
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে গোপালগঞ্জ-৩ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করতে গিয়ে গ্রেপ্তার হয়েছেন নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সদস্য তাপস হালদার (৩৫)। মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) দুপুরে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
তাপস কোটালীপাড়া উপজেলার কলাবাড়ী ইউনিয়নের কুমারকান্দি গ্রামের হরেকৃষ্ণ হালদারের ছেলে। ২০০৬ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র থাকাকালে তিনি ছাত্রলীগের রাজনীতিতে যুক্ত ছিলেন।
কোটালীপাড়া থানার ওসি রিয়াদ মাহামুদ বলেন, ‘উপজেলা শহরের পশ্চিমপাড় এলাকা থেকে তাপস হালদারকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তিনি পয়সারহাট-গোপালগঞ্জ আঞ্চলিক সড়কে উপজেলার ওয়াপদার হাট এলাকায় নাশকতা সৃষ্টির মামলার সন্দেহভাজন আসামি। পরে তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।’
তাপস হালদারের প্রধান নির্বাচনি এজেন্ট হরিদাস মজুমদার নয়ন বলেন, ‘সকাল সাড়ে ১১টার দিকে আমরা পাঁচ-সাতজন মিলে মনোনয়নপত্র সংগ্রহের জন্য কোটালিপাড়া ইউএনও কার্যালয়ে যাই। সেখানে প্রবেশের আগে কোটালীপাড়া থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবুল বাসার হাওলাদার আসেন, পরিচিত হন, কিছু কথা বলেন এবং চলে যান। এরপর পুলিশ এসে তাপস হালদারকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে যায়।’
তাপস গত ১৭ বছর কোনো রাজনৈতিক পদে ছিলেন না উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের জানা মতে, তার নামে আগে কোনো মামলা ছিল না। তাপস হালদারের এলাকায় জনপ্রিয়তা আছে, যদি নির্বাচন করতে পারেন, তা প্রমাণিত হবে।’
‘তারপরও আমরা মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করার চেষ্টা করছি। মনোনয়নপত্র নিতে পারলে দাখিল করা হবে,’— বলেন হরিদাস মজুমদার নয়ন।
চলতি বছরের ১৬ জুলাই এনসিপির ‘গোপালগঞ্জ রোডমার্চ’ ঠেকাতে পয়সারহাট-গোপালগঞ্জ আঞ্চলিক সড়কের ওয়াপদার হাট এলাকায় গাছ ফেলে বিক্ষোভ করেন আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা। এ ঘটনায় কোটালীপাড়া থানার তৎকালীন এসআই উত্তম কুমার সেন বাদী হয়ে ১৫৫ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরও দেড় হাজার জনকে আসামি করে মামলা করেন।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে গোপালগঞ্জ-৩ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করতে গিয়ে গ্রেপ্তার হয়েছেন নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সদস্য তাপস হালদার (৩৫)। মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) দুপুরে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
তাপস কোটালীপাড়া উপজেলার কলাবাড়ী ইউনিয়নের কুমারকান্দি গ্রামের হরেকৃষ্ণ হালদারের ছেলে। ২০০৬ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র থাকাকালে তিনি ছাত্রলীগের রাজনীতিতে যুক্ত ছিলেন।
কোটালীপাড়া থানার ওসি রিয়াদ মাহামুদ বলেন, ‘উপজেলা শহরের পশ্চিমপাড় এলাকা থেকে তাপস হালদারকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তিনি পয়সারহাট-গোপালগঞ্জ আঞ্চলিক সড়কে উপজেলার ওয়াপদার হাট এলাকায় নাশকতা সৃষ্টির মামলার সন্দেহভাজন আসামি। পরে তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।’
তাপস হালদারের প্রধান নির্বাচনি এজেন্ট হরিদাস মজুমদার নয়ন বলেন, ‘সকাল সাড়ে ১১টার দিকে আমরা পাঁচ-সাতজন মিলে মনোনয়নপত্র সংগ্রহের জন্য কোটালিপাড়া ইউএনও কার্যালয়ে যাই। সেখানে প্রবেশের আগে কোটালীপাড়া থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবুল বাসার হাওলাদার আসেন, পরিচিত হন, কিছু কথা বলেন এবং চলে যান। এরপর পুলিশ এসে তাপস হালদারকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে যায়।’
তাপস গত ১৭ বছর কোনো রাজনৈতিক পদে ছিলেন না উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের জানা মতে, তার নামে আগে কোনো মামলা ছিল না। তাপস হালদারের এলাকায় জনপ্রিয়তা আছে, যদি নির্বাচন করতে পারেন, তা প্রমাণিত হবে।’
‘তারপরও আমরা মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করার চেষ্টা করছি। মনোনয়নপত্র নিতে পারলে দাখিল করা হবে,’— বলেন হরিদাস মজুমদার নয়ন।
চলতি বছরের ১৬ জুলাই এনসিপির ‘গোপালগঞ্জ রোডমার্চ’ ঠেকাতে পয়সারহাট-গোপালগঞ্জ আঞ্চলিক সড়কের ওয়াপদার হাট এলাকায় গাছ ফেলে বিক্ষোভ করেন আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা। এ ঘটনায় কোটালীপাড়া থানার তৎকালীন এসআই উত্তম কুমার সেন বাদী হয়ে ১৫৫ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরও দেড় হাজার জনকে আসামি করে মামলা করেন।

ছোট মেয়ে ইমু অভিযোগ করে বলেন, হাসপাতালে ভর্তির পর তার বাবার জন্য একটি কেবিনের ব্যবস্থা করা হয়। কিন্তু সকাল ছাড়া সেখানে চিকিৎসকদের দেখা মেলে না। দায়িত্বরত চিকিৎসকরা সেবা না দিয়ে তাকে ওয়ার্ডে স্থানান্তর বা বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হতে বলেন। সব মিলিয়ে নামমাত্র সেবা দেওয়ার অভিযোগ করেন তিনি।
৬ ঘণ্টা আগে
এ আসনে দুই ভাইয়ের ভিন্ন পরিচয়ে নির্বাচনি প্রতিদ্বন্দ্বিতা ঘিরে রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনা তৈরি হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে
তারাকান্দি থেকে ছেড়ে আসা ঢাকাগামী অগ্নিবীণা এক্সপ্রেস সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) ভোর সোয়া ৫টার দিকে গফরগাঁও রেলস্টেশনে ঢোকার আগে এ দুর্ঘটনা ঘটে। রেলওয়ের কর্মকর্তারা বলছেন, দুর্বৃত্তরা প্রায় ২০ ফুট রেললাইনের পাত খুলে নিয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগে
হাসনাত আব্দুল্লাহর সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মঞ্জুরুল আহসান মুন্সী বলেন, ‘হাসনাত আব্দুল্লাহকে আমি চিনি না। তার সঙ্গে আমার কখনো দেখা হয়নি, কোনো পরিচয়ও নেই। আগে যেমন ছিল না, এখনো তেমনই আছে। কাজেই তাকে নিয়ে মন্তব্য করার সুযোগও আমার নেই।’
১ দিন আগে