প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
রাজধানীর মিটফোর্ড হাসপাতাল এলাকায় প্রকাশ্য দিবালোকে এক ভাঙারি ব্যবসায়ীকে পাথর দিয়ে আঘাত করে নৃশংসভাবে হত্যা এবং হত্যার পর তার নিথর দেহের উপর দাঁড়িয়ে খুনিদের উল্লাস করার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। বীভৎস এই দৃশ্য দেখে স্তম্ভিত দেশের মানুষ, ক্ষোভে ফুঁসছে গোটা জাতি।
ঘটনাটি ঘটেছে গত বুধবার (৯ জুলাই) সন্ধ্যা ৬টার দিকে, স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ মিটফোর্ড হাসপাতালের ৩ নম্বর গেটসংলগ্ন রজনী ঘোষ লেনে। নিহত মো. সোহাগ (৪৩) পেশায় একজন ভাঙারি ব্যবসায়ী ছিলেন।
প্রত্যক্ষদর্শী ও ভিডিও ফুটেজ অনুযায়ী, কয়েকজন ব্যক্তি মিলে তাকে প্রকাশ্যে পাথর দিয়ে মাথায় আঘাত করে হত্যা করে। এক পর্যায়ে রক্তাক্ত অবস্থায় তিনি ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারান। মৃত্যু নিশ্চিত হওয়ার পর হামলাকারীরা লাশ ঘিরে উল্লাসে মেতে ওঠে— যা সামাজিক মাধ্যমে বয়ে এনেছে তীব্র প্রতিক্রিয়া ও নিন্দার ঝড়।
এই নৃশংসতার ভিডিও ফেসবুকসহ বিভিন্ন মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে সামাজিক, সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক ও নাগরিক মহলে তীব্র ক্ষোভ দেখা দেয়। অনেকেই পোস্ট করে শোক ও রাগ প্রকাশ করছেন, দাবি তুলছেন দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির।
এনসিপি নেতা সারজিস আলম তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, ‘সবাই খারাপ কিন্তু উনি ভালো— বাংলাদেশে এই নাটক আর চলবে না। আপনার দলের নেতাকর্মী নামধারী কিছু নরপিশাচকে সামলান, জনাব তারেক রহমান। যেভাবে আওয়ামী লীগের করা হত্যার দায় হাসিনার ওপর বর্তায়, একই নিয়মে বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদলের খুনের দায়ও আপনার কাঁধে বর্তায়। চাঁদা না দেওয়ায় এক ব্যবসায়ীকে উলঙ্গ করে, পাথর মেরে হত্যা করে তার লাশের ওপর নৃত্য করছে আপনার কর্মীরা। এটা কোনো সভ্য সমাজের চিত্র নয়। এই প্রজন্ম ছাড় দিতে পারে, কিন্তু ভোলে না।’
ব্যক্তিগত শোক ও ঘৃণা প্রকাশ করে লতিফুল ইসলাম নামের একজন লিখেছেন, ‘ভিডিওটা বীভৎস, শেয়ার করার মতো না।’
নাজমুল ইসলাম নামের আরেকজন বলেন, ‘মিডফোর্ডের ভিডিওটা দেখে মনের ভেতরটা কেঁপে উঠেছে। পাথর দিয়ে একজন মানুষকে জনসম্মুখে পিটিয়ে মারা হয়েছে। সুস্থ মানুষ হলে এই ভিডিও দেখার সাহস হবে না। আমরা কী তাহলে জাহেলিয়াতে বাস করছি?’
গণমাধ্যমকর্মী রবিউল ইসলাম ফেসবুকে লিখেছেন, ‘আহা! কী ভয়ঙ্কর দৃশ্য! হিংস্র দানবগুলোর কঠিন থেকে কঠিনতর শাস্তি হওয়া উচিত।’
শিক্ষার্থী রাজিউর রহমান লিখেছেন, ‘এই দৃশ্যে বিএনপি শুধু আওয়ামী লীগকে ছাড়িয়ে যায়নি, ইসলামের ইতিহাসও ছাড়িয়ে গেছে। আইয়ামে জাহেলিয়াতের চেয়েও বর্বর এই কায়দা। নানা ধরনের হত্যাকাণ্ড দেখেছি, কিন্তু জনসমক্ষে পাথর দিয়ে মাথা থেঁতলে মানুষ হত্যা— এটা কোনোদিন ভাবিনি।
গণমাধ্যমকর্মী আকরাম হোসেন মন্তব্য করেন, ‘এটা কোনো বলিউড সিনেমার দৃশ্য নয়, পুরান ঢাকার বাস্তব চিত্র। ১৭ বছর ধরে মজলুম ছিল যারা, এখন তারাই জালিম হয়ে উঠেছে। কী নির্মম অন্ধকারের দিকে আমরা এগোচ্ছি!’
কিশোরী সিনথিয়া সিনতফা লিখেছেন, ‘বিশ্বজিৎকে হত্যা ঘটেছিল ক্ষমতায় থাকার সময়, এবার মিটফোর্ডে যা ঘটল তা ক্ষমতায় যাওয়ার আগেই। কেনো আপনাদের দলে এসব পিশাচদের জায়গা হয়? যে-ই আসুক, তাকেই নিয়ে নেন। আদর্শের ভিত্তি নেই? নাকি এদের নিয়েই গর্ব করেন?
দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি
ভিডিওটি ছড়িয়ে পড়ার পর সংশ্লিষ্ট আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তুলছেন অনেকে। তারা বলছেন, এই ধরনের বর্বর ঘটনা যদি দিনে-দুপুরে দেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ হাসপাতাল এলাকায় ঘটে, তাহলে নিরাপত্তা কোথায়?
রাজনৈতিক পরিচয়ে আড়াল পাওয়া অপরাধীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে সরকারের পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট দলগুলোরও দায়িত্ব রয়েছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।
এই ঘটনায় জড়িতদের দ্রুত গ্রেফতার ও সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি জানিয়েছেন সামাজিক আন্দোলন কর্মী, নাগরিক সমাজ এবং সাধারণ মানুষ। অনেকেই লিখেছেন, ‘এই বর্বরতার জবাবে আইনের মাধ্যমে দৃষ্টান্ত উপস্থাপন না করলে ভবিষ্যতে এমন দৃশ্য আরও ভয়ঙ্কর হয়ে উঠবে।’
উল্লেখ্য, রাজধানীতে ব্যবসার অর্ধেক শেয়ার না দেওয়ায় মো. সোহাগ (৪৩) নামের এক ভাঙারি ব্যবসায়ীকে পাথর দিয়ে মাথায় আঘাত করে হত্যা করা হয়। বুধবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে মিটফোর্ড হাসপাতালের তিন নম্বর গেটসংলগ্ন রজনী ঘোষ লেনে এ ঘটনা ঘটে। সেদিনই পুলিশ যুবদল নেতা মঈনসহ দুজনকে আটক করেছে।
নিহত সোহাগ কেরানীগঞ্জ মডেল থানার পূর্ব নামাবাড়ি গ্রামের ইউসুফ আলী হাওলাদারের ছেলে। তিনি দীর্ঘদিন ধরে রজনী ঘোষ লেনে ভাঙারি ব্যবসা করতেন।
হত্যাকাণ্ডের ভিডিওটি সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওতে দেখা যায়, ব্যবসায়ীর পরনের কাপড় খুলে নিয়ে তাকে নির্মমভাবে মাথায় পাথর মেরে হত্যা করে অভিযুক্তরা।
রাজধানীর মিটফোর্ড হাসপাতাল এলাকায় প্রকাশ্য দিবালোকে এক ভাঙারি ব্যবসায়ীকে পাথর দিয়ে আঘাত করে নৃশংসভাবে হত্যা এবং হত্যার পর তার নিথর দেহের উপর দাঁড়িয়ে খুনিদের উল্লাস করার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। বীভৎস এই দৃশ্য দেখে স্তম্ভিত দেশের মানুষ, ক্ষোভে ফুঁসছে গোটা জাতি।
ঘটনাটি ঘটেছে গত বুধবার (৯ জুলাই) সন্ধ্যা ৬টার দিকে, স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ মিটফোর্ড হাসপাতালের ৩ নম্বর গেটসংলগ্ন রজনী ঘোষ লেনে। নিহত মো. সোহাগ (৪৩) পেশায় একজন ভাঙারি ব্যবসায়ী ছিলেন।
প্রত্যক্ষদর্শী ও ভিডিও ফুটেজ অনুযায়ী, কয়েকজন ব্যক্তি মিলে তাকে প্রকাশ্যে পাথর দিয়ে মাথায় আঘাত করে হত্যা করে। এক পর্যায়ে রক্তাক্ত অবস্থায় তিনি ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারান। মৃত্যু নিশ্চিত হওয়ার পর হামলাকারীরা লাশ ঘিরে উল্লাসে মেতে ওঠে— যা সামাজিক মাধ্যমে বয়ে এনেছে তীব্র প্রতিক্রিয়া ও নিন্দার ঝড়।
এই নৃশংসতার ভিডিও ফেসবুকসহ বিভিন্ন মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে সামাজিক, সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক ও নাগরিক মহলে তীব্র ক্ষোভ দেখা দেয়। অনেকেই পোস্ট করে শোক ও রাগ প্রকাশ করছেন, দাবি তুলছেন দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির।
এনসিপি নেতা সারজিস আলম তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, ‘সবাই খারাপ কিন্তু উনি ভালো— বাংলাদেশে এই নাটক আর চলবে না। আপনার দলের নেতাকর্মী নামধারী কিছু নরপিশাচকে সামলান, জনাব তারেক রহমান। যেভাবে আওয়ামী লীগের করা হত্যার দায় হাসিনার ওপর বর্তায়, একই নিয়মে বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদলের খুনের দায়ও আপনার কাঁধে বর্তায়। চাঁদা না দেওয়ায় এক ব্যবসায়ীকে উলঙ্গ করে, পাথর মেরে হত্যা করে তার লাশের ওপর নৃত্য করছে আপনার কর্মীরা। এটা কোনো সভ্য সমাজের চিত্র নয়। এই প্রজন্ম ছাড় দিতে পারে, কিন্তু ভোলে না।’
ব্যক্তিগত শোক ও ঘৃণা প্রকাশ করে লতিফুল ইসলাম নামের একজন লিখেছেন, ‘ভিডিওটা বীভৎস, শেয়ার করার মতো না।’
নাজমুল ইসলাম নামের আরেকজন বলেন, ‘মিডফোর্ডের ভিডিওটা দেখে মনের ভেতরটা কেঁপে উঠেছে। পাথর দিয়ে একজন মানুষকে জনসম্মুখে পিটিয়ে মারা হয়েছে। সুস্থ মানুষ হলে এই ভিডিও দেখার সাহস হবে না। আমরা কী তাহলে জাহেলিয়াতে বাস করছি?’
গণমাধ্যমকর্মী রবিউল ইসলাম ফেসবুকে লিখেছেন, ‘আহা! কী ভয়ঙ্কর দৃশ্য! হিংস্র দানবগুলোর কঠিন থেকে কঠিনতর শাস্তি হওয়া উচিত।’
শিক্ষার্থী রাজিউর রহমান লিখেছেন, ‘এই দৃশ্যে বিএনপি শুধু আওয়ামী লীগকে ছাড়িয়ে যায়নি, ইসলামের ইতিহাসও ছাড়িয়ে গেছে। আইয়ামে জাহেলিয়াতের চেয়েও বর্বর এই কায়দা। নানা ধরনের হত্যাকাণ্ড দেখেছি, কিন্তু জনসমক্ষে পাথর দিয়ে মাথা থেঁতলে মানুষ হত্যা— এটা কোনোদিন ভাবিনি।
গণমাধ্যমকর্মী আকরাম হোসেন মন্তব্য করেন, ‘এটা কোনো বলিউড সিনেমার দৃশ্য নয়, পুরান ঢাকার বাস্তব চিত্র। ১৭ বছর ধরে মজলুম ছিল যারা, এখন তারাই জালিম হয়ে উঠেছে। কী নির্মম অন্ধকারের দিকে আমরা এগোচ্ছি!’
কিশোরী সিনথিয়া সিনতফা লিখেছেন, ‘বিশ্বজিৎকে হত্যা ঘটেছিল ক্ষমতায় থাকার সময়, এবার মিটফোর্ডে যা ঘটল তা ক্ষমতায় যাওয়ার আগেই। কেনো আপনাদের দলে এসব পিশাচদের জায়গা হয়? যে-ই আসুক, তাকেই নিয়ে নেন। আদর্শের ভিত্তি নেই? নাকি এদের নিয়েই গর্ব করেন?
দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি
ভিডিওটি ছড়িয়ে পড়ার পর সংশ্লিষ্ট আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তুলছেন অনেকে। তারা বলছেন, এই ধরনের বর্বর ঘটনা যদি দিনে-দুপুরে দেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ হাসপাতাল এলাকায় ঘটে, তাহলে নিরাপত্তা কোথায়?
রাজনৈতিক পরিচয়ে আড়াল পাওয়া অপরাধীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে সরকারের পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট দলগুলোরও দায়িত্ব রয়েছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।
এই ঘটনায় জড়িতদের দ্রুত গ্রেফতার ও সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি জানিয়েছেন সামাজিক আন্দোলন কর্মী, নাগরিক সমাজ এবং সাধারণ মানুষ। অনেকেই লিখেছেন, ‘এই বর্বরতার জবাবে আইনের মাধ্যমে দৃষ্টান্ত উপস্থাপন না করলে ভবিষ্যতে এমন দৃশ্য আরও ভয়ঙ্কর হয়ে উঠবে।’
উল্লেখ্য, রাজধানীতে ব্যবসার অর্ধেক শেয়ার না দেওয়ায় মো. সোহাগ (৪৩) নামের এক ভাঙারি ব্যবসায়ীকে পাথর দিয়ে মাথায় আঘাত করে হত্যা করা হয়। বুধবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে মিটফোর্ড হাসপাতালের তিন নম্বর গেটসংলগ্ন রজনী ঘোষ লেনে এ ঘটনা ঘটে। সেদিনই পুলিশ যুবদল নেতা মঈনসহ দুজনকে আটক করেছে।
নিহত সোহাগ কেরানীগঞ্জ মডেল থানার পূর্ব নামাবাড়ি গ্রামের ইউসুফ আলী হাওলাদারের ছেলে। তিনি দীর্ঘদিন ধরে রজনী ঘোষ লেনে ভাঙারি ব্যবসা করতেন।
হত্যাকাণ্ডের ভিডিওটি সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওতে দেখা যায়, ব্যবসায়ীর পরনের কাপড় খুলে নিয়ে তাকে নির্মমভাবে মাথায় পাথর মেরে হত্যা করে অভিযুক্তরা।
যেখানে গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ পরিবারের সদস্যরা, আহত বা তার পরিবারের সদস্যরা বিশেষ সুবিধা পেতে পারেন। তবে তাদের নির্দিষ্ট শতাংশ সুবিধা দেওয়া হবে নাকি পূর্ণ আসনে ভর্তির পর তাদের অতিরিক্ত সুবিধা দেওয়া হবে সেবিষয়ে এখনো আলোচনা চলছে।
১৪ ঘণ্টা আগেমাহফুজ আলম তার পোস্টে বলেন, ‘এখনো ঐক্যই দরকার। হঠকারীদের স্পেস দিলে বরং দেশের ক্ষতি হবে। বিরোধিতা আর প্রতিদ্বন্দ্বিতা কোনোভাবেই বিদ্বেষ এবং শত্রুতায় নিয়ে ঠেকানো যাবে না।’
১৫ ঘণ্টা আগেএতে বলা হয়েছে, হাসপাতালে নতুন করে বরিশাল বিভাগে ১১৬ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ৭৯ জন, ঢাকা বিভাগে (সিটি কর্পোরেশনের বাইরে) ৬০ জন, ঢাকা উত্তর সিটিতে ২৫ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ৫৭ জন, খুলনা বিভাগে ২৬ জন, রাজশাহী বিভাগে ৪৫ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ৯ জন এবং রংপুর বিভাগে ৩ জন ভর্তি হয়েছেন।
১৫ ঘণ্টা আগেআজকের গণবিজ্ঞপ্তিতে ডিএমপি বলছে, এতদ্দ্বারা সর্বসাধারণের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, জনশৃঙ্খলা রক্ষার স্বার্থে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ অর্ডিন্যান্স (অর্ডিন্যান্স নং-III/৭৬) এর ২৯ ধারায় অর্পিত ক্ষমতাবলে আগামী সোমবার (১৪ জুলাই) থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত প্রধান বিচারপতির সরকারি বাসভবন, বি
১৫ ঘণ্টা আগে