প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
ভৈরবী রাগে শুরু আর জাতীয় সংগীত দিয়ে শেষ করে বঙ্গাব্দ ১৪৩২-কে বরণ করে নিয়েছে ছায়ানট। বার্তা নিয়ে একের পর ২৪টি একক ও সম্মিলিত পরিবেশনার মাধ্যমে দেওয়া হয়েছে অন্ধকার সরিয়ে আলোর আগমনী বার্তা।
সোমবার (১৪ এপ্রিল) পহেলা বৈশাখে দিনের আলো ফুটতে না ফুটতেই রমনার বটমূলে সোয়া ৬টায় শুরু হয় ছায়ানটের বর্ষবরণের আয়োজন। ‘আমার মুক্তি আলোয় আলোয়’ বার্তায় ভৈরবী রাগের আলাপে আয়োজন শুরু করেন সুপ্রিয়া দাস।
এরপর একে একে আরও ১১টি একক পরিবেশনা ও ৯টি সম্মেলক পরিবেশনার সঙ্গে ছিল তিনটি পাঠ। সব মিলিয়ে দেড় শতাধিক শিল্পীর অংশগ্রহণে নতুন আলো, প্রকৃতি ও মানুষকে ভালোবাসার গান, দেশপ্রেম-মানবপ্রেম আর আত্মবোধন-জাগরণের সুরবাণীতে পূর্ণ ছিল বর্ষবরণের এ আয়োজন।
ছায়ানটের এ আয়োজনে নববর্ষের কথন পাঠ করে ঐতিহ্যবাহী সাংস্কৃতিক সংগঠনটির নির্বাহী সভাপতি সারওয়ার আলী। নববর্ষের সকালের এ পরিবেশনা শেষ হয় জাতীয় সংগীত দিয়ে।
রমনার বটমূলে পূর্ব-পশ্চিম বরাবর অর্ধবৃত্তাকারে ৭২ ফুট লম্বা ও ৩০ ফুট চওড়া মঞ্চ তৈরি করা হয় এবারের বর্ষবরণের অনুষ্ঠানের জন্য। মেরুন পারের অফ হোয়াইট রঙের শাড়ি পরে সে মঞ্চে উপবিষ্ট হন নারী শিল্পীরা। পুরুষ শিল্পীতের পোশাক ছিল সাদা পায়জামার সঙ্গে মেরুন রঙের পাঞ্জাবি।
রমনার বটমূলে একক ও সম্মিলিত এবং পাঠ মিলিয়ে ২৪টি পরিবেশনা ছিল ছায়ানটের এবারের অনুষ্ঠানে। ছবি: রাজনীতি ডটকম
রমনার বটমূলে ছায়ানটের ঐতিহাসিক এ বর্ষরণের আয়োজনের সূচনা ১৯৬৭ সালে, পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক আধিপত্যের বিপরীতে বাঙালি সংস্কৃতির মাধ্যমে আত্মপরিচয়ের তীব্র বহির্প্রকাশ হিসেবে।
এরপর ১৯৭১ সাল ছাড়া প্রতিবছরই আয়োজিত হয়েছে এ অনুষ্ঠান। পরিণত হয়েছে বর্ষবরণের অন্যতম অনুষঙ্গে। তবে এবারই প্রথম ছায়ানটের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা সন্জীদা খাতুনকে ছাড়াই পালিত হলো অনুষ্ঠানটি। সপ্তাহ তিনেক আগেই না ফোর দেশে পাড়ি জমিয়েছেন তিনি।
বঙ্গাব্দের প্রথম দিনে রমনার বটমূলে নেমেছিল মানুষের ঢল। ছবি: রাজনীতি ডটকম
ঐতিহ্যবাহী এ আয়োজনের সাক্ষী হতে এ বছরও রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষ জড়ো হয়েছে রমনার বটমূলে। এসেছেন ঢাকার আশপাশের জেলাগুলোর অনেক বাসিন্দা। দূর-দূরান্তের অনেকে ছায়ানটের অনুষ্ঠান দেখতে দুয়েকদিন আগেই চলে এসেছেন ঢাকায়। তাদের সবার উপস্থিতিতে রমনার বটমূলসহ গোটা রমনা উদ্যানই পহেলা বৈশাখের সকালে হয়ে ওঠে রঙে রঙিন।
চিরায়ত রূপ হিসেবেই এ দিন ছেলেদের বেশির ভাগের পরনেই ছিল সাদা বা লাল পাঞ্জাবি। মেয়েররাও হাজির হয়েছে লাল-সাদা শাড়িতে। তাদের খোপায় ফুল। তবে লাল-সাদার বাইও বাহারি রঙেও কমতি ছিল না। তাতে রমনায় যেন বসেছিল বৈচিত্র্যের মেলা। ছায়ানটের শিল্পীদের সুর আর বাণীতে সে বৈচিত্র্য বছর জুড়ে সম্প্রীতির বন্ধনের ডাকই যেন ছড়িয়েছে।
ভৈরবী রাগে শুরু আর জাতীয় সংগীত দিয়ে শেষ করে বঙ্গাব্দ ১৪৩২-কে বরণ করে নিয়েছে ছায়ানট। বার্তা নিয়ে একের পর ২৪টি একক ও সম্মিলিত পরিবেশনার মাধ্যমে দেওয়া হয়েছে অন্ধকার সরিয়ে আলোর আগমনী বার্তা।
সোমবার (১৪ এপ্রিল) পহেলা বৈশাখে দিনের আলো ফুটতে না ফুটতেই রমনার বটমূলে সোয়া ৬টায় শুরু হয় ছায়ানটের বর্ষবরণের আয়োজন। ‘আমার মুক্তি আলোয় আলোয়’ বার্তায় ভৈরবী রাগের আলাপে আয়োজন শুরু করেন সুপ্রিয়া দাস।
এরপর একে একে আরও ১১টি একক পরিবেশনা ও ৯টি সম্মেলক পরিবেশনার সঙ্গে ছিল তিনটি পাঠ। সব মিলিয়ে দেড় শতাধিক শিল্পীর অংশগ্রহণে নতুন আলো, প্রকৃতি ও মানুষকে ভালোবাসার গান, দেশপ্রেম-মানবপ্রেম আর আত্মবোধন-জাগরণের সুরবাণীতে পূর্ণ ছিল বর্ষবরণের এ আয়োজন।
ছায়ানটের এ আয়োজনে নববর্ষের কথন পাঠ করে ঐতিহ্যবাহী সাংস্কৃতিক সংগঠনটির নির্বাহী সভাপতি সারওয়ার আলী। নববর্ষের সকালের এ পরিবেশনা শেষ হয় জাতীয় সংগীত দিয়ে।
রমনার বটমূলে পূর্ব-পশ্চিম বরাবর অর্ধবৃত্তাকারে ৭২ ফুট লম্বা ও ৩০ ফুট চওড়া মঞ্চ তৈরি করা হয় এবারের বর্ষবরণের অনুষ্ঠানের জন্য। মেরুন পারের অফ হোয়াইট রঙের শাড়ি পরে সে মঞ্চে উপবিষ্ট হন নারী শিল্পীরা। পুরুষ শিল্পীতের পোশাক ছিল সাদা পায়জামার সঙ্গে মেরুন রঙের পাঞ্জাবি।
রমনার বটমূলে একক ও সম্মিলিত এবং পাঠ মিলিয়ে ২৪টি পরিবেশনা ছিল ছায়ানটের এবারের অনুষ্ঠানে। ছবি: রাজনীতি ডটকম
রমনার বটমূলে ছায়ানটের ঐতিহাসিক এ বর্ষরণের আয়োজনের সূচনা ১৯৬৭ সালে, পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক আধিপত্যের বিপরীতে বাঙালি সংস্কৃতির মাধ্যমে আত্মপরিচয়ের তীব্র বহির্প্রকাশ হিসেবে।
এরপর ১৯৭১ সাল ছাড়া প্রতিবছরই আয়োজিত হয়েছে এ অনুষ্ঠান। পরিণত হয়েছে বর্ষবরণের অন্যতম অনুষঙ্গে। তবে এবারই প্রথম ছায়ানটের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা সন্জীদা খাতুনকে ছাড়াই পালিত হলো অনুষ্ঠানটি। সপ্তাহ তিনেক আগেই না ফোর দেশে পাড়ি জমিয়েছেন তিনি।
বঙ্গাব্দের প্রথম দিনে রমনার বটমূলে নেমেছিল মানুষের ঢল। ছবি: রাজনীতি ডটকম
ঐতিহ্যবাহী এ আয়োজনের সাক্ষী হতে এ বছরও রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষ জড়ো হয়েছে রমনার বটমূলে। এসেছেন ঢাকার আশপাশের জেলাগুলোর অনেক বাসিন্দা। দূর-দূরান্তের অনেকে ছায়ানটের অনুষ্ঠান দেখতে দুয়েকদিন আগেই চলে এসেছেন ঢাকায়। তাদের সবার উপস্থিতিতে রমনার বটমূলসহ গোটা রমনা উদ্যানই পহেলা বৈশাখের সকালে হয়ে ওঠে রঙে রঙিন।
চিরায়ত রূপ হিসেবেই এ দিন ছেলেদের বেশির ভাগের পরনেই ছিল সাদা বা লাল পাঞ্জাবি। মেয়েররাও হাজির হয়েছে লাল-সাদা শাড়িতে। তাদের খোপায় ফুল। তবে লাল-সাদার বাইও বাহারি রঙেও কমতি ছিল না। তাতে রমনায় যেন বসেছিল বৈচিত্র্যের মেলা। ছায়ানটের শিল্পীদের সুর আর বাণীতে সে বৈচিত্র্য বছর জুড়ে সম্প্রীতির বন্ধনের ডাকই যেন ছড়িয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদফতর জানায়, ২০২০ সালের ১৮ মার্চ থেকে এখনও পর্যন্ত করোনায় মৃত্যু হয়েছে ২৯ হাজার ৫২১ জনের। এর মধ্যে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে এখনও পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ২২ জনের। এছাড়া ২০২০ সালের ৮ মার্চ থেকে শনাক্ত হয়েছে মোট ২০ লাখ ৫২ হাজার ১১৪ জন, এর মধ্যে গত জানুয়ারি থেকে এখনও পর্যন্ত শনাক্ত হয়েছেন ৫৬৯ জ
১৮ ঘণ্টা আগেরোগী ও তাদের স্বজনরা বলছেন, সরকারি হাসপাতাল হিসেবে এখানে নিম্নবিত্ত ও নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারের রোগীই বেশি। কিন্তু সরকারি নামটা যেন তাদের জন্য এক ধরনের ‘ফাঁদ’। কারণ হাসপাতালের নামটাই কেবল সরকারি, কিন্তু সব দামি পরীক্ষা যেমন বাইরে থেকে করাতে হয়, তেমনি দামি ওষুধও কিনে আনতে হয় বাইরে থেকে। তাতে কম খরচে সর
১৯ ঘণ্টা আগে