ো হয়েছেন তারেক রহমানকে দেশে বরণ করে নিতে।
দুপুর ঠিক ২টা নাগাদ তারেক রহমানকে বহনকারী বাসটি কুড়িল ফ্লাইওভারে ওঠার মুহূর্তে রয়েছে।

দীর্ঘ নির্বাসিত জীবনের অবসান ঘটিয়ে অবশেষে মায়ের কাছে ফিরছেন তারেক রহমান। পূর্বাচলের জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়েতে আয়োজিত সংবর্ধনা মঞ্চে বক্তব্য শেষে এভারকেয়ার হাসপাতালের পথে রওনা দিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। সেখানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া।
১ ঘণ্টা আগে
তারেক রহমান বলেন, ‘একাত্তরে দেশের মানুষ যেমন স্বাধীনতা অর্জন করেছিল, ২০২৪ সালে তেমন সর্বস্তরের মানুষ, সবাই মিলে এ দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বকে রক্ষা করেছিল। আজ বাংলাদেশের মানুষ কথা বলার অধিকার ফিরে পেতে চায়। তারা তাদের গণতন্ত্রের অধিকার ফিরে পেতে চায়।’
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে স্বাগত জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। বৃহস্পতিবার দুপুরে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক প্রোফাইলে দেওয়া পোস্টে শফিকুর রহমান লিখেন, ‘জনাব তারেক রহমান, সপরিবারে সুস্বাগতম!’
২ ঘণ্টা আগে
আব্দুল কাদের এনসিপি-জামায়াতের জোটবদ্ধ হওয়াকে ‘তারুণ্যের রাজনীতির কবর’ বলে অভিহিত করেছেন। দাবি করেছেন, সারা দেশে সাধারণ মানুষ ও নেতাকর্মীদের আশা-আকাঙ্ক্ষাকে জলাঞ্জলি দিয়ে গুটিকয়েক নেতার ব্যক্তিগত স্বার্থ হাসিলের লক্ষ্যেই এই আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত নিয়েছে এনসিপি।
২ ঘণ্টা আগে