প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙে মধ্যরাতে রাজধানীর মিন্টো রোডে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে চলে গেছেন বিক্ষোভরত জুলাই অভ্যুত্থানে আহতরা।
সোমবার মধ্যরাত ১২টার দিকে তারা পুলিশ ব্যরিকেড ভেঙে এগিয়ে যান।
প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের সামনে পৌঁছে তাঁরা ক্ষোভ প্রকাশ করছিলেন। তাঁদের শান্ত করতে মধ্যরাতে সেখানে উপস্থিত হয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ।
বিক্ষোভকারীরা প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের সামনে পৌঁছালে সেখানে দায়িত্বরত সেনা সদস্যরা তাদের শান্ত করার চেষ্টা করেন।
প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের নিরাপত্তা আরও জোরদার করা হয়েছে।
সুচিকিৎসা ও পুনর্বাসনের দাবিতে দিনভর সড়ক অবরোধ করে রেখেছিলেন জাতীয় অর্থোপেডিক ইনস্টিটিউট ও পুনর্বাসন কেন্দ্র (পঙ্গু হাসপাতাল) এবং জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন জুলাই-আগস্ট গণআন্দোলনে আহতরা।
কাজ না হওয়ায় রাতে তারা প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার পথে রওয়ানা হন। তবে পুলিশের বাধায় শেষ পর্যন্ত সেখানে পৌঁছাতে পারেননি তারা। শেষ পর্যন্ত পরীবাগ মোড়ে হোটেল ইন্টারনকন্টিনেন্টালের সামনের সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছিলেন তারা। সেখান থেকে ব্যারিকেড ভেঙে মধ্যরাতে যমুনার সামনে যান।
রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যার পর মিরপুর রোড থেকে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের উদ্দেশে পদযাত্রা শুরু করেন আহতরা। রাত ৮টার দিকে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালের সামনে সামনে পৌঁছালে পুলিশ তাদের বাধা দেয়। ক্ষুব্ধ হয়ে তারা সেখানেই সড়কে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন।
এর আগে রোববার সকাল থেকেই পঙ্গু হাসপাতালের সামনের সড়কে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছিলেন আহতরা। পরে সকাল ১১টার দিকে তারা পঙ্গু হাসপাতালের সামনে থেকে এগিয়ে শিশুমেলা মোড়ে অবস্থান নেন। এ সময় মিরপুর রোড ও শ্যামলী-আগারগাঁও সড়ক অবরোধ করেন তারা। ওই এলাকায় দিনভর ছিল প্রচণ্ড যানজট।
জুলাই-আগস্ট গণআন্দোলনে আহতরা দীর্ঘ দিন ধরেই সুচিকিৎসায় ঘাটতির অভিযোগ করে আসছেন। উন্নত চিকিৎসার দাবি জানালেও এ বিষয়ে কেউ ‘গুরুত্ব দিচ্ছেন না’ বলে অভিযোগ তাদের।
আন্দোলনকারীদের অভিযোগ, জুলাই-আগস্ট গণআন্দোলনে আহতদের মধ্যে যাদের দেশের বাইরে চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয়েছে, তাদের শারীরিক অবস্থা দেশে চিকিৎসাধীন আহতদের মতোই। কিন্তু দেশে যারা চিকিৎসাধীন, তাদের সুচিকিৎসায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের জানানো হলে তারাও এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেননি।
এসব দাবি নিয়ে সড়ক অবরোধের পর সরকারের লিখিত আশ্বাস চেয়ে বিকেল ৪টা পর্যন্ত আলটিমেটাম দিয়েছিলেন আহতরা। সরকারের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে কোনো উদ্যোগ না নেওয়া হলে তারা প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের দিকে রওয়ানা দেন। রাত ১২টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত সেখানেই অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছেন তারা।
আন্দোলনে আহতরা এখন সুনির্দিষ্ট সাত দফা দাবিতে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন। তাদের সাত দফা দাবি হলো—
পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙে মধ্যরাতে রাজধানীর মিন্টো রোডে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে চলে গেছেন বিক্ষোভরত জুলাই অভ্যুত্থানে আহতরা।
সোমবার মধ্যরাত ১২টার দিকে তারা পুলিশ ব্যরিকেড ভেঙে এগিয়ে যান।
প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের সামনে পৌঁছে তাঁরা ক্ষোভ প্রকাশ করছিলেন। তাঁদের শান্ত করতে মধ্যরাতে সেখানে উপস্থিত হয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ।
বিক্ষোভকারীরা প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের সামনে পৌঁছালে সেখানে দায়িত্বরত সেনা সদস্যরা তাদের শান্ত করার চেষ্টা করেন।
প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের নিরাপত্তা আরও জোরদার করা হয়েছে।
সুচিকিৎসা ও পুনর্বাসনের দাবিতে দিনভর সড়ক অবরোধ করে রেখেছিলেন জাতীয় অর্থোপেডিক ইনস্টিটিউট ও পুনর্বাসন কেন্দ্র (পঙ্গু হাসপাতাল) এবং জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন জুলাই-আগস্ট গণআন্দোলনে আহতরা।
কাজ না হওয়ায় রাতে তারা প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার পথে রওয়ানা হন। তবে পুলিশের বাধায় শেষ পর্যন্ত সেখানে পৌঁছাতে পারেননি তারা। শেষ পর্যন্ত পরীবাগ মোড়ে হোটেল ইন্টারনকন্টিনেন্টালের সামনের সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছিলেন তারা। সেখান থেকে ব্যারিকেড ভেঙে মধ্যরাতে যমুনার সামনে যান।
রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যার পর মিরপুর রোড থেকে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের উদ্দেশে পদযাত্রা শুরু করেন আহতরা। রাত ৮টার দিকে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালের সামনে সামনে পৌঁছালে পুলিশ তাদের বাধা দেয়। ক্ষুব্ধ হয়ে তারা সেখানেই সড়কে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন।
এর আগে রোববার সকাল থেকেই পঙ্গু হাসপাতালের সামনের সড়কে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছিলেন আহতরা। পরে সকাল ১১টার দিকে তারা পঙ্গু হাসপাতালের সামনে থেকে এগিয়ে শিশুমেলা মোড়ে অবস্থান নেন। এ সময় মিরপুর রোড ও শ্যামলী-আগারগাঁও সড়ক অবরোধ করেন তারা। ওই এলাকায় দিনভর ছিল প্রচণ্ড যানজট।
জুলাই-আগস্ট গণআন্দোলনে আহতরা দীর্ঘ দিন ধরেই সুচিকিৎসায় ঘাটতির অভিযোগ করে আসছেন। উন্নত চিকিৎসার দাবি জানালেও এ বিষয়ে কেউ ‘গুরুত্ব দিচ্ছেন না’ বলে অভিযোগ তাদের।
আন্দোলনকারীদের অভিযোগ, জুলাই-আগস্ট গণআন্দোলনে আহতদের মধ্যে যাদের দেশের বাইরে চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয়েছে, তাদের শারীরিক অবস্থা দেশে চিকিৎসাধীন আহতদের মতোই। কিন্তু দেশে যারা চিকিৎসাধীন, তাদের সুচিকিৎসায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের জানানো হলে তারাও এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেননি।
এসব দাবি নিয়ে সড়ক অবরোধের পর সরকারের লিখিত আশ্বাস চেয়ে বিকেল ৪টা পর্যন্ত আলটিমেটাম দিয়েছিলেন আহতরা। সরকারের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে কোনো উদ্যোগ না নেওয়া হলে তারা প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের দিকে রওয়ানা দেন। রাত ১২টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত সেখানেই অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছেন তারা।
আন্দোলনে আহতরা এখন সুনির্দিষ্ট সাত দফা দাবিতে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন। তাদের সাত দফা দাবি হলো—
বক্তব্যে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস নিজের শৈশবের স্মৃতিচারণ করেন। মাঝে মাঝে দুষ্টুমিতেও মেতে ওঠেন তাদের সঙ্গে। শিশুবেলা, কৈশোরকাল, প্রাথমিক পাঠ সব স্মৃতি একে একে তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘এসেছিলাম চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাবর্তন অনুষ্ঠানে। এ সুযোগে আপনাদের সঙ্গে দেখা করে গেলাম। আমার খুব ভালো লাগ
৬ ঘণ্টা আগেবুধবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মো. জাকির হোসেন গালিবের আদালত দুদকের পৃথক চার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন। দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম এ তথ্য জানান।
৭ ঘণ্টা আগেটিউলিপ সিদ্দিককে দেশে ফিরিয়ে আনার বিষয়ে ড. মোহাম্মদ আব্দুল মোমেন বলেন, ‘ব্রিটিশ এমপি টিউলিপ সিদ্দিক আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ হারিয়েছে; দেশে ফেরাতে ইন্টারপোলের সহযোগিতা নেবে দুদক।’
৭ ঘণ্টা আগেবুধবার হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় রিট আবেদনটি করেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের বাসিন্দা মো. মামুনুর রশিদ। আবেদনকারীর আইনজীবী কাজী আকবর আলী বলেন, ‘আগামী রবিবার বিচারপতি মো. আকরাম হোসেন চৌধুরী ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর হাইকোর্ট বেঞ্চে রিট আবেদনটির শুনানি হবে।’ আইনজীবী মোহাম্মদ হোসেন রিটের পক্ষে শ
৭ ঘণ্টা আগে