প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
সারাদেশে ফ্যামিলি কার্ডধারী নিম্নআয়ের পরিবারের মধ্যে ভর্তুকিমূল্যে বৃহস্পতিবার (২২ মে) থেকে পণ্য বিক্রি শুরু করবে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি)। তবে ঈদুল আজহার আগে অস্বাভাবিক হারে বাড়ানো হয়েছে তেল, ডাল ও চিনির দাম। একমাস ব্যবধানে প্রতি লিটার তেলে ৩৫ টাকা, প্রতি কেজি মসুর ডালে ২০ টাকা ও চিনির দাম ১৫ টাকা বাড়ানো হয়েছে।
এমন দাম বাড়িয়ে বৃহস্পতিবার থেকে পবিত্র ঈদুল আজহার টিসিবি পণ্য বিক্রি শুরু হচ্ছে।
টিসিবির নির্ধারিত পণ্যের দাম পর্যালোচনা করে দেখা যায়, আগে যেখানে স্মার্ট ফ্যামিলি কার্ডধারীদের কাছে ১০০ টাকা লিটারে তেল বিক্রি করা হতো সেটা এখন ১৩৫ টাকা, ডালের দাম ৬০ থেকে বাড়িয়ে ৮০ টাকা ও চিনির দাম ৭০ থেকে বাড়িয়ে ৮৫ টাকা করা হয়েছে। একমাস ব্যবধানে এ দাম বাড়ানো হয়েছে।
স্মার্ট ফ্যামিলি কার্ডধারীদের পাশাপাশি যে কোনো সাধারণ ভোক্তা ঈদের পণ্য কিনতে পারবেন বিশেষ ট্রাকসেলে। তবে সব ক্ষেত্রেই গুনতে হবে বাড়তি টাকা। টিসিবি জানিয়েছে, দেশব্যাপী প্রতিদিন ৬৯০টি ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে ওইসব পণ্য বিক্রি হবে। ভোজ্যতেল, চিনি ও মসুর ডাল থাকবে প্রতিটি ট্রাকে।
এদিকে দাম বাড়ানো প্রসঙ্গে জানতে চাইলে টিসিবির এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, সরকার টিসিবির পণ্য বিক্রিতে বড় ভর্তুকি দিচ্ছে। সে খরচ কমাতে দাম কিছুটা বাড়ানো হচ্ছে। এছাড়া বাজারে সয়াবিন তেলের দাম বেড়েছে। সে বাড়তি দামও সমন্বয় করা হয়েছে।
বুধবার (২১ মে) টিসিবির এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঈদুল আজহা উপলক্ষে বৃহস্পতিবার থেকে সারাদেশ প্রতিদিন ৬৯০টি ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে সাশ্রয়ীমূল্যে টিসিবির পণ্য বিক্রি হবে। এর মধ্যে ঢাকায় ৫০টি, চট্টগ্রামে ২০টি, ছয়টি বিভাগীয় শহরে ১০টি করে অবশিষ্ট ৫৬ জেলা শহরে ১০টি করে ট্রাক থাকবে। ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে বিক্রয় কার্যক্রম ২২ মে থেকে শুরু হয়ে ৩ জুন পর্যন্ত (শুক্রবার ও ছুটির দিনসহ) চলমান থাকবে।
ভোক্তাপ্রতি সর্বোচ্চ ২ লিটার তেল, এক কেজি চিনি ও দুই কেজি মসুর ডাল বিক্রি হবে।
সারাদেশে ফ্যামিলি কার্ডধারী নিম্নআয়ের পরিবারের মধ্যে ভর্তুকিমূল্যে বৃহস্পতিবার (২২ মে) থেকে পণ্য বিক্রি শুরু করবে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি)। তবে ঈদুল আজহার আগে অস্বাভাবিক হারে বাড়ানো হয়েছে তেল, ডাল ও চিনির দাম। একমাস ব্যবধানে প্রতি লিটার তেলে ৩৫ টাকা, প্রতি কেজি মসুর ডালে ২০ টাকা ও চিনির দাম ১৫ টাকা বাড়ানো হয়েছে।
এমন দাম বাড়িয়ে বৃহস্পতিবার থেকে পবিত্র ঈদুল আজহার টিসিবি পণ্য বিক্রি শুরু হচ্ছে।
টিসিবির নির্ধারিত পণ্যের দাম পর্যালোচনা করে দেখা যায়, আগে যেখানে স্মার্ট ফ্যামিলি কার্ডধারীদের কাছে ১০০ টাকা লিটারে তেল বিক্রি করা হতো সেটা এখন ১৩৫ টাকা, ডালের দাম ৬০ থেকে বাড়িয়ে ৮০ টাকা ও চিনির দাম ৭০ থেকে বাড়িয়ে ৮৫ টাকা করা হয়েছে। একমাস ব্যবধানে এ দাম বাড়ানো হয়েছে।
স্মার্ট ফ্যামিলি কার্ডধারীদের পাশাপাশি যে কোনো সাধারণ ভোক্তা ঈদের পণ্য কিনতে পারবেন বিশেষ ট্রাকসেলে। তবে সব ক্ষেত্রেই গুনতে হবে বাড়তি টাকা। টিসিবি জানিয়েছে, দেশব্যাপী প্রতিদিন ৬৯০টি ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে ওইসব পণ্য বিক্রি হবে। ভোজ্যতেল, চিনি ও মসুর ডাল থাকবে প্রতিটি ট্রাকে।
এদিকে দাম বাড়ানো প্রসঙ্গে জানতে চাইলে টিসিবির এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, সরকার টিসিবির পণ্য বিক্রিতে বড় ভর্তুকি দিচ্ছে। সে খরচ কমাতে দাম কিছুটা বাড়ানো হচ্ছে। এছাড়া বাজারে সয়াবিন তেলের দাম বেড়েছে। সে বাড়তি দামও সমন্বয় করা হয়েছে।
বুধবার (২১ মে) টিসিবির এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঈদুল আজহা উপলক্ষে বৃহস্পতিবার থেকে সারাদেশ প্রতিদিন ৬৯০টি ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে সাশ্রয়ীমূল্যে টিসিবির পণ্য বিক্রি হবে। এর মধ্যে ঢাকায় ৫০টি, চট্টগ্রামে ২০টি, ছয়টি বিভাগীয় শহরে ১০টি করে অবশিষ্ট ৫৬ জেলা শহরে ১০টি করে ট্রাক থাকবে। ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে বিক্রয় কার্যক্রম ২২ মে থেকে শুরু হয়ে ৩ জুন পর্যন্ত (শুক্রবার ও ছুটির দিনসহ) চলমান থাকবে।
ভোক্তাপ্রতি সর্বোচ্চ ২ লিটার তেল, এক কেজি চিনি ও দুই কেজি মসুর ডাল বিক্রি হবে।
বিবিএসের তথ্য বলছে, গত বছরের একই সময়ে অর্থাৎ ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরে মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৯ দশমিক ৯২ শতাংশ। অর্থাৎ, বছরওয়ারি হিসেবে মূল্যস্ফীতির চাপ কিছুটা কমলেও মাসওয়ারি ভিত্তিতে তা আবার বেড়েছে।
২ দিন আগেকেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, চলতি (২০২৫-২৬) অর্থবছরের ৩য় মাস তথা সবশেষ মাস সেপ্টেম্বরে প্রবাসী বাংলাদেশিরা দেশে রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন ২৬৮ কোটি ৫০ লাখ (২.৬৮ বিলিয়ন) মার্কিন ডলার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ৩২ হাজার ৭৫৬ কোটি টাকা। তার আগে আগস্ট মাসে প্রবাসী আয় ছিল ২৪২ কোটি ২০ লাখ (২.৪২ বিলিয়ন) মার্কিন ড
৩ দিন আগেতবে চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন মাস (জুলাই-সেপ্টেম্বর) রপ্তানি আয় বেড়েছে ৫ দশমিক ৬৪ শতাংশ। আলোচ্য সময়ে রপ্তানি হয়েছে এক হাজার ২৩১ কোটি ডলারের পণ্য। গত অর্থবছরের একই সময়ে যা ছিল এক হাজার ১৬৫ কোটি ডলার।
৩ দিন আগেবাংলাদেশের প্রতিযোগী দেশ চীনের রপ্তানি কমেছে ১৮.৩৬ শতাংশ। বিপরীতে, ভিয়েতনাম ও ভারতের রপ্তানি যথাক্রমে ৩২.৯৬ শতাংশ ও ৩৪.১৩ শতাংশ বেড়েছে। ইন্দোনেশিয়ার রপ্তানি কমেছে ১৯.৮২ শতাংশ এবং কম্বোডিয়ার রপ্তানি বেড়েছে ১০.৭৮ শতাংশ। উল্লেখযোগ্যভাবে, বাংলাদেশের আমদানি ভলিউম ২৬.৬২ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।
৪ দিন আগে