
চট্টগ্রাম ব্যুরো

চট্টগ্রামের রাউজানে ফের বাইরে থেকে দরজা আটকে দিয়ে হিন্দু বসতবাড়ির দুই ঘরে আগুন দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। বাইরে থেকে দরজা আটকে দেওয়ায় বেড়া কেটে বের হয়ে ওইসব ঘরে থাকা আটজনের প্রাণরক্ষা হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাসিন্দারা।
মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) ভোর ৪টার দিকে রাউজান পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের পশ্চিম সুলতানপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। ওই বসতবাড়ি সুখ শীলের, তিনি দুবাই প্রবাসী। তার পরিবারসহ বোন ও বোন জামাই দিনমজুর অনিল শীলের পরিবারও সেখানে থাকেন।
গত এক সপ্তাহের মধ্যে মধ্যে রাউজার পৌরসভায় এটি একই কায়দায় হিন্দু বসতঘরের দরজা আটকে আগুন দেওয়ার তৃতীয় ঘটনা। এর আগে গত শুক্রবার গভীর রাতে পৌরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ডের ঢেউয়াপাড়া গ্রামে দুই ঘরের দরজায় তালা লাগিয়ে আগুন দেওয়ার অভিযোগ ওঠে।
আগের দিন বৃহস্পতিবার সদর ইউনিয়নের কেউটিয়া বড়ুয়াপাড়া গ্রামেও সাধন বড়ুয়া নামে এক ব্যক্তির ঘরে একইভাবে আগুন দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া যায়। দুটি ঘটনায় থানায় অজ্ঞাত পরিচয় ব্যক্তিদের আসামি করে মামলা হয়েছে।
সুলতানপুরের ঘটনায় হিন্দু পরিবারটির সদস্যরা জানান, রাতে তারা আটজন খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পড়েন। ঘরে আগুন দেওয়া হলে ভোরে তাদের ঘুম ভাঙে। দরজা খুলে বের হতে না পেরে বাঁশ ও টিনের বেড়া কেটে ঘর থেকে বের হন তারা।
সকালে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন রাউজানের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এস এম রাহাতুল ইসলাম ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) অংছিং মারমা। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে তারা ক্ষতিগ্রস্তদের ২৫ কেজি চাল, নগদ পাঁচ হাজার টাকা ও কম্বল দেন।
রাউজান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাজেদুল ইসলাম বলেন, ভোরে দুটি বসতঘরে আগুন দেওয়ার খবর পাই। দরজা বাইরে থেকে হুক দিয়ে লাগানো ছিল। বাসিন্দারা ঘরের বেড়া কেটে বের হয়েছেন। দুর্বৃত্তদের শনাক্ত করার চেষ্টা চলছে।
স্থানীয়রা জানান, হিন্দু সম্প্রদায়ের ঘরে আগুন দেওয়ার তিনটি ঘটনাতেই দরজা বাইরে থেকে লাগানো ছিল, উঠানে কেরোসিন লাগানো কাপড় পড়ে থাকতে দেখা গেছে। এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে ইউএনও রাহাতুল ইসলাম বলেন, সব বিষয় আমলে নিয়ে তদন্ত করা হচ্ছে। প্রতিবেদন পাওয়ার পর বিস্তারিত জানা সম্ভব হবে।

চট্টগ্রামের রাউজানে ফের বাইরে থেকে দরজা আটকে দিয়ে হিন্দু বসতবাড়ির দুই ঘরে আগুন দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। বাইরে থেকে দরজা আটকে দেওয়ায় বেড়া কেটে বের হয়ে ওইসব ঘরে থাকা আটজনের প্রাণরক্ষা হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাসিন্দারা।
মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) ভোর ৪টার দিকে রাউজান পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের পশ্চিম সুলতানপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। ওই বসতবাড়ি সুখ শীলের, তিনি দুবাই প্রবাসী। তার পরিবারসহ বোন ও বোন জামাই দিনমজুর অনিল শীলের পরিবারও সেখানে থাকেন।
গত এক সপ্তাহের মধ্যে মধ্যে রাউজার পৌরসভায় এটি একই কায়দায় হিন্দু বসতঘরের দরজা আটকে আগুন দেওয়ার তৃতীয় ঘটনা। এর আগে গত শুক্রবার গভীর রাতে পৌরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ডের ঢেউয়াপাড়া গ্রামে দুই ঘরের দরজায় তালা লাগিয়ে আগুন দেওয়ার অভিযোগ ওঠে।
আগের দিন বৃহস্পতিবার সদর ইউনিয়নের কেউটিয়া বড়ুয়াপাড়া গ্রামেও সাধন বড়ুয়া নামে এক ব্যক্তির ঘরে একইভাবে আগুন দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া যায়। দুটি ঘটনায় থানায় অজ্ঞাত পরিচয় ব্যক্তিদের আসামি করে মামলা হয়েছে।
সুলতানপুরের ঘটনায় হিন্দু পরিবারটির সদস্যরা জানান, রাতে তারা আটজন খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পড়েন। ঘরে আগুন দেওয়া হলে ভোরে তাদের ঘুম ভাঙে। দরজা খুলে বের হতে না পেরে বাঁশ ও টিনের বেড়া কেটে ঘর থেকে বের হন তারা।
সকালে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন রাউজানের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এস এম রাহাতুল ইসলাম ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) অংছিং মারমা। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে তারা ক্ষতিগ্রস্তদের ২৫ কেজি চাল, নগদ পাঁচ হাজার টাকা ও কম্বল দেন।
রাউজান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাজেদুল ইসলাম বলেন, ভোরে দুটি বসতঘরে আগুন দেওয়ার খবর পাই। দরজা বাইরে থেকে হুক দিয়ে লাগানো ছিল। বাসিন্দারা ঘরের বেড়া কেটে বের হয়েছেন। দুর্বৃত্তদের শনাক্ত করার চেষ্টা চলছে।
স্থানীয়রা জানান, হিন্দু সম্প্রদায়ের ঘরে আগুন দেওয়ার তিনটি ঘটনাতেই দরজা বাইরে থেকে লাগানো ছিল, উঠানে কেরোসিন লাগানো কাপড় পড়ে থাকতে দেখা গেছে। এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে ইউএনও রাহাতুল ইসলাম বলেন, সব বিষয় আমলে নিয়ে তদন্ত করা হচ্ছে। প্রতিবেদন পাওয়ার পর বিস্তারিত জানা সম্ভব হবে।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান শাহবাগ এলাকা ছেড়ে যাওয়ার পর ফের সেখানে অবস্থান নিয়েছে ইনকিলাব মঞ্চ। ওসমান হাদির কবরে তারেক রহমান শ্রদ্ধা জানানোর সময় তারা শাহবাগ মোড় থেকে কিছুটা সরে কাঁটাবন এলাকায় অবস্থান নিয়েছিলেন।
৪ ঘণ্টা আগে
তিন মাস ২৭ দিন পর খোলা এসব দানবাক্সে টাকার পাশাপাশি মিলেছে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা ও সোনার গয়না।
৭ ঘণ্টা আগে
ফায়ার সার্ভিসের কর্মীদের দীর্ঘ প্রচেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে এলেও জাহাজটি সম্পূর্ণ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে ঘটনার সময় জাহাজে কোনো পর্যটক না থাকায় বড় ধরনের প্রাণহানি এড়ানো সম্ভব হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগে
কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে এক রাতের ব্যবধানে পৃথক স্থানে দুটি ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এতে একটি হাসপাতাল সম্পূর্ণ ভস্মীভূত হওয়ার পাশাপাশি অন্তত পাঁচটি বসতঘর পুড়ে গেছে। তবে এ ঘটনায় কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
১ দিন আগে