
রাজশাহী ব্যুরো

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রাজশাহী-১ (তানোর-গোদাগাড়ী) আসনে ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থী মেজর জেনারেল (অব.) শরীফ উদ্দিনের প্রার্থিতা বাতিলের দাবিতে তানোরে মশাল মিছিলকে কেন্দ্র করে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়িয়েছে। সেখানে দুপক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পালটা ধাওয়ায় অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে কয়েকজনকে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৫ নভেম্বর) সন্ধ্যা ৬টার দিকে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপিঘোষিত প্রার্থী শরীফ উদ্দিন ও মনোনয়নবঞ্চিত সুলতানুল ইসলাম তারেকের অনুসারীদের মধ্যে ধাওয়া, পালটা-ধাওয়া ও সংঘর্ষের এ ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, মনোনয়নবঞ্চিত অ্যাডভোকেট সুলতানুল ইসলাম তারেকের অনুসারী ও নেতাকর্মীরা মঙ্গলবার মাগরিবের নামাজের পর ডাকবাংলো মাঠ থেকে একটি মশাল মিছিল বের করেন। মিছিলটি পৌরসভা ও ভূমি অফিসের গেটের সামনে পৌঁছাতেই শরীফ উদ্দিনের অনুসারীরা হামলা চালান বলে অভিযোগ ওঠে।
নেতাকর্মীরা বলছেন, হঠাৎ হামলার মুখে তারেকপন্থিরা দৌড়ে ডাকবাংলোর দিকে ফিরে যান। অল্প সময়ের মধ্যে তারাই আবার পালটা ধাওয়া দিলে শরীফপন্থিরা পিছু হটে বিভিন্ন জায়গায় লুকিয়ে পড়েন।
প্রায় আধা ঘণ্টা ধরে উপজেলা পরিষদের মূল ফটক থেকে শুরু করে ভূমি অফিসের গেট পর্যন্ত টানা সংঘর্ষ, ধাওয়া-পালটা ধাওয়া ও ইটপাটকেল নিক্ষেপ চলে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। তাৎক্ষণিকভাবে তাদের নাম-পরিচয় জানা যায়নি।
এর আগে বিকেল থেকেই ডাকবাংলো মাঠে তারেক গ্রুপ ও থানা মোড়ে শরীফ গ্রুপের লোকজন অবস্থান নেন। সন্ধ্যার আগে থেকেই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয় থানা পুলিশ। ঘটনাস্থলে পুলিশের ভূমিকা ছিল নীরব— এমন অভিযোগও করেছেন স্থানীয়রা।
তারেকের ছোটভাই সাইফুল ইসলাম হিরক জানান, প্রার্থী পরিবর্তনের দাবিতে শান্তিপূর্ণ মশাল মিছিল বের করা হয়েছিল। কিন্তু ভূমি অফিসের কাছে পৌঁছাতেই শরীফপন্থিরা হামলা করেন এবং ইটপাটকেল নিক্ষেপ শুরু করেন। এতে রুবেল নামে তাদের একজনের পা ভেঙে গেছে এবং আরও কয়েকজন আহত হয়েছেন।
জানা গেছে, মঙ্গলবার বিকেলে কলমা ইউনিয়নে বিকেল থেকেই মেজর জেনারেল (অব.) শরীফ উদ্দিনের একটি সভা চলছিল। তারেকপন্থিদের দাবি, সেখান থেকেই শরীফপন্থিরা এসে মশাল মিছিলে হামলা চালায়।
উলটো অভিযোগ করেছেন শরীফপন্থিরা। তাদের দাবি, তানোরের রাজনৈতিক মাঠকে অস্থিতিশীল করে তুলতে তারেকপন্থিরা মশাল মিছিল বের করেন। তারা শান্তিপূর্ণভাবে থানা মোড়ে অবস্থান করছিলেন। তারেকপন্থিরা দাম্ভিকভাবে ঘোষণা করেছিলেন, যেকোনোভাবে তারা মশাল মিছিল করবেনই। এর মাধ্যমে তারা উত্তেজনা ছড়ানোর চেষ্টা করেছেন।
জানতে চাইলে তানোর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আফজাল হোসেন বলেন, উত্তেজনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক। এ ঘটনায় কোনো পক্ষই এখন পর্যন্ত থানায় অভিযোগ দেয়নি। কেউ আহত হয়েছে কি না, সে ব্যাপারে আমাদের কাছে কোনো তথ্য নেই।

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রাজশাহী-১ (তানোর-গোদাগাড়ী) আসনে ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থী মেজর জেনারেল (অব.) শরীফ উদ্দিনের প্রার্থিতা বাতিলের দাবিতে তানোরে মশাল মিছিলকে কেন্দ্র করে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়িয়েছে। সেখানে দুপক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পালটা ধাওয়ায় অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে কয়েকজনকে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৫ নভেম্বর) সন্ধ্যা ৬টার দিকে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপিঘোষিত প্রার্থী শরীফ উদ্দিন ও মনোনয়নবঞ্চিত সুলতানুল ইসলাম তারেকের অনুসারীদের মধ্যে ধাওয়া, পালটা-ধাওয়া ও সংঘর্ষের এ ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, মনোনয়নবঞ্চিত অ্যাডভোকেট সুলতানুল ইসলাম তারেকের অনুসারী ও নেতাকর্মীরা মঙ্গলবার মাগরিবের নামাজের পর ডাকবাংলো মাঠ থেকে একটি মশাল মিছিল বের করেন। মিছিলটি পৌরসভা ও ভূমি অফিসের গেটের সামনে পৌঁছাতেই শরীফ উদ্দিনের অনুসারীরা হামলা চালান বলে অভিযোগ ওঠে।
নেতাকর্মীরা বলছেন, হঠাৎ হামলার মুখে তারেকপন্থিরা দৌড়ে ডাকবাংলোর দিকে ফিরে যান। অল্প সময়ের মধ্যে তারাই আবার পালটা ধাওয়া দিলে শরীফপন্থিরা পিছু হটে বিভিন্ন জায়গায় লুকিয়ে পড়েন।
প্রায় আধা ঘণ্টা ধরে উপজেলা পরিষদের মূল ফটক থেকে শুরু করে ভূমি অফিসের গেট পর্যন্ত টানা সংঘর্ষ, ধাওয়া-পালটা ধাওয়া ও ইটপাটকেল নিক্ষেপ চলে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। তাৎক্ষণিকভাবে তাদের নাম-পরিচয় জানা যায়নি।
এর আগে বিকেল থেকেই ডাকবাংলো মাঠে তারেক গ্রুপ ও থানা মোড়ে শরীফ গ্রুপের লোকজন অবস্থান নেন। সন্ধ্যার আগে থেকেই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয় থানা পুলিশ। ঘটনাস্থলে পুলিশের ভূমিকা ছিল নীরব— এমন অভিযোগও করেছেন স্থানীয়রা।
তারেকের ছোটভাই সাইফুল ইসলাম হিরক জানান, প্রার্থী পরিবর্তনের দাবিতে শান্তিপূর্ণ মশাল মিছিল বের করা হয়েছিল। কিন্তু ভূমি অফিসের কাছে পৌঁছাতেই শরীফপন্থিরা হামলা করেন এবং ইটপাটকেল নিক্ষেপ শুরু করেন। এতে রুবেল নামে তাদের একজনের পা ভেঙে গেছে এবং আরও কয়েকজন আহত হয়েছেন।
জানা গেছে, মঙ্গলবার বিকেলে কলমা ইউনিয়নে বিকেল থেকেই মেজর জেনারেল (অব.) শরীফ উদ্দিনের একটি সভা চলছিল। তারেকপন্থিদের দাবি, সেখান থেকেই শরীফপন্থিরা এসে মশাল মিছিলে হামলা চালায়।
উলটো অভিযোগ করেছেন শরীফপন্থিরা। তাদের দাবি, তানোরের রাজনৈতিক মাঠকে অস্থিতিশীল করে তুলতে তারেকপন্থিরা মশাল মিছিল বের করেন। তারা শান্তিপূর্ণভাবে থানা মোড়ে অবস্থান করছিলেন। তারেকপন্থিরা দাম্ভিকভাবে ঘোষণা করেছিলেন, যেকোনোভাবে তারা মশাল মিছিল করবেনই। এর মাধ্যমে তারা উত্তেজনা ছড়ানোর চেষ্টা করেছেন।
জানতে চাইলে তানোর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আফজাল হোসেন বলেন, উত্তেজনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক। এ ঘটনায় কোনো পক্ষই এখন পর্যন্ত থানায় অভিযোগ দেয়নি। কেউ আহত হয়েছে কি না, সে ব্যাপারে আমাদের কাছে কোনো তথ্য নেই।

‘এক পরিবারে এক প্রার্থী’ নীতির কারণে দেশের অনেক এলাকাতেই একই পরিবারের দুজনকে মনোনয়ন দেয়নি বিএনপি। ব্যতিক্রম টাঙ্গাইল। এ জেলার এক আসনে বড় ভাই আব্দুস সালাম পিন্টুর নাম প্রার্থী হিসেবে আগেই ঘোষণা করেছিল বিএনপি। এবার জেলার আরেক আসনে প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে ছোট ভাই সুলতান সালাউদ্দিন টুকুর নাম।
১ দিন আগে
প্রার্থীর তালিকায় চট্টগ্রাম-১৫ আসনে নাম না থাকা মুজিবুর রহমান চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক। বিকেলে প্রার্থী তালিকা ঘোষণার পর তার অনুসারীরা কেরানীহাট গরুর বাজার থেকে মশাল মিছিল শুরু করেন। মিছিল গিয়ে শেষ হয় কেরানীহাট গোলচত্বরে।
২ দিন আগে
এর জের ধরে রাত সাড়ে ১০টার দিকে দুই গ্রামের দুই দল তরুণ দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। এতে পুলিশসহ ৪০ জন আহত। পরে বৃহস্পতিবার বিকেলে ফের সংঘর্ষে জড়ায় দুপক্ষ। এ সময় কয়েকটি বাসা ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ভাঙচুর করা হয়। খবর পেয়ে পুলিশ ও সেনাবাহিনী দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন
২ দিন আগে
বিভিন্ন অভিযোগের প্রেক্ষিতে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) তিনজন শিক্ষককে বরখাস্ত, দুজন শিক্ষার্থীর ছাত্রত্ব বাতিল ও তিনজনকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গত মঙ্গলবার ৫৪৪তম সিন্ডিকেট সভায় এ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।
২ দিন আগে