প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
আগের ৯ ধরনের পণ্যের পর এবার বাংলাদেশ থেকে বস্ত্র ও পাটজাত আরও চার ধরনের পণ্য স্থলপথে আমদানি নিষিদ্ধ করেছে ভারত সরকার। বাংলাদেশ থেকে এসব পণ্য রপ্তানি করতে চাইলে কেবল ভারতের নভোসেবা সমুদ্রবন্দর ব্যবহার করা যাবে।
সোমবার (১১ আগস্ট) ভারতের বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত পরিপত্র জারি করেছে।
নতুন যে চার ধরনের পণ্য স্থলপথে আমদানিতে ভারত নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে সেগুলো হলো— পাট কিংবা অন্য কোনো ধরনের উদ্ভিজ্জ তন্তু থেকে উৎপাদিত কাপড়; পাট দিয়ে তৈরি দড়ি, রশি, সুতলি ইত্যাদি; অন্য তন্তু দিয়ে তৈরি দড়ি, রশি, সুতলি ইত্যাদি; এবং পাটের বস্তা ও ব্যাগ।
ভারতের বৈদেশিক বাণিজ্যবিষয়ক অধিদপ্তর ডিজিএফটির অতিরিক্ত সচিব অজয় ভাদুর সই করা বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এসব পণ্য বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তের কোনো স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি করা যাবে না। এগুলো আমদানি করতে চাইলে কেবল মহারাষ্ট্রের নভোসেবা সমুদ্রবন্দর ব্যবহার করা যাবে।
এর আগে গত ২৭ জুন বাংলাদেশ থেকে স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি নিষিদ্ধ করা পণ্যের তালিকায় রাখা হয় মূলত বস্ত্র ও পাটজাত পণ্য। এর মধ্যে রয়েছে— কাঁচা পাট, পাটের রোল, পাটের সুতা, একাধিক ভাঁজের বোনা কাপড়, একক শণ সুতা, পাটের একক সুতা ও ওভেন কাপড়।
ওই নিষেধাজ্ঞার বিজ্ঞপ্তিতেও বলা হয়, দুই দেশের সীমান্তের কোনো স্থলবন্দর দিয়েই পণ্যগুলো আমদানি করা যাবে না। আমদানি করা যাবে কেবল নভোসেবা সমুদ্রবন্দর দিয়ে।
ভারতের ডিজিএফটি আরও জানায়, বাংলাদেশ থেকে ভারত হয়ে নেপাল বা ভুটানে এসব পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে এই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হবে না। তবে নেপাল বা ভুটানের মাধ্যমে আবার এসব পণ্য বাংলাদেশ থেকে পুনরায় ভারতে রপ্তানির সুযোগ থাকবে না।
সোমবারের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আগের বিজ্ঞপ্তির এসব শর্ত নতুন যুক্ত হওয়া চার ধরনের পণ্যের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য হবে। অর্থাৎ এসব পণ্যও ভারতকে ট্রানজিট হিসেবে ব্যবহার করে স্থলপথে নেপাল বা ভুটানে রপ্তানি করতে পারবে বাংলাদেশ। একইভাবে সেগুলো আবার নেপাল বা ভুটানের মাধ্যমে ভারতে পুনরায় রপ্তানি করা যবে না।
আগের ৯ ধরনের পণ্যের পর এবার বাংলাদেশ থেকে বস্ত্র ও পাটজাত আরও চার ধরনের পণ্য স্থলপথে আমদানি নিষিদ্ধ করেছে ভারত সরকার। বাংলাদেশ থেকে এসব পণ্য রপ্তানি করতে চাইলে কেবল ভারতের নভোসেবা সমুদ্রবন্দর ব্যবহার করা যাবে।
সোমবার (১১ আগস্ট) ভারতের বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত পরিপত্র জারি করেছে।
নতুন যে চার ধরনের পণ্য স্থলপথে আমদানিতে ভারত নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে সেগুলো হলো— পাট কিংবা অন্য কোনো ধরনের উদ্ভিজ্জ তন্তু থেকে উৎপাদিত কাপড়; পাট দিয়ে তৈরি দড়ি, রশি, সুতলি ইত্যাদি; অন্য তন্তু দিয়ে তৈরি দড়ি, রশি, সুতলি ইত্যাদি; এবং পাটের বস্তা ও ব্যাগ।
ভারতের বৈদেশিক বাণিজ্যবিষয়ক অধিদপ্তর ডিজিএফটির অতিরিক্ত সচিব অজয় ভাদুর সই করা বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এসব পণ্য বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তের কোনো স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি করা যাবে না। এগুলো আমদানি করতে চাইলে কেবল মহারাষ্ট্রের নভোসেবা সমুদ্রবন্দর ব্যবহার করা যাবে।
এর আগে গত ২৭ জুন বাংলাদেশ থেকে স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি নিষিদ্ধ করা পণ্যের তালিকায় রাখা হয় মূলত বস্ত্র ও পাটজাত পণ্য। এর মধ্যে রয়েছে— কাঁচা পাট, পাটের রোল, পাটের সুতা, একাধিক ভাঁজের বোনা কাপড়, একক শণ সুতা, পাটের একক সুতা ও ওভেন কাপড়।
ওই নিষেধাজ্ঞার বিজ্ঞপ্তিতেও বলা হয়, দুই দেশের সীমান্তের কোনো স্থলবন্দর দিয়েই পণ্যগুলো আমদানি করা যাবে না। আমদানি করা যাবে কেবল নভোসেবা সমুদ্রবন্দর দিয়ে।
ভারতের ডিজিএফটি আরও জানায়, বাংলাদেশ থেকে ভারত হয়ে নেপাল বা ভুটানে এসব পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে এই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হবে না। তবে নেপাল বা ভুটানের মাধ্যমে আবার এসব পণ্য বাংলাদেশ থেকে পুনরায় ভারতে রপ্তানির সুযোগ থাকবে না।
সোমবারের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আগের বিজ্ঞপ্তির এসব শর্ত নতুন যুক্ত হওয়া চার ধরনের পণ্যের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য হবে। অর্থাৎ এসব পণ্যও ভারতকে ট্রানজিট হিসেবে ব্যবহার করে স্থলপথে নেপাল বা ভুটানে রপ্তানি করতে পারবে বাংলাদেশ। একইভাবে সেগুলো আবার নেপাল বা ভুটানের মাধ্যমে ভারতে পুনরায় রপ্তানি করা যবে না।
এর আগে বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর তৎকালীন জোট সরকারের আমলে নিয়োগ পাওয়া ৮৫ জন কর্মকর্তাকে রাজনৈতিক বিবেচনায় নিয়োগ দেয়ার অভিযোগে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে ২০০৭ সালের ৩ সেপ্টেম্বর চাকরিচ্যুত করা হয়।
১৩ ঘণ্টা আগেআবহাওয়া অফিস জানায়, উত্তর অন্ধ্রপ্রদেশ ও দক্ষিণ ওড়িষ্যার উপকূলের অদূরে পশ্চিমমধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত লঘুচাপটি সুস্পষ্ট লঘুচাপে পরিণত হয়ে পশ্চিমমধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এবং উত্তর অন্ধ্রপ্রদেশ-দক্ষিণ ওড়িষ্যার উপকূল এলাকায় অবস্থান করছে
১৪ ঘণ্টা আগেএতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর মধ্যে বরিশাল বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৬৭ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৭০ জন, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৬৬ জন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে ৩১ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ৭৪ জন, খুলনা বিভাগে (সিটি করপোর
১৪ ঘণ্টা আগে