নির্বাচনের জন্য দেশ এখন প্রস্তুত: প্রধান উপদেষ্টা

প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, বাংলাদেশ রাজনৈতিক ইতিহাসে এক নতুন পরিবর্তনের জন্য প্রস্তুত। এক বছর আগে সাবেক সরকারের প্রত্যক্ষ মদদে ঘটে যাওয়া হত্যাযজ্ঞ এবং ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানের পর বর্তমানে দেশ যথেষ্ট স্থিতিশীল এবং নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত।

আজ সোমবার কক্সবাজারে রোহিঙ্গা অংশীজন সংলাপের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন প্রধান উপদেষ্টা।

প্রধান উপদেষ্টা জানান, ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারির প্রথম ভাগে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে এবং ওই সময় একটি নির্বাচিত সরকার অন্তর্বর্তী সরকারের জায়গা নেবে।

তিনি বলেন, “আমি এসেছি এক ঐতিহাসিক মুহূর্তে। এক বছর আগে আমরা ছাত্রদের নেতৃত্বে একটি অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে দেশকে ফ্যাসিবাদ থেকে মুক্ত করেছিলাম। সেই রক্তক্ষয়ী অধ্যায়ের পর আমরা এখন আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ রূপান্তরের পথে। এখন দেশ যথেষ্ট স্থিতিশীল এবং নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত।”

অনুষ্ঠানে জাতিসংঘ, আন্তর্জাতিক সংস্থা এবং সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ের প্রতিনিধিরাও উপস্থিত ছিলেন।

ad
ad

খবরাখবর থেকে আরও পড়ুন

'সুষ্ঠু নির্বাচন চাইলে সাংবাদিকদের সাহায্য নিতেই হবে ইসিকে'

অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশ্যের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘এই সরকারও চায় একটি অবাধ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন আয়োজন করতে। তবে সেটা বাস্তবে করতে হলে সাংবাদিকদের হাত ধরতে হবে নির্বাচন কমিশনকে।’

২ ঘণ্টা আগে

কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের মরদেহে শ্রদ্ধা

বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার এবং একুশে পদকপ্রাপ্ত সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম ১৯৫১ সালে সিলেটে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর এবং কানাডার কুইন্স বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগে দীর্ঘদিন শিক্ষকতার পর ২০১৮ সালে

২ ঘণ্টা আগে

আমাদের সেফ এক্সিটের প্রয়োজন নেই: আইন উপদেষ্টা

আইন উপদেষ্টা বলেন, আপনারা জানেন এখন সেফ এক্সিট নিয়ে নানা কথাবার্তা হচ্ছে। আমরা উপদেষ্টারা খুব নিশ্চিতভাবে জানি, আমাদের কারো কোনো সেফ এক্সিটের প্রয়োজন নেই। আমরা গত ৫৫ বছর যে দুঃশাসন দেখলাম, বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড দেখলাম; আমরা দেখলাম ব্যাংক লুট করে সাধারণ মানুষের আমানত নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। এই ভয়াবহ

২ ঘণ্টা আগে

নির্বাচনে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ নিরাপত্তা: সিইসি

সিইসি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, আইনের শাসন কাকে বলে, আমরা এই নির্বাচনের মাধ্যমে সেটা দেখাতে চাই। তাতে যা হয়, হবে। নির্বাচনী কর্মকর্তাদের উদ্দেশে তিনি বলেন, যতক্ষণ পর্যন্ত আপনারা আইনের মধ্যে থেকে দায়িত্ব পালন করবেন, নির্বাচন কমিশন আপনাদের পূর্ণ সমর্থন দিয়ে যাবে- এই নিশ্চয়তা আমি দিচ্ছি। আমাদের লক্ষ্য হলো

২ ঘণ্টা আগে