
পটুয়াখালী প্রতিনিধি

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পটুয়াখালী-২ (বাউফল) আসনে দলীয় মনোনয়ন ঘিরে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে স্থানীয় বিএনপির রাজনীতি। এ আসনে দলঘোষিত প্রার্থীকে মেনে নিতে নারাজ স্থানীয় বিএনপির একাংশ। তার মনোনয়ন বাতিল দাবি করে বিক্ষোভ সমাবেশ, মশাল মিছিল ও সড়ক অবরোধসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করছেন এই অংশের নেতাকর্মীরা।
গত বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) সাবেক সংসদ সদস্য শহিদুল আলম তালুকদারকে এ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করে বিএনপি। তার বিরোধিতাকারী নেতাকর্মীরা বলছেন, দলের এ সিদ্ধান্ত তৃণমূলের আকাঙ্ক্ষার বিরোধী এবং জনমতের পরিপন্থি।
সোমবার (৮ ডিসেম্বর) দুপুর সাড়ে ১১টার দিকেও বাউফল উপজেলা বিএনপির একাংশ বিক্ষোভ মিছিলের আয়োজন করে। মিছিলে অংশ নেওয়া নেতাকর্মীরা শহিদুল আলম তালুকদারের বিরুদ্ধে নানা স্লোগান দিয়ে প্রার্থী পরিবর্তনের দাবি জানান।
এর আগে রোববার (৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলা বিএনপি কার্যালয়ে দলের উপজেলা আহ্বায়ক আবদুল জব্বার মৃধার সভাপতিত্বে একটি জরুরি সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় উপজেলা, পৌরসভা, ১৫টি ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড কমিটির কয়েকশ নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।
বাউফল নির্বাচনি আসনে প্রার্থী পরিবর্তন করে কেন্দ্রীয় কমিটির সহদপ্তর সম্পাদক মু. মুনির হোসেনকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবি জানান সভায় অংশ নেওয়া নেতাকর্মীরা। এ দিন একই দাবিতে উপজেলায় কাছিপাড়া, আদাবারিয়া, বাউফল সদরসহ বিভিন্ন ইউনিয়নে বিক্ষোভ ও মশাল মিছিল হয়েছে।
উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব আপেল মাহমুদ ফিরোজ বলেন, ‘যিনি ২০০৮ সালের নির্বাচনে ধানের শীষের প্রার্থীর বিরোধিতা করেছেন, স্থানীয় সরকার নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থীর পক্ষে কাজ করেছেন, সেই শহিদুল আলম তালুকদারকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। গত ১৭ বছরে কোনো আন্দোলন-সংগ্রামে তাকে পাওয়া যায়নি। তিনি নেতাকর্মীর খোঁজও নেননি। তাকে প্রার্থী ঘোষণা করায় স্থানীয় বিএনপি বিভক্ত হয়ে পড়ছে।’
বিভক্তির অভিযোগ অস্বীকার করে বিএনপিঘোষিত প্রার্থী শহিদুল আলম তালুকদার বলেন, ‘দলের মধ্যে কোনো বিভক্তি নেই। তবে প্রার্থিতা নিয়ে প্রতিযোগিতা রয়েছে। মনোনয়ন না পেয়ে কেউ কেউ অসন্তুষ্ট হয়েছেন, এটা পরে ঠিক হয়ে যাবে।’
বিএনপিঘোষিত প্রার্থী শহিদুল আলম জাতীয় পার্টি থেকে বিএনপিতে যোগ দেন ১৯৯৬ সালে। একই বছর অনুষ্ঠিত সপ্তম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অল্প ব্যবধানে পরাজিত হন তিনি। পরে ২০০১ সালে বিএনপির মনোনয়ন পেয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ২০০৮ সালে দলের মনোনয়ন পেলেও মামলা জটিলতার কারণে নির্বাচন অংশ নিতে পারেননি তিনি।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পটুয়াখালী-২ (বাউফল) আসনে দলীয় মনোনয়ন ঘিরে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে স্থানীয় বিএনপির রাজনীতি। এ আসনে দলঘোষিত প্রার্থীকে মেনে নিতে নারাজ স্থানীয় বিএনপির একাংশ। তার মনোনয়ন বাতিল দাবি করে বিক্ষোভ সমাবেশ, মশাল মিছিল ও সড়ক অবরোধসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করছেন এই অংশের নেতাকর্মীরা।
গত বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) সাবেক সংসদ সদস্য শহিদুল আলম তালুকদারকে এ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করে বিএনপি। তার বিরোধিতাকারী নেতাকর্মীরা বলছেন, দলের এ সিদ্ধান্ত তৃণমূলের আকাঙ্ক্ষার বিরোধী এবং জনমতের পরিপন্থি।
সোমবার (৮ ডিসেম্বর) দুপুর সাড়ে ১১টার দিকেও বাউফল উপজেলা বিএনপির একাংশ বিক্ষোভ মিছিলের আয়োজন করে। মিছিলে অংশ নেওয়া নেতাকর্মীরা শহিদুল আলম তালুকদারের বিরুদ্ধে নানা স্লোগান দিয়ে প্রার্থী পরিবর্তনের দাবি জানান।
এর আগে রোববার (৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলা বিএনপি কার্যালয়ে দলের উপজেলা আহ্বায়ক আবদুল জব্বার মৃধার সভাপতিত্বে একটি জরুরি সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় উপজেলা, পৌরসভা, ১৫টি ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড কমিটির কয়েকশ নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।
বাউফল নির্বাচনি আসনে প্রার্থী পরিবর্তন করে কেন্দ্রীয় কমিটির সহদপ্তর সম্পাদক মু. মুনির হোসেনকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবি জানান সভায় অংশ নেওয়া নেতাকর্মীরা। এ দিন একই দাবিতে উপজেলায় কাছিপাড়া, আদাবারিয়া, বাউফল সদরসহ বিভিন্ন ইউনিয়নে বিক্ষোভ ও মশাল মিছিল হয়েছে।
উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব আপেল মাহমুদ ফিরোজ বলেন, ‘যিনি ২০০৮ সালের নির্বাচনে ধানের শীষের প্রার্থীর বিরোধিতা করেছেন, স্থানীয় সরকার নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থীর পক্ষে কাজ করেছেন, সেই শহিদুল আলম তালুকদারকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। গত ১৭ বছরে কোনো আন্দোলন-সংগ্রামে তাকে পাওয়া যায়নি। তিনি নেতাকর্মীর খোঁজও নেননি। তাকে প্রার্থী ঘোষণা করায় স্থানীয় বিএনপি বিভক্ত হয়ে পড়ছে।’
বিভক্তির অভিযোগ অস্বীকার করে বিএনপিঘোষিত প্রার্থী শহিদুল আলম তালুকদার বলেন, ‘দলের মধ্যে কোনো বিভক্তি নেই। তবে প্রার্থিতা নিয়ে প্রতিযোগিতা রয়েছে। মনোনয়ন না পেয়ে কেউ কেউ অসন্তুষ্ট হয়েছেন, এটা পরে ঠিক হয়ে যাবে।’
বিএনপিঘোষিত প্রার্থী শহিদুল আলম জাতীয় পার্টি থেকে বিএনপিতে যোগ দেন ১৯৯৬ সালে। একই বছর অনুষ্ঠিত সপ্তম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অল্প ব্যবধানে পরাজিত হন তিনি। পরে ২০০১ সালে বিএনপির মনোনয়ন পেয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ২০০৮ সালে দলের মনোনয়ন পেলেও মামলা জটিলতার কারণে নির্বাচন অংশ নিতে পারেননি তিনি।

পদত্যাগ করা নেতারা হলেন— সাদুল্লাপুর ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ড জামায়াতে হিন্দু শাখার সভাপতি মনোজ মল্লিক, সহসভাপতি বিমল বালা, উপদেষ্টা নারায়ণ হালদার এবং সদস্য দুলাল মল্লিক, সবুজ মল্লিক, সুভাষ মধু, প্রকাশ সরকার, প্রদীপ ঢালী ও শিশির মল্লিক।
১৪ ঘণ্টা আগে
সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, খালেদা জিয়া সামরিক শাসনবিরোধী সংগ্রাম করতে করতে গণতন্ত্রের প্রতীক হয়ে উঠেছেন। তাকেই ‘গণতন্ত্রের মা’ বলে বাংলাদেশের মানুষ উপাধী দিয়েছেন।সেই নেত্রীর দল, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের দল তার সুযোগ্য উত্তরসুরী তারেক রহমানের নেতৃত্বে আমরা ফ্যাসিবাদ বিরোধী আন্দোলন করে এই ফ্
১ দিন আগে
রাজশাহীতে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) কমিটিকে ঘিরে সৃষ্টি হওয়া বিশৃঙ্খলার দায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পাঁচ নেতাকে শোকজ নোটিশ দেওয়া হয়েছে।
১ দিন আগে
প্রস্তাবিত ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার প্রক্রিয়া দীর্ঘদিন ধরে ঝুলে থাকায় এবং অধ্যাদেশ জারিতে কোনো দৃশ্যমান অগ্রগতি না হওয়ায় শিক্ষাভবন মোড় অবরোধ করেছেন ঢাকার সাতটি সরকারি কলেজের শিক্ষার্থীরা। রোববার দুপুর ১টার দিকে তারা শিক্ষাভবন মোড়ে অবস্থান নিয়ে আন্দোলন শুরু করেন।
১ দিন আগে