
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে গণঅভ্যুত্থানে বাংলাদেশে সংঘটিত মানবাধিকার লঙ্ঘন নিয়ে তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে জাতিসংঘ। প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, ক্ষমতাচ্যুত সরকার এবং এর নিরাপত্তা বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলো আওয়ামী লীগের সঙ্গে যুক্ত হয়ে সহিংস উপায় ব্যবহার করে গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছে।
এসব ঘটনা আন্তর্জাতিক ফৌজদারি অপরাধ আইনের দৃষ্টিকোণ থেকে উদ্বেগজনক বলে উল্লেখ করেছে জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনারের কার্যালয় (ওএইচএসিএইচআর)। এসব ঘটনায় অধিকতর ফৌজদারি তদন্তের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে বলেও জানিয়েছে সংস্থাটি।
জাতিসংঘের ১১৪ পৃষ্ঠার প্রতিবেদন বলা হয়েছে, সাবেক সরকার এবং এর নিরাপত্তা বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থা আওয়ামী লীগের সঙ্গে যুক্ত হয়ে শত শত বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড পরিচালনা করেছে, হাজার হাজার বিক্ষোভকারীর বিরুদ্ধে জোরপূর্বক বলপ্রয়োগ করেছে। পাশাপাশি নির্বিচারে আটক, নির্যাতন এবং অন্যান্য ধরনের নিগ্রহের ঘটনাও ঘটেছে।
ওএইচসিএইচআর বলছে, বিক্ষোভ ও ভিন্নমত দমনে রাজনৈতিক নেতৃত্ব ও ঊর্ধ্বতন নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের অবগতি, সমন্বয় ও নির্দেশনায় মানবাধিকার লঙ্ঘনের এসব ঘটনা ঘটেছে।
জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাই কমিশনারের কার্যালয় ২০২৪ সালের ১ জুলাই থেকে ১৫ আগস্ট পর্যন্ত সংঘটিত অভিযুক্ত মানবাধিকার লঙ্ঘন এবং অবমাননা বিষয়ে একটি স্বাধীন ফ্যাক্ট-ফাইন্ডিং মিশন পরিচালনা করে। বাংলাদেশে ব্যাপক বিক্ষোভের পরিপ্রেক্ষিত এবং তাৎক্ষণিক প্রভাব বুঝতে এ অনুসন্ধান চালানো হয়।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের অনুরোধে জাতিসংঘের মানবাধিকার কার্যালয় গত বছরের সেপ্টেম্বর মাসে বাংলাদেশে একটি দল পাঠায়। ওই দলে ছিলেন মানবাধিকার অনুসন্ধানকারী, একজন ফরেনসিক চিকিৎসক ও একজন অস্ত্র বিশেষজ্ঞ।
জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারের কার্যালয় বলছে, মরণঘাতী ঘটনাগুলোর বিষয়ে একটি স্বাধীন ও নিরপেক্ষ তথ্য অনুসন্ধান পরিচালনা করে দলটি। অন্তর্বর্তী সরকার এই তদন্তে ব্যাপক সহযোগিতা করেছে। তদন্ত দলকে বিভিন্ন স্থানে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া ছাড়াও সরকার প্রয়োজনীয় নথিপত্র সরবরাহ করেছে।

জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে গণঅভ্যুত্থানে বাংলাদেশে সংঘটিত মানবাধিকার লঙ্ঘন নিয়ে তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে জাতিসংঘ। প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, ক্ষমতাচ্যুত সরকার এবং এর নিরাপত্তা বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলো আওয়ামী লীগের সঙ্গে যুক্ত হয়ে সহিংস উপায় ব্যবহার করে গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছে।
এসব ঘটনা আন্তর্জাতিক ফৌজদারি অপরাধ আইনের দৃষ্টিকোণ থেকে উদ্বেগজনক বলে উল্লেখ করেছে জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনারের কার্যালয় (ওএইচএসিএইচআর)। এসব ঘটনায় অধিকতর ফৌজদারি তদন্তের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে বলেও জানিয়েছে সংস্থাটি।
জাতিসংঘের ১১৪ পৃষ্ঠার প্রতিবেদন বলা হয়েছে, সাবেক সরকার এবং এর নিরাপত্তা বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থা আওয়ামী লীগের সঙ্গে যুক্ত হয়ে শত শত বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড পরিচালনা করেছে, হাজার হাজার বিক্ষোভকারীর বিরুদ্ধে জোরপূর্বক বলপ্রয়োগ করেছে। পাশাপাশি নির্বিচারে আটক, নির্যাতন এবং অন্যান্য ধরনের নিগ্রহের ঘটনাও ঘটেছে।
ওএইচসিএইচআর বলছে, বিক্ষোভ ও ভিন্নমত দমনে রাজনৈতিক নেতৃত্ব ও ঊর্ধ্বতন নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের অবগতি, সমন্বয় ও নির্দেশনায় মানবাধিকার লঙ্ঘনের এসব ঘটনা ঘটেছে।
জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাই কমিশনারের কার্যালয় ২০২৪ সালের ১ জুলাই থেকে ১৫ আগস্ট পর্যন্ত সংঘটিত অভিযুক্ত মানবাধিকার লঙ্ঘন এবং অবমাননা বিষয়ে একটি স্বাধীন ফ্যাক্ট-ফাইন্ডিং মিশন পরিচালনা করে। বাংলাদেশে ব্যাপক বিক্ষোভের পরিপ্রেক্ষিত এবং তাৎক্ষণিক প্রভাব বুঝতে এ অনুসন্ধান চালানো হয়।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের অনুরোধে জাতিসংঘের মানবাধিকার কার্যালয় গত বছরের সেপ্টেম্বর মাসে বাংলাদেশে একটি দল পাঠায়। ওই দলে ছিলেন মানবাধিকার অনুসন্ধানকারী, একজন ফরেনসিক চিকিৎসক ও একজন অস্ত্র বিশেষজ্ঞ।
জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারের কার্যালয় বলছে, মরণঘাতী ঘটনাগুলোর বিষয়ে একটি স্বাধীন ও নিরপেক্ষ তথ্য অনুসন্ধান পরিচালনা করে দলটি। অন্তর্বর্তী সরকার এই তদন্তে ব্যাপক সহযোগিতা করেছে। তদন্ত দলকে বিভিন্ন স্থানে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া ছাড়াও সরকার প্রয়োজনীয় নথিপত্র সরবরাহ করেছে।

নির্বাচন কমিশনার মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার বলেছেন, ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচন কমিশন সর্বত্রভাবে এ বিষয়ে প্রস্তুত। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, পুলিশ, সেনাবাহিনী, বিজিবি, কোস্ট গার্ডসহ কোনো বাহিনীর সমস্যা নেই।
২১ ঘণ্টা আগে
প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকে পাঠানো চিঠিতে বলা হয়েছিল, সব বিদেশ ভ্রমণ সংক্রান্ত নির্দেশনা কঠোরভাবে প্রতিপালনের পাশাপাশি এখন থেকে আগামী জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়া পর্যন্ত একান্ত অপরিহার্য কারণ ছাড়া বিদেশ ভ্রমণ থেকে বিরত থাকতে হবে।
১ দিন আগে
ফুলকোর্ট সভা বিচারপতিদের নিজস্ব ফোরাম হিসেবে কাজ করে, যেখানে নীতি-নির্ধারণী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।
১ দিন আগে
তিনি বলেন, ‘সাম্য ও সমতায়, দেশ গড়বে সমবায়’ এ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে প্রতি বছরের ন্যায় এবারও ১ নভেম্বর, ২০২৫ যথাযোগ্য মর্যাদায় দেশব্যাপী ‘৫৪তম জাতীয় সমবায় দিবস’ উদ্যাপিত হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। এ উপলক্ষে আমি সকল সমবায়ী ও দেশবাসীকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাচ্ছি।’
১ দিন আগে