খুলনা প্রতিনিধি
২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম শেষ হওয়ায় খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মাছুদের পদত্যাগের এক দফা দাবিতে বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষার্থীরা আমরণ অনশন শুরু করেছেন।
সোমবার (২১ এপ্রিল) বিকেল ৪টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টুডেন্টস ওয়েলফেয়ার সেন্টারের সামনে কুয়েট শিক্ষার্থীরা অনশনে বসেন। এর আগে রোববার (২০ এপ্রিল) দেওয়া ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম সোমবার বিকেল ৩টায় শেষ হয়।
কুয়েট শিক্ষার্থীরা বলছেন, শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা হলেও উপাচার্য নিরাপত্তা দিতে পারেননি। বরং শিক্ষার্থীদের নামে বহিরাগতরা মামলা করেছেন। আবার যে ৩৭ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে তাদের মধ্যে হামলাকারীর চেয়ে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীর সংখ্যাই বেশি। সরকারও উপাচার্যকে অপসারণের দাবি পূরণ করেনি। তাই তারা আমরণ অনশনে বসতে বাধ্য হয়েছেন।
শিক্ষার্থীরা জানান, ওয়েলফেয়ার সেন্টারের সামনে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা অবস্থান করছিলেন। তারা শিক্ষার্থীদের অনশন কর্মসূচি প্রত্যাহারের অনুরোধ করেন। কিন্তু শিক্ষার্থীরা ভিসি পদত্যাগ না করা পর্যন্ত কর্মসূচি প্রত্যাহার করবেন না বলে জানিয়ে দেন।
এদিকে দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলন করে চলমান সব সমস্যার সমাধান আলোচনার মাধ্যমে করা হবে বলে জানিয়েছেন পরিচালক (ছাত্র কল্যাণ) দফতরের পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল্লাহ ইলিয়াছ আক্তার। সংবাদ সম্মেলনে পরিচালক (ছাত্র কল্যাণ) দফতরের উপপরিচালক ও সহকারী পরিচালক এবং বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষকরা উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনে অধ্যাপক আব্দুল্লাহ ইলিয়াছ বলেন, ছাত্রদের সঙ্গে আলোচনা চলছে। আমরা তাদের নিয়ে বসেছি। তারা তাদের সমস্যার জায়গাগুলো আমাদের জানাবে। তাদের সব সমস্যা যেন দ্রুত সমাধান করা যায়, সে লক্ষ্যে ছাত্র-শিক্ষকদের মধ্যে আলোচনা চলছে।
অধ্যাপক আব্দুল্লাহ ইলিয়াছ আরও বলেন, ৩৭ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিস্কার করা হয়েছে। এটি কিন্তু চূড়ান্ত বহিষ্কার নয়। ছাত্রশৃঙ্খলা কমিটি বসবে। যেসব ছাত্রদের সাময়িক বহিস্কার করা হয়েছে তাদের আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ দেওয়া হবে। নিরপরাধ কেউ যেন কোনো শাস্তির মুখোমুখি না হয়, সে ব্যাপারে সর্বোচ্চ পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
শিক্ষার্থীদের ক্ষোভের সূত্রপাত গত ১৮ ফেব্রুয়ারি। সে দিন কুয়েটে শিক্ষার্থীদের দুপক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। শিক্ষার্থীদের একাংশের দাবি, ক্যাম্পাসে ছাত্র রাজনীতি বন্ধের দাবিতে সাধারণ ছাত্রদের বিক্ষোভ মিছিলে ছাত্রদল বহিরাগতদের নিয়ে হামলা করেছে।
একই ঘটনায় ছাত্রদলের দাবি, সাধারণ শিক্ষার্থীদের ব্যানারে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও ছাত্র শিবির হামলা করেছে। ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ করার কথা বললেও সাধারণ ছাত্রদের নাম ভাঙিয়ে এই দুটি সংগঠন রাজনীতি করছে।
ওই ঘটনার পর শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে ক্লাস বর্জন করেন। ওই সময় তারা উপাচার্য, উপউপাচার্য ও ছাত্র কল্যাণ পরিচালকের পদত্যাগ এবং ছাত্র রাজনীতি বন্ধসহ ছয় দাবিতে আন্দোলন করেন। ধীরে ধীরে তাদের সেই আন্দোলন উপাচার্যের পদত্যাগের এক দফা দাবিতে রূপ নিয়েছে।
২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম শেষ হওয়ায় খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মাছুদের পদত্যাগের এক দফা দাবিতে বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষার্থীরা আমরণ অনশন শুরু করেছেন।
সোমবার (২১ এপ্রিল) বিকেল ৪টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টুডেন্টস ওয়েলফেয়ার সেন্টারের সামনে কুয়েট শিক্ষার্থীরা অনশনে বসেন। এর আগে রোববার (২০ এপ্রিল) দেওয়া ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম সোমবার বিকেল ৩টায় শেষ হয়।
কুয়েট শিক্ষার্থীরা বলছেন, শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা হলেও উপাচার্য নিরাপত্তা দিতে পারেননি। বরং শিক্ষার্থীদের নামে বহিরাগতরা মামলা করেছেন। আবার যে ৩৭ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে তাদের মধ্যে হামলাকারীর চেয়ে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীর সংখ্যাই বেশি। সরকারও উপাচার্যকে অপসারণের দাবি পূরণ করেনি। তাই তারা আমরণ অনশনে বসতে বাধ্য হয়েছেন।
শিক্ষার্থীরা জানান, ওয়েলফেয়ার সেন্টারের সামনে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা অবস্থান করছিলেন। তারা শিক্ষার্থীদের অনশন কর্মসূচি প্রত্যাহারের অনুরোধ করেন। কিন্তু শিক্ষার্থীরা ভিসি পদত্যাগ না করা পর্যন্ত কর্মসূচি প্রত্যাহার করবেন না বলে জানিয়ে দেন।
এদিকে দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলন করে চলমান সব সমস্যার সমাধান আলোচনার মাধ্যমে করা হবে বলে জানিয়েছেন পরিচালক (ছাত্র কল্যাণ) দফতরের পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল্লাহ ইলিয়াছ আক্তার। সংবাদ সম্মেলনে পরিচালক (ছাত্র কল্যাণ) দফতরের উপপরিচালক ও সহকারী পরিচালক এবং বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষকরা উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনে অধ্যাপক আব্দুল্লাহ ইলিয়াছ বলেন, ছাত্রদের সঙ্গে আলোচনা চলছে। আমরা তাদের নিয়ে বসেছি। তারা তাদের সমস্যার জায়গাগুলো আমাদের জানাবে। তাদের সব সমস্যা যেন দ্রুত সমাধান করা যায়, সে লক্ষ্যে ছাত্র-শিক্ষকদের মধ্যে আলোচনা চলছে।
অধ্যাপক আব্দুল্লাহ ইলিয়াছ আরও বলেন, ৩৭ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিস্কার করা হয়েছে। এটি কিন্তু চূড়ান্ত বহিষ্কার নয়। ছাত্রশৃঙ্খলা কমিটি বসবে। যেসব ছাত্রদের সাময়িক বহিস্কার করা হয়েছে তাদের আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ দেওয়া হবে। নিরপরাধ কেউ যেন কোনো শাস্তির মুখোমুখি না হয়, সে ব্যাপারে সর্বোচ্চ পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
শিক্ষার্থীদের ক্ষোভের সূত্রপাত গত ১৮ ফেব্রুয়ারি। সে দিন কুয়েটে শিক্ষার্থীদের দুপক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। শিক্ষার্থীদের একাংশের দাবি, ক্যাম্পাসে ছাত্র রাজনীতি বন্ধের দাবিতে সাধারণ ছাত্রদের বিক্ষোভ মিছিলে ছাত্রদল বহিরাগতদের নিয়ে হামলা করেছে।
একই ঘটনায় ছাত্রদলের দাবি, সাধারণ শিক্ষার্থীদের ব্যানারে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও ছাত্র শিবির হামলা করেছে। ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ করার কথা বললেও সাধারণ ছাত্রদের নাম ভাঙিয়ে এই দুটি সংগঠন রাজনীতি করছে।
ওই ঘটনার পর শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে ক্লাস বর্জন করেন। ওই সময় তারা উপাচার্য, উপউপাচার্য ও ছাত্র কল্যাণ পরিচালকের পদত্যাগ এবং ছাত্র রাজনীতি বন্ধসহ ছয় দাবিতে আন্দোলন করেন। ধীরে ধীরে তাদের সেই আন্দোলন উপাচার্যের পদত্যাগের এক দফা দাবিতে রূপ নিয়েছে।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০২২ সালের ১০ ডিসেম্বর বিএনপির মহাসমাবেশ সফল করার লক্ষ্যে দেশব্যাপী প্রচারণা শুরু হয়। এরই অংশ হিসেবে ২০২২ সালের ১ ডিসেম্বর থেকে ৪ ডিসেম্বর ঢাকা মহানগর পূর্ব ছাত্রদলের পক্ষ থেকে কলাবাগান এলাকায় প্রচারণা চলতে থাকে।
১৪ ঘণ্টা আগেইভেন্টের পরিকল্পনা, টিকিটিং, অতিথি সহায়তা, ভিড় নিয়ন্ত্রণ, শিল্পীদের সমন্বয়, স্টেজ ম্যানেজমেন্ট, স্পন্সর ও ব্র্যান্ডিং কার্যক্রম থেকে শুরু করে সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচারণা—সব ক্ষেত্রেই এনইউবি শিক্ষার্থীরা তাদের দক্ষতা ও সৃজনশীলতার ছাপ রেখেছে। বাস্তব অভিজ্ঞতার মাধ্যমে তারা প্রমাণ করেছে, ক্লাব কার্যক
১৪ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘বেশ কিছুদিন পার হলেও এই স্মৃতি এখনো সবার মধ্যে দগদগে হয়ে আছে। আমি ঘটনা জানামাত্রই আপনাদের সঙ্গে দেখা করতে চেয়েছিলাম। কিন্তু আপনারা যে দুঃসময়ের মধ্যে ছিলেন, সেসময়ে দেখা করা সমীচীন হতো না। আমরা আপনাদের প্রতি সমবেদনা প্রকাশ করতে পারি, কিন্তু এই দুঃসহ স্মৃতি মুছে দেয়ার ক্ষমতা আমাদ
১৫ ঘণ্টা আগেকর কর্মকর্তারা বলছেন, গত মে ও জুনে আন্দোলনের জেরে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা হিসেবে উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তাদের বদলি করা হয়েছে। যার শুরু গত জুলাই থেকেই।
১৫ ঘণ্টা আগে