আজারবাইজান পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

জলবায়ু সম্মেলনে (কপ-২৯) যোগ দিতে আজারবাইজানের রাজধানী বাকু পৌঁছেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

সোমবার (নভেম্বর ১১) স্থানীয় সময় বিকেল সোয়া ৫টায় বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে বাকু পৌঁছান তিনি।

এর আগে সোমবার (১১ নভেম্বর) বেলা ১১টায় আজারবাইজানের উদ্দেশ্যে ঢাকা ছাড়েন তিনি।

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, প্রধান উপদেষ্টা ও তার সফরসঙ্গীদের বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইট আজ বেলা ১১টায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ছেড়ে যায়।

শফিকুল আলম আরও জানান, জলবায়ু সম্মেলন উপলক্ষে প্রধান উপদেষ্টা ১১ থেকে ১৪ নভেম্বর আজারবাইজানে রাষ্ট্রীয় সফরে থাকবেন।

অধ্যাপক ইউনূস কপ-২৯ জলবায়ু সম্মেলনের বিভিন্ন ফোরামে বক্তব্য দেবেন। সেখানে অংশগ্রহণকারী গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের সঙ্গে তার বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে।

তিনি বলেন, বাংলাদেশ যে বিশ্ব জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে, সেটিও তুলে ধরা হবে এই সম্মেলনে।

ad
ad

খবরাখবর থেকে আরও পড়ুন

সব সরকারি কলেজে শিক্ষকদের কর্মবিরতি আজ

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ঐতিহ্যবাহী ঢাকা কলেজে শিক্ষক, কর্মকর্তা ও শিক্ষার্থীদের ওপর দুষ্কৃতকারীদের হামলা এবং টিচার্স লাউঞ্জ ভাঙচুরের ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানাচ্ছে সংগঠনটি। এ ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিও জানানো হয়।

৪ ঘণ্টা আগে

বিশ বছর পর বাংলাদেশ-পাকিস্তান জেইসি বৈঠক

বিশ বছর পর যৌথ অর্থনৈতিক কমিশনের (জেইসি) নবম বৈঠকে বসতে যাচ্ছে বাংলাদেশ ও পাকিস্তান। আগামী ২৭ অক্টোবর ঢাকায় বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এ উদ্দেশ্যে ঢাকা আসছেন পাকিস্তানের অর্থমন্ত্রী আহাদ খান চিমা।

৫ ঘণ্টা আগে

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ, বাংলাদেশ সফরের আগ্রহ ব্রাজিল প্রেসিডেন্টের

ওয়ার্ল্ড ফুড ফোরামে দুই নেতা মূল বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন এবং পরে এফএও সদর দপ্তরে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে মিলিত হন। বৈঠকে পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট নানা বিষয়ে আলোচনা হয়। এর মধ্যে ছিল সামাজিক ব্যবসা, সর্বজনীন স্বাস্থ্যসেবা, সামাজিক অন্তর্ভুক্তি ও দারিদ্র্য মোকাবিলার কৌশল।

৬ ঘণ্টা আগে

‘তিন-শূন্য বিশ্ব’ই পৃথিবীকে বাঁচানোর একমাত্র পথ— বিশ্বনেতাদের প্রধান উপদেষ্টা

অধ্যাপক ইউনূস বলেন, আমাদের চূড়ান্ত লক্ষ্য হলো একটি ‘তিন-শূন্য বিশ্ব’ গঠন করা, যেখানে সম্পদ কেন্দ্রীকরণ শূন্য হবে (অর্থাৎ দারিদ্র্যমুক্ত বিশ্ব), বেকারত্ব শূন্য হবে (প্রত্যেকে উদ্যোক্তা হবে) এবং কার্বন নিঃসরণ থাকবে শূন্য। এটি কোনো কল্পনা নয়, এটি বাস্তব প্রয়োজন, পৃথিবী বাঁচানোর একমাত্র উপায়।

১৫ ঘণ্টা আগে