
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন হিসেবে হিযবুত তাহরীরের সব কার্যক্রম শাস্তিযোগ্য অপরাধ গণ্য হবে বলে জানিয়েছে পুলিশ সদর দপ্তর।
শুক্রবার (৭ মার্চ) এক বার্তায় এ কথা জানায় সংস্থাটি। খিলাফত প্রতিষ্ঠার জন্য সংগঠনটি ‘মার্চ ফর খিলাফা’ কর্মসূচি নিয়ে সক্রিয় হয়ে ওঠার চেষ্টার পরিপ্রেক্ষিতে পুলিশ সদর দপ্তর থেকে এ বিবৃতি এসেছে।
এর আগে বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে হিযবুত তাহরীরের তিন সক্রিয় সদস্যকে গ্রেপ্তারও করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সিটিটিসি ইউনিট। উত্তরায় তারা ‘মার্চ ফর খিলাফা’ কর্মসূচির পরিকল্পনা করছিলেন বলে জানিয়েছে ডিএমপি।
পুলিশ সদর দপ্তরের বার্তায় বলা হয়, হিযবুত তাহরীর একটি নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন। আইন অনুযায়ী এদের সব কার্যক্রম শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
সন্ত্রাসবিরোধী আইন-২০০৯ অনুযায়ী নিষিদ্ধ ঘোষিত যেকোনো সংগঠনের কার্যক্রম দণ্ডনীয় অপরাধ। এর আওতায় হিযবুত তাহরীরের সভা, সমাবেশ, মিছিল, পোস্টার-লিফলেট বিতরণ বা প্রচারের যেকোনো প্রচেষ্টা আইন লঙ্ঘন হিসেবে গণ্য হবে।
বৃহস্পতিবার ডিএমপি মিডিয়া ও জনসংযোগ বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান জানান, জননিরাপত্তার প্রতি হুমকি বিবেচনায় সরকার ২০০৯ সালের ২২ অক্টোবর হিযবুত তাহরীরকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। এরপর থেকে সংগঠনটির যেকোনো কার্যক্রম বেআইনি হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
হিযবুত তাহরীরসহ নিষিদ্ধ সব ধরনের সংগঠনের যেকোনো প্রচারণামূলক কার্যক্রম কঠোর নজরদারিতে রয়েছে এবং প্রয়োজন হলে তা দমনে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানান ডিএমপির এই কর্মকর্তা।

নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন হিসেবে হিযবুত তাহরীরের সব কার্যক্রম শাস্তিযোগ্য অপরাধ গণ্য হবে বলে জানিয়েছে পুলিশ সদর দপ্তর।
শুক্রবার (৭ মার্চ) এক বার্তায় এ কথা জানায় সংস্থাটি। খিলাফত প্রতিষ্ঠার জন্য সংগঠনটি ‘মার্চ ফর খিলাফা’ কর্মসূচি নিয়ে সক্রিয় হয়ে ওঠার চেষ্টার পরিপ্রেক্ষিতে পুলিশ সদর দপ্তর থেকে এ বিবৃতি এসেছে।
এর আগে বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে হিযবুত তাহরীরের তিন সক্রিয় সদস্যকে গ্রেপ্তারও করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সিটিটিসি ইউনিট। উত্তরায় তারা ‘মার্চ ফর খিলাফা’ কর্মসূচির পরিকল্পনা করছিলেন বলে জানিয়েছে ডিএমপি।
পুলিশ সদর দপ্তরের বার্তায় বলা হয়, হিযবুত তাহরীর একটি নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন। আইন অনুযায়ী এদের সব কার্যক্রম শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
সন্ত্রাসবিরোধী আইন-২০০৯ অনুযায়ী নিষিদ্ধ ঘোষিত যেকোনো সংগঠনের কার্যক্রম দণ্ডনীয় অপরাধ। এর আওতায় হিযবুত তাহরীরের সভা, সমাবেশ, মিছিল, পোস্টার-লিফলেট বিতরণ বা প্রচারের যেকোনো প্রচেষ্টা আইন লঙ্ঘন হিসেবে গণ্য হবে।
বৃহস্পতিবার ডিএমপি মিডিয়া ও জনসংযোগ বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান জানান, জননিরাপত্তার প্রতি হুমকি বিবেচনায় সরকার ২০০৯ সালের ২২ অক্টোবর হিযবুত তাহরীরকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। এরপর থেকে সংগঠনটির যেকোনো কার্যক্রম বেআইনি হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
হিযবুত তাহরীরসহ নিষিদ্ধ সব ধরনের সংগঠনের যেকোনো প্রচারণামূলক কার্যক্রম কঠোর নজরদারিতে রয়েছে এবং প্রয়োজন হলে তা দমনে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানান ডিএমপির এই কর্মকর্তা।

ডিএমপি কমিশনার জানান, এই হত্যাকাণ্ডের নেপথ্যে থাকা কুশীলবদের শনাক্ত করতে গোয়েন্দা সংস্থাগুলো কাজ করছে এবং তদন্তে ইতোমধ্যে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে
এই শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত থাকবেন। নবনিযুক্ত এই প্রধান বিচারপতি বিদায়ী প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের স্থলাভিষিক্ত হচ্ছেন, যিনি গতকাল শনিবারই অবসরে গেছেন।
৮ ঘণ্টা আগে
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) রাতে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে ‘ভোটের গাড়ি’ দেশজুড়ে সফর করছে। এর মাধ্যমে গণভোট ও জাতীয় সংসদ নির্বাচন সম্পর্কে জনগণকে সচেতন করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে
তারেক রহমানের ভেরিফায়েড ফেসবুক পাতায় পোস্ট দিয়ে বলা হয়েছিলো "বাংলাদেশর সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া গুরুতর অসুস্থ ও সংকটাপন্ন অবস্থায় হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যায় রয়েছেন।
৮ ঘণ্টা আগে