
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

মূলবেতনের ২০ শতাংশ হারে বাড়িভাড়া ভাতা ও চিকিৎসা ভাতাবৃদ্ধিসহ তিন দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেছেন বেসরকারি এমপিওভুক্ত স্কুল, কলেজ ও মাদরাসার শিক্ষক-কর্মচারীরা।
রোববার (১২ অক্টোবর) সকালে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে এ কর্মসূচি শুরু হয়।
সকাল থেকেই দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে শিক্ষক-কর্মচারীরা এসে প্রেস ক্লাবের সামনে জড়ো হন। ব্যানার ও ফেস্টুন হাতে তারা সরকারের প্রতি দ্রুত দাবি বাস্তবায়নের আহ্বান জানান।
আন্দোলনকারীরা বলেন, ‘বর্তমান বাজার পরিস্থিতি ও জীবনযাত্রার ব্যয়ের সঙ্গে তুলনা করলে ঘোষিত বাড়িভাড়া ভাতা একেবারেই অপ্রতুল। তারা চান মূল বেতনের ২০ শতাংশ হারে বাড়িভাড়া ভাতা এবং চিকিৎসা ভাতা বৃদ্ধির প্রজ্ঞাপন অবিলম্বে জারি করা হোক।’
অবস্থান কর্মসূচি থেকে 'এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোট'-এর সদস্যসচিব অধ্যক্ষ দেলাওয়ার হোসেন আজীজি বলেন, ‘শিক্ষকরা ন্যায্য পাওনার দাবিতে রাস্তায় নেমেছেন। সরকার সামান্য যে ভাতা বৃদ্ধি করেছে, তা বাস্তবতার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, 'আজকের মধ্যেই দাবি বাস্তবায়নের কোনো সিদ্ধান্ত না এলে আমরা সারাদেশে পূর্ণদিবস কর্মবিরতি পালন করব।’
তিনি আরও বলেন, ‘এই আন্দোলনের কোনো রাজনৈতিক উদ্দেশ্য নেই। রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব পালনকারীরা যেন সম্মানজনকভাবে সরকারি সুযোগ-সুবিধা পান, সেটাই আমাদের একমাত্র দাবি।’
শিক্ষক নেতারা জানান, এর আগেও সরকারকে একাধিকবার সময় দেওয়া হলেও দাবি বাস্তবায়নে দৃশ্যমান কোনো অগ্রগতি হয়নি। ফলে তারা এবার আন্দোলনকে শেষ ধাপের প্রস্তুতি হিসেবে দেখছেন। অনেক শিক্ষক জানান, দীর্ঘদিন ধরে একই দাবিতে আন্দোলন করলেও কার্যকর কোনো সাড়া না পাওয়ায় তারা ক্ষুব্ধ ও হতাশ।
অংশগ্রহণকারী শিক্ষকরা বলেন, ‘বাজারে নিত্যপণ্যের দাম বৃদ্ধি ও বাসাভাড়ার চাপের কারণে অনেক শিক্ষক পরিবার এখন আর ন্যূনতম জীবনযাত্রা নির্বাহ করতে পারছেন না। তাদের দাবি, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মতোই এমপিওভুক্ত শিক্ষকদেরও উপযুক্ত বাড়িভাড়া ও চিকিৎসা ভাতা প্রদান করা হোক।’
এর আগে সংগঠনটি গত ১৩ আগস্ট একই দাবিতে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনেই বিক্ষোভ সমাবেশ করেছিল। তখন তারা বাড়িভাড়া ভাতা বৃদ্ধির পাশাপাশি সর্বজনীন বদলি ব্যবস্থা চালুরও দাবি জানিয়েছিল। পরবর্তী কর্মসূচির অংশ হিসেবে সেপ্টেম্বরে বিভিন্ন বিভাগীয় শহরে শিক্ষক সম্মেলন ও কর্মবিরতি পালিত হয়।
এদিকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও অর্থ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া ভাতা বৃদ্ধির বিষয়ে সরকার ইতিবাচক অবস্থানে রয়েছে। বিষয়টি দ্রুত সমাধানের জন্য দুই মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ পর্যায়ের কর্মকর্তারা বৈঠক করছেন বলে জানা গেছে। তবে ঢাকায় বড় পরিসরের এ শিক্ষক সমাবেশে কিছুটা অস্বস্তিতে রয়েছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।

মূলবেতনের ২০ শতাংশ হারে বাড়িভাড়া ভাতা ও চিকিৎসা ভাতাবৃদ্ধিসহ তিন দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেছেন বেসরকারি এমপিওভুক্ত স্কুল, কলেজ ও মাদরাসার শিক্ষক-কর্মচারীরা।
রোববার (১২ অক্টোবর) সকালে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে এ কর্মসূচি শুরু হয়।
সকাল থেকেই দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে শিক্ষক-কর্মচারীরা এসে প্রেস ক্লাবের সামনে জড়ো হন। ব্যানার ও ফেস্টুন হাতে তারা সরকারের প্রতি দ্রুত দাবি বাস্তবায়নের আহ্বান জানান।
আন্দোলনকারীরা বলেন, ‘বর্তমান বাজার পরিস্থিতি ও জীবনযাত্রার ব্যয়ের সঙ্গে তুলনা করলে ঘোষিত বাড়িভাড়া ভাতা একেবারেই অপ্রতুল। তারা চান মূল বেতনের ২০ শতাংশ হারে বাড়িভাড়া ভাতা এবং চিকিৎসা ভাতা বৃদ্ধির প্রজ্ঞাপন অবিলম্বে জারি করা হোক।’
অবস্থান কর্মসূচি থেকে 'এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোট'-এর সদস্যসচিব অধ্যক্ষ দেলাওয়ার হোসেন আজীজি বলেন, ‘শিক্ষকরা ন্যায্য পাওনার দাবিতে রাস্তায় নেমেছেন। সরকার সামান্য যে ভাতা বৃদ্ধি করেছে, তা বাস্তবতার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, 'আজকের মধ্যেই দাবি বাস্তবায়নের কোনো সিদ্ধান্ত না এলে আমরা সারাদেশে পূর্ণদিবস কর্মবিরতি পালন করব।’
তিনি আরও বলেন, ‘এই আন্দোলনের কোনো রাজনৈতিক উদ্দেশ্য নেই। রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব পালনকারীরা যেন সম্মানজনকভাবে সরকারি সুযোগ-সুবিধা পান, সেটাই আমাদের একমাত্র দাবি।’
শিক্ষক নেতারা জানান, এর আগেও সরকারকে একাধিকবার সময় দেওয়া হলেও দাবি বাস্তবায়নে দৃশ্যমান কোনো অগ্রগতি হয়নি। ফলে তারা এবার আন্দোলনকে শেষ ধাপের প্রস্তুতি হিসেবে দেখছেন। অনেক শিক্ষক জানান, দীর্ঘদিন ধরে একই দাবিতে আন্দোলন করলেও কার্যকর কোনো সাড়া না পাওয়ায় তারা ক্ষুব্ধ ও হতাশ।
অংশগ্রহণকারী শিক্ষকরা বলেন, ‘বাজারে নিত্যপণ্যের দাম বৃদ্ধি ও বাসাভাড়ার চাপের কারণে অনেক শিক্ষক পরিবার এখন আর ন্যূনতম জীবনযাত্রা নির্বাহ করতে পারছেন না। তাদের দাবি, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মতোই এমপিওভুক্ত শিক্ষকদেরও উপযুক্ত বাড়িভাড়া ও চিকিৎসা ভাতা প্রদান করা হোক।’
এর আগে সংগঠনটি গত ১৩ আগস্ট একই দাবিতে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনেই বিক্ষোভ সমাবেশ করেছিল। তখন তারা বাড়িভাড়া ভাতা বৃদ্ধির পাশাপাশি সর্বজনীন বদলি ব্যবস্থা চালুরও দাবি জানিয়েছিল। পরবর্তী কর্মসূচির অংশ হিসেবে সেপ্টেম্বরে বিভিন্ন বিভাগীয় শহরে শিক্ষক সম্মেলন ও কর্মবিরতি পালিত হয়।
এদিকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও অর্থ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া ভাতা বৃদ্ধির বিষয়ে সরকার ইতিবাচক অবস্থানে রয়েছে। বিষয়টি দ্রুত সমাধানের জন্য দুই মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ পর্যায়ের কর্মকর্তারা বৈঠক করছেন বলে জানা গেছে। তবে ঢাকায় বড় পরিসরের এ শিক্ষক সমাবেশে কিছুটা অস্বস্তিতে রয়েছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।

আর এটিই ক্ষুব্ধ করেছে বিএনপির দীর্ঘদিনের মিত্র হিসেবে পরিচিত কয়েকটি দলকে। আবার কোনো মিত্র দল মনে করছে আলোচনার মাধ্যমেই এসব বিষয়ের নিষ্পত্তি হওয়ার সময় ও সুযোগ একেবারেই ফুরিয়ে যায়নি।
১৬ ঘণ্টা আগে
এ ছাড়া তফসিলসহ ১০টি বিষয়ে সভার আলোচ্যসূচি রয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য তফসিলের আগের ও পরের কার্যক্রমগুলো, গণভোট আয়োজনসহ ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সার্বিক প্রস্তুতির সর্বশেষ অবস্থা, মাঠ পর্যায়ে সর্বোচ্চ যোগাযোগ, মতবিনিময়, সমন্বয় সংক্রান্ত বিষয় ইত্যাদি।
১৬ ঘণ্টা আগে
কর্মশালায় “গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ, ১৯৭২ (সর্বশেষ সংশোধনীসহ), নির্বাচন পরিচালনা বিধিমালা, ২০০৮ (সর্বশেষ সংশোধনীসহ) এবং নির্বাচন কর্মকর্তা (বিশেষ বিধান) আইন, ১৯৯১ এর পরিচিতি” বিষয়ে তিনি সাংবাদিকদের প্রশিক্ষণ প্রদান করেন।
১৭ ঘণ্টা আগে
প্রণয় ভার্মা বলেন, ‘আমরা কেউ একাকী সমৃদ্ধি আনতে পারব না। তাই পারস্পরিক সম্মান ও বোঝাপড়ার মধ্য দিয়ে এগিয়ে যেতে হবে।’
১৭ ঘণ্টা আগে