
রাজশাহী ব্যুরো

বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল) আয়োজনের লক্ষ্য নিয়ে নতুন রূপে সাজানো হচ্ছে রাজশাহী বিভাগীয় স্টেডিয়াম। উত্তরাঞ্চলের এ ঐতিহ্যবাহী ভেন্যুকে আন্তর্জাতিক মানে গড়ে তুলতে একাধিক সংস্কার ও উন্নয়নকাজ হাতে নিচ্ছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।
আজ রোববার সকালে স্টেডিয়ামের অবকাঠামো ও সার্বিক সুযোগ-সুবিধা পরিদর্শন করেন বিসিবির তিন শীর্ষ কর্মকর্তা—ফ্যাসিলিটিস কমিটির চেয়ারম্যান শাহনিয়ান তানিম, পরিচালক (অডিট) মোখলেসুর রহমান শামীম এবং পরিচালক খালেদ মাসুদ পাইলট।
পরিদর্শন শেষে শাহনিয়ান তানিম জানান, “রাজশাহী বিভাগীয় স্টেডিয়ামের প্রায় ৭০ শতাংশ সক্ষমতা ইতিমধ্যেই বিপিএল আয়োজনের উপযোগী। আগামী এক মাসে বাকি কাজগুলো সম্পন্ন করার পরিকল্পনা রয়েছে। প্রতিবেদন জমা দেওয়ার পর জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ সংস্কার ব্যয় ও সময়সূচি চূড়ান্ত করবে।”
বিসিবি কর্মকর্তারা জানান, স্টেডিয়ামে ১২০ জন ধারণক্ষমতাসম্পন্ন নতুন প্রেস গ্যালারি, ধারাভাষ্যকার বক্স, স্টুডিও, স্কোর রুম, দুটি রেডিও রুম, ডাউনলিংক ও ব্রডকাস্ট পিসিআর রুম, ব্রডকাস্ট ও প্রেস ডাইনিং রুম এবং একটি জায়ান্ট স্ক্রিন স্থাপন করা হবে।
এছাড়া ২০টি মোবাইল টয়লেট বসানো, গ্যালারির টয়লেট সংস্কার, স্টেডিয়ামের সার্কুলার রোড উন্নয়ন এবং পুরো স্টেডিয়াম রঙের আওতায় আনা হবে। খেলোয়াড়দের ড্রেসিংরুম নতুন করে নিচতলায় স্থানান্তর ও ফ্লাডলাইট সংস্কারেরও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
সম্প্রতি রাজশাহী বিভাগীয় স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ ও দক্ষিণ আফ্রিকা ইমার্জিং দলের সিরিজে দর্শকদের উপচে পড়া ভিড়ে রাজশাহীতে বিপিএল আয়োজনের দাবিটি নতুন করে জোরালো হয়।
এর আগে বিসিবির সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া স্টেডিয়াম পরিদর্শন করে এর পিচ ও আউটফিল্ড দেখে সন্তোষ প্রকাশ করেছিলেন।
নতুন পরিচালনা পর্ষদ দায়িত্ব নেওয়ার পর রাজশাহীতে বিপিএল আয়োজনের ঘোষণা বাস্তবায়নে উদ্যোগী হয়েছে বিসিবি। কর্মকর্তারা মাঠ পরিদর্শনের পাশাপাশি খেলোয়াড়দের আবাসন, অনুশীলন মাঠ ও আনুষঙ্গিক সুবিধাও ঘুরে দেখেছেন।

বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল) আয়োজনের লক্ষ্য নিয়ে নতুন রূপে সাজানো হচ্ছে রাজশাহী বিভাগীয় স্টেডিয়াম। উত্তরাঞ্চলের এ ঐতিহ্যবাহী ভেন্যুকে আন্তর্জাতিক মানে গড়ে তুলতে একাধিক সংস্কার ও উন্নয়নকাজ হাতে নিচ্ছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।
আজ রোববার সকালে স্টেডিয়ামের অবকাঠামো ও সার্বিক সুযোগ-সুবিধা পরিদর্শন করেন বিসিবির তিন শীর্ষ কর্মকর্তা—ফ্যাসিলিটিস কমিটির চেয়ারম্যান শাহনিয়ান তানিম, পরিচালক (অডিট) মোখলেসুর রহমান শামীম এবং পরিচালক খালেদ মাসুদ পাইলট।
পরিদর্শন শেষে শাহনিয়ান তানিম জানান, “রাজশাহী বিভাগীয় স্টেডিয়ামের প্রায় ৭০ শতাংশ সক্ষমতা ইতিমধ্যেই বিপিএল আয়োজনের উপযোগী। আগামী এক মাসে বাকি কাজগুলো সম্পন্ন করার পরিকল্পনা রয়েছে। প্রতিবেদন জমা দেওয়ার পর জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ সংস্কার ব্যয় ও সময়সূচি চূড়ান্ত করবে।”
বিসিবি কর্মকর্তারা জানান, স্টেডিয়ামে ১২০ জন ধারণক্ষমতাসম্পন্ন নতুন প্রেস গ্যালারি, ধারাভাষ্যকার বক্স, স্টুডিও, স্কোর রুম, দুটি রেডিও রুম, ডাউনলিংক ও ব্রডকাস্ট পিসিআর রুম, ব্রডকাস্ট ও প্রেস ডাইনিং রুম এবং একটি জায়ান্ট স্ক্রিন স্থাপন করা হবে।
এছাড়া ২০টি মোবাইল টয়লেট বসানো, গ্যালারির টয়লেট সংস্কার, স্টেডিয়ামের সার্কুলার রোড উন্নয়ন এবং পুরো স্টেডিয়াম রঙের আওতায় আনা হবে। খেলোয়াড়দের ড্রেসিংরুম নতুন করে নিচতলায় স্থানান্তর ও ফ্লাডলাইট সংস্কারেরও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
সম্প্রতি রাজশাহী বিভাগীয় স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ ও দক্ষিণ আফ্রিকা ইমার্জিং দলের সিরিজে দর্শকদের উপচে পড়া ভিড়ে রাজশাহীতে বিপিএল আয়োজনের দাবিটি নতুন করে জোরালো হয়।
এর আগে বিসিবির সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া স্টেডিয়াম পরিদর্শন করে এর পিচ ও আউটফিল্ড দেখে সন্তোষ প্রকাশ করেছিলেন।
নতুন পরিচালনা পর্ষদ দায়িত্ব নেওয়ার পর রাজশাহীতে বিপিএল আয়োজনের ঘোষণা বাস্তবায়নে উদ্যোগী হয়েছে বিসিবি। কর্মকর্তারা মাঠ পরিদর্শনের পাশাপাশি খেলোয়াড়দের আবাসন, অনুশীলন মাঠ ও আনুষঙ্গিক সুবিধাও ঘুরে দেখেছেন।

তারাগঞ্জ থানার এসআই ছাইয়ুম হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। রোববার (৭ ডিসেম্বর) সকালে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মোনাববর হোসেন।
১২ ঘণ্টা আগে
তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিতেন্দ্রনাথ রায় বলেন, পঞ্চগড়ের তাপমাত্রা মৃদু শৈত্যপ্রবাহের ঘরে নেমেছে। কারণ হিসেবে বলেন, তাপমাত্রার পারদ ৮ থেকে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে থাকলে সেটিকে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ ধরা হয়। ডিসেম্বরেই তাপমাত্রা আরো কমে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ দেখা দিতে পারে
১৩ ঘণ্টা আগে
খালেদা জিয়াকে ছাড়া বাংলাদেশের গণতন্ত্র অপূর্ণ বলে মন্তব্য করেছেন তার উপদেষ্টা আমান উল্লাহ আমান। তিনি বলেন, ‘খালেদা জিয়া গণতন্ত্রের প্রতীক, গণতন্ত্রের মা। আজ জাতীয় ঐক্যের জন্য, দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের জন্য তাকে প্রয়োজন।’
১ দিন আগে