
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

নির্বাচনকে সামনে রেখে মাঠ প্রশাসনে বড় ধরনের রদবদল এনে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দেশের ১৫ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক (ডিসি) নিয়োগ দিয়েছে।
শনিবার (৮ নভেম্বর) গভীর রাতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
সরকারি প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, বাগেরহাটের ডিসি আহমেদ কামরুল হাসানকে নোয়াখালীতে, কুষ্টিয়ার ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফীনকে হবিগঞ্জে এবং ভোলার ডিসি মো. আজাদ জাহানকে গাজীপুরে বদলি করা হয়েছে। বরগুনার ডিসি মোহাম্মদ শফিউল আলম দায়িত্ব পেয়েছেন ঢাকায়, সিরাজগঞ্জের ডিসি মুহাম্মদ নজরুল ইসলাম গেছেন গাইবান্ধায়, আর খুলনার ডিসি মো. তৌফিকুর রহমান পদায়ন হয়েছেন বগুড়ায়।
এ ছাড়া সিলেট জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সন্দ্বীপ কুমার সিংহকে বরগুনার ডিসি হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশনের সচিব (উপসচিব) মো. আমিনুল ইসলাম সিরাজগঞ্জের ডিসি হয়েছেন। বাণিজ্য উপদেষ্টার একান্ত সচিব মো. আব্দুল্লাহ আল মাহমুদকে মাগুরায়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপসচিব আবু সাঈদকে পিরোজপুরে এবং ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তরের পাবনা জোনাল সেটেলমেন্ট কর্মকর্তা মিজ আফরোজা আখতারকে সাতক্ষীরায় নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
তালিকায় আরও আছেন স্থানীয় সরকার বিভাগের ফেনীর উপপরিচালক (উপসচিব) গোলাম মো. বাতেন, যিনি বাগেরহাটের ডিসি হয়েছেন। প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারীর (ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়) একান্ত সচিব স. ম. জামশেদ খোন্দকারকে খুলনায়, রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের পরিচালক মো. ইকবাল হোসেনকে কুষ্টিয়ায় এবং মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের উপসচিব ডা. শামীম রহমানকে ভোলার ডিসি পদে পদায়ন করা হয়েছে।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, প্রশাসনিক ধারাবাহিকতা ও মাঠপর্যায়ে কার্যক্রম ত্বরান্বিত করতে এই বদলি ও নিয়োগের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

নির্বাচনকে সামনে রেখে মাঠ প্রশাসনে বড় ধরনের রদবদল এনে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দেশের ১৫ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক (ডিসি) নিয়োগ দিয়েছে।
শনিবার (৮ নভেম্বর) গভীর রাতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
সরকারি প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, বাগেরহাটের ডিসি আহমেদ কামরুল হাসানকে নোয়াখালীতে, কুষ্টিয়ার ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফীনকে হবিগঞ্জে এবং ভোলার ডিসি মো. আজাদ জাহানকে গাজীপুরে বদলি করা হয়েছে। বরগুনার ডিসি মোহাম্মদ শফিউল আলম দায়িত্ব পেয়েছেন ঢাকায়, সিরাজগঞ্জের ডিসি মুহাম্মদ নজরুল ইসলাম গেছেন গাইবান্ধায়, আর খুলনার ডিসি মো. তৌফিকুর রহমান পদায়ন হয়েছেন বগুড়ায়।
এ ছাড়া সিলেট জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সন্দ্বীপ কুমার সিংহকে বরগুনার ডিসি হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশনের সচিব (উপসচিব) মো. আমিনুল ইসলাম সিরাজগঞ্জের ডিসি হয়েছেন। বাণিজ্য উপদেষ্টার একান্ত সচিব মো. আব্দুল্লাহ আল মাহমুদকে মাগুরায়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপসচিব আবু সাঈদকে পিরোজপুরে এবং ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তরের পাবনা জোনাল সেটেলমেন্ট কর্মকর্তা মিজ আফরোজা আখতারকে সাতক্ষীরায় নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
তালিকায় আরও আছেন স্থানীয় সরকার বিভাগের ফেনীর উপপরিচালক (উপসচিব) গোলাম মো. বাতেন, যিনি বাগেরহাটের ডিসি হয়েছেন। প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারীর (ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়) একান্ত সচিব স. ম. জামশেদ খোন্দকারকে খুলনায়, রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের পরিচালক মো. ইকবাল হোসেনকে কুষ্টিয়ায় এবং মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের উপসচিব ডা. শামীম রহমানকে ভোলার ডিসি পদে পদায়ন করা হয়েছে।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, প্রশাসনিক ধারাবাহিকতা ও মাঠপর্যায়ে কার্যক্রম ত্বরান্বিত করতে এই বদলি ও নিয়োগের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব ড. শেখ আব্দুর রশীদের সই করা প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস অধ্যাপক আলী রীয়াজকে তার বিশেষ সহকারী হিসেবে নিয়োগদান করেছেন।
২০ ঘণ্টা আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (ভিসি) হিসেবে ১৫ মাস দায়িত্ব পালন করার পর নতুন দায়িত্ব পেতে যাচ্ছেন ড. নিয়াজ আহমেদ খান। তাকে ডেনমার্কে বাংলাদেশের পরবর্তী রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিয়োগ দেওয়ার প্রক্রিয়া প্রায় শেষ পর্যায়ে পৌঁছেছে।
২১ ঘণ্টা আগে
আদেশে উল্লেখ করা হয়েছে, গণভোটে ‘হ্যাঁ’ রায় এলে জাতীয় সংসদের নির্বাচিত সংসদ সদস্যদের নিয়েই সংবিধান সংস্কার পরিষদ গঠন করা হবে, যে পরিষদ সংবিধান সংস্কার বিষয়ে সব ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারবে। এর মেয়াদ হবে ১৮০ দিন। এর মধ্যে সংবিধান সংস্কার প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে পরিষদের কার্যক্রম সমাপ্ত হবে।
১ দিন আগে
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে জনগণ ‘হ্যাঁ’ ভোট দিলে আগামী জাতীয় সংসদের মধ্য দিয়ে দেশে প্রথমবারের মতো দ্বিকক্ষবিশিষ্ট জাতীয় সংসদ যাত্রা শুরু করতে যাচ্ছে, যেখানে সদস্য থাকবেন ১০০ জন। এ ক্ষেত্রে নিম্নকক্ষে দেশের প্রচলিত পদ্ধতিতে ভোট নেওয়া হলেও উচ্চকক্ষের সদস্য নির্ধারণ করা হবে সংখ্যানুপাতিক ভোট তথা পিআর পদ্ধতিত
১ দিন আগে