প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
উত্তরার দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন কলেজে বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের পর উদ্ধার কার্যক্রম পরিচালনার সময় সেনাবাহিনীর সদস্যদের বিরুদ্ধে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মারধরের অভিযোগ উঠেছিল।
আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) জানিয়েছে, ‘অনভিপ্রেত’ এ ঘটনা নিয়ে এরই মধ্যে তদন্ত শুরু করেছে সেনাবাহিনী। তদন্তে কেউ দোষী প্রমাণিত হলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার কথাও সেনাবাহিনী জানিয়েছে।
মঙ্গলবার (২২ জুলাই) সন্ধ্যায় আইএসপিআর থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, রাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ি এলাকায় সোমবার দুপুর ১টা ১৮ মিনিটের দিকে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়। মর্মান্তিক এ দুর্ঘটনায় শিশুসহ অনেকে হতাহত হন। দুর্ঘটনার পরপরই নিকটবর্তী ক্যাম্প থেকে সেনাবাহিনী সদস্যরা দ্রুততম সময়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে উদ্ধার কার্যক্রম শুরু করেন।
আইএসপিআর বিজ্ঞপ্তিতে বলছে, ফায়ার সার্ভিস ও অন্যান্য সংস্থার সঙ্গে সমন্বিতভাবে আহতদের দ্রুত চিকিৎসা সহায়তা নিশ্চিত করতে তৎপরতা চালানো হয়। উদ্ধার কার্যক্রম চলাকালে দুর্ঘটনাস্থলে উৎসুক জনতার ব্যাপক ভিড় দেখা দেয়, যা ইভাকুয়েশন ও রেসকিউ কার্যক্রমকে বারবার ব্যাহত করে। সেনাবাহিনীর সদস্য ও মাইলস্টোন স্কুলের স্বেচ্ছাসেবকরা বারবার অনুরোধ করলেও উল্লেখযোগ্যসংখ্যক মানুষ ঘটনাস্থল ত্যাগ না করায় সময়মতো আহতদের সরিয়ে নেওয়া কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ে। ফলে প্রাণহানির ঝুঁকিও বেড়ে যায়।
উদ্ধার কার্যক্রমে নিয়োজিত ১৪ জন সেনাসদস্য শারীরিকভাবে অসুস্থ হয়ে বর্তমানে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন উল্লেখ করে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, উদ্ধার কার্যক্রম চলাকালে বিকেলের দিকে বারবার অনুরোধ সত্ত্বেও কিছু উৎসুক জনতা ঘটনাস্থল ত্যাগ না করায় উদ্ধার কাজে মারাত্মক প্রতিবন্ধকতা তৈরি হয়।
আইএসপিআর বলছে, এর জের ধরে একদল উৎসুক জনতার সঙ্গে দায়িত্বপ্রাপ্ত সেনাসদস্য ও স্বেচ্ছাসেবকদের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝি ও বাদানুবাদ হয়, যা একপর্যায়ে একটি অনভিপ্রেত ঘটনার অবতারণা করে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ঘটনার গুরুত্ব বিবেচনায় নিয়ে তদন্ত কার্যক্রম শুরু করেছে। তদন্তে দোষী প্রমাণিত সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সর্বদা জনগণের পাশে থেকে পেশাদারিত্ব ও সর্বোচ্চ দায়িত্ববোধের সঙ্গে কর্তব্য পালনে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বলেও উল্লেখ করা হয়েছে আইএসপিআরের বিজ্ঞপ্তিতে।
উত্তরার দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন কলেজে বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের পর উদ্ধার কার্যক্রম পরিচালনার সময় সেনাবাহিনীর সদস্যদের বিরুদ্ধে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মারধরের অভিযোগ উঠেছিল।
আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) জানিয়েছে, ‘অনভিপ্রেত’ এ ঘটনা নিয়ে এরই মধ্যে তদন্ত শুরু করেছে সেনাবাহিনী। তদন্তে কেউ দোষী প্রমাণিত হলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার কথাও সেনাবাহিনী জানিয়েছে।
মঙ্গলবার (২২ জুলাই) সন্ধ্যায় আইএসপিআর থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, রাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ি এলাকায় সোমবার দুপুর ১টা ১৮ মিনিটের দিকে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়। মর্মান্তিক এ দুর্ঘটনায় শিশুসহ অনেকে হতাহত হন। দুর্ঘটনার পরপরই নিকটবর্তী ক্যাম্প থেকে সেনাবাহিনী সদস্যরা দ্রুততম সময়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে উদ্ধার কার্যক্রম শুরু করেন।
আইএসপিআর বিজ্ঞপ্তিতে বলছে, ফায়ার সার্ভিস ও অন্যান্য সংস্থার সঙ্গে সমন্বিতভাবে আহতদের দ্রুত চিকিৎসা সহায়তা নিশ্চিত করতে তৎপরতা চালানো হয়। উদ্ধার কার্যক্রম চলাকালে দুর্ঘটনাস্থলে উৎসুক জনতার ব্যাপক ভিড় দেখা দেয়, যা ইভাকুয়েশন ও রেসকিউ কার্যক্রমকে বারবার ব্যাহত করে। সেনাবাহিনীর সদস্য ও মাইলস্টোন স্কুলের স্বেচ্ছাসেবকরা বারবার অনুরোধ করলেও উল্লেখযোগ্যসংখ্যক মানুষ ঘটনাস্থল ত্যাগ না করায় সময়মতো আহতদের সরিয়ে নেওয়া কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ে। ফলে প্রাণহানির ঝুঁকিও বেড়ে যায়।
উদ্ধার কার্যক্রমে নিয়োজিত ১৪ জন সেনাসদস্য শারীরিকভাবে অসুস্থ হয়ে বর্তমানে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন উল্লেখ করে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, উদ্ধার কার্যক্রম চলাকালে বিকেলের দিকে বারবার অনুরোধ সত্ত্বেও কিছু উৎসুক জনতা ঘটনাস্থল ত্যাগ না করায় উদ্ধার কাজে মারাত্মক প্রতিবন্ধকতা তৈরি হয়।
আইএসপিআর বলছে, এর জের ধরে একদল উৎসুক জনতার সঙ্গে দায়িত্বপ্রাপ্ত সেনাসদস্য ও স্বেচ্ছাসেবকদের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝি ও বাদানুবাদ হয়, যা একপর্যায়ে একটি অনভিপ্রেত ঘটনার অবতারণা করে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ঘটনার গুরুত্ব বিবেচনায় নিয়ে তদন্ত কার্যক্রম শুরু করেছে। তদন্তে দোষী প্রমাণিত সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সর্বদা জনগণের পাশে থেকে পেশাদারিত্ব ও সর্বোচ্চ দায়িত্ববোধের সঙ্গে কর্তব্য পালনে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বলেও উল্লেখ করা হয়েছে আইএসপিআরের বিজ্ঞপ্তিতে।
সরকারি চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে ঢাকা মেট্রোপোলিটন পুলিশের ডিএমপির ওয়ারি বিভাগের সাবেক উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মোহাম্মদ ইকবাল হোসাইন। বুধবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ থেকে বরখাস্তের এই প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে