
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

রাষ্ট্রকাঠামো সংস্কারে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐক্য গড়ে তুলতে গঠন করা জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ আগামী ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সরকার। এ নিয়ে তৃতীয়বারের মতো ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বাড়ানো হলো।
বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) মন্ত্রিপরিষদ সচিব শেখ আব্দুর রশীদের সই করা প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, সরকার গত ১২ ফেব্রুয়ারি জারি করা প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে যে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করেছিল তার মেয়াদ আগামী ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ানো হলো।
১২ ফেব্রুয়ারি এই কমিশন গঠন করা হয়েছিল ছয় মাস মেয়াদ দিয়ে। সে হিসাবে ১৫ আগস্ট পর্যন্ত মেয়াদ ছিল ঐকমত্য কমিশনের। তবে এ সময়ের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন সংস্কার প্রস্তাবে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐক্য গড়ে তোলা না গেলে কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়ে ১৫ সেপ্টেম্বর করা হয়।
প্রথম দফায় মেয়াদ বাড়িয়েও কাজ হয়নি, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐকমত্য ও জুলাই সনদ প্রণয়নের কাজ শেষ হয়নি ১৫ সেপ্টেম্বরের মধ্যে। পরে আরও একবার একমাসের জন্য মেয়াদ বাড়িয়ে এই কমিশনের মেয়াদ ১৫ অক্টোবর করা হয়।
শেষ পর্যন্ত দুই দফা মেয়াদ বাড়িয়েও ঐক্য প্রক্রিয়া চূড়ান্ত করা না গেলে এবার ১৬ দিন মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে কমিশনের। এবার অবশ্য জুলাই জাতীয় সনদ প্রণয়নের কাজ শেষ হয়েছে। শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) বিকেলে সেই সনদে রাজনৈতিক দলগুলোর সইয়ের অনুষ্ঠানও আয়োজন করা হয়েছে।
তবে এই সনদ বাস্তবায়নের সুনির্দিষ্ট রূপরেখা এখনো চূড়ান্ত করা যায়নি। এই কাজের জন্যই এবার কমিশনের মেয়াদ বাড়ানো হলো ১৬ দিন। কমিশন আশা করছে, এবার আর মেয়াদ বাড়ানোর প্রয়োজন হবে না।
বৃহস্পতিবার জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ জাতীয় সংসদ ভবনের এলডি হলে ‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের প্রস্তুতিবিষয়ক প্রেস ব্রিফিংয়ে বলেন, ৩১ অক্টোবরের মধ্যেই কমিশনের পক্ষ থেকে সনদ বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে সুস্পষ্ট, সুনির্দিষ্ট ও পূর্ণাঙ্গ একটি সুপারিশ আমরা সরকারের কাছে উপস্থাপন করব।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রধান হিসেবে রয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। সহসভাপতি হিসেবে রয়েছেন সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক ড. আলী রীয়াজ। রাজনৈতিক দলগুলোকে নিয়ে সংস্কার প্রস্তাবের আলোচনার পুরো প্রক্রিয়া মূলত তার নেতৃত্বেই হয়েছে।
কমিশনের অন্য সদস্যরা হলেন— জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সদস্য ড. মো. আইয়ুব মিয়া, পুলিশ সংস্কার কমিশনের প্রধান সফর রাজ হোসেন, নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার, বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রধান বিচারপতি এমদাদুল হক ও দুর্নীতি দমন কমিশন সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. ইফতেখারুজ্জামান।
এছাড়া জাতীয় ঐক্যমত্য গঠন প্রক্রিয়া পরে যুক্ত করা হয়েছে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দারকে। কমিশনকে সব ধরনের সাচিবিক সহায়তা দিচ্ছে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়।

রাষ্ট্রকাঠামো সংস্কারে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐক্য গড়ে তুলতে গঠন করা জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ আগামী ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সরকার। এ নিয়ে তৃতীয়বারের মতো ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বাড়ানো হলো।
বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) মন্ত্রিপরিষদ সচিব শেখ আব্দুর রশীদের সই করা প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, সরকার গত ১২ ফেব্রুয়ারি জারি করা প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে যে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করেছিল তার মেয়াদ আগামী ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ানো হলো।
১২ ফেব্রুয়ারি এই কমিশন গঠন করা হয়েছিল ছয় মাস মেয়াদ দিয়ে। সে হিসাবে ১৫ আগস্ট পর্যন্ত মেয়াদ ছিল ঐকমত্য কমিশনের। তবে এ সময়ের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন সংস্কার প্রস্তাবে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐক্য গড়ে তোলা না গেলে কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়ে ১৫ সেপ্টেম্বর করা হয়।
প্রথম দফায় মেয়াদ বাড়িয়েও কাজ হয়নি, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐকমত্য ও জুলাই সনদ প্রণয়নের কাজ শেষ হয়নি ১৫ সেপ্টেম্বরের মধ্যে। পরে আরও একবার একমাসের জন্য মেয়াদ বাড়িয়ে এই কমিশনের মেয়াদ ১৫ অক্টোবর করা হয়।
শেষ পর্যন্ত দুই দফা মেয়াদ বাড়িয়েও ঐক্য প্রক্রিয়া চূড়ান্ত করা না গেলে এবার ১৬ দিন মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে কমিশনের। এবার অবশ্য জুলাই জাতীয় সনদ প্রণয়নের কাজ শেষ হয়েছে। শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) বিকেলে সেই সনদে রাজনৈতিক দলগুলোর সইয়ের অনুষ্ঠানও আয়োজন করা হয়েছে।
তবে এই সনদ বাস্তবায়নের সুনির্দিষ্ট রূপরেখা এখনো চূড়ান্ত করা যায়নি। এই কাজের জন্যই এবার কমিশনের মেয়াদ বাড়ানো হলো ১৬ দিন। কমিশন আশা করছে, এবার আর মেয়াদ বাড়ানোর প্রয়োজন হবে না।
বৃহস্পতিবার জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ জাতীয় সংসদ ভবনের এলডি হলে ‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের প্রস্তুতিবিষয়ক প্রেস ব্রিফিংয়ে বলেন, ৩১ অক্টোবরের মধ্যেই কমিশনের পক্ষ থেকে সনদ বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে সুস্পষ্ট, সুনির্দিষ্ট ও পূর্ণাঙ্গ একটি সুপারিশ আমরা সরকারের কাছে উপস্থাপন করব।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রধান হিসেবে রয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। সহসভাপতি হিসেবে রয়েছেন সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক ড. আলী রীয়াজ। রাজনৈতিক দলগুলোকে নিয়ে সংস্কার প্রস্তাবের আলোচনার পুরো প্রক্রিয়া মূলত তার নেতৃত্বেই হয়েছে।
কমিশনের অন্য সদস্যরা হলেন— জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সদস্য ড. মো. আইয়ুব মিয়া, পুলিশ সংস্কার কমিশনের প্রধান সফর রাজ হোসেন, নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার, বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রধান বিচারপতি এমদাদুল হক ও দুর্নীতি দমন কমিশন সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. ইফতেখারুজ্জামান।
এছাড়া জাতীয় ঐক্যমত্য গঠন প্রক্রিয়া পরে যুক্ত করা হয়েছে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দারকে। কমিশনকে সব ধরনের সাচিবিক সহায়তা দিচ্ছে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়।

এক হাজার ৬৮১ জন প্রার্থীকে নিয়োগের জন্য চূড়ান্ত সুপারিশ করে ৪৪তম বিসিএসের সম্পূরক ফল প্রকাশ করেছে সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)। গত ৩০ জুন প্রকাশ করা এ পরীক্ষার ফলাফলে এক হাজার ৬৯০ জন প্রার্থীকে নিয়োগের সুপারিশ করা হয়েছিল।
৫ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) পরিচালিত সাম্প্রতিক জরিপ অনুযায়ী দেশের ৭৫.৯ শতাংশ নারী জীবনে অন্তত একবার নির্যাতনের শিকার হয়েছেন।
১০ ঘণ্টা আগে
অবৈধ সম্পদ অর্জন ও বিদেশে পাচারের অভিযোগে র্যাবের সাবেক মহাপরিচালক (ডিজি) মো. হারুন অর রশীদ, তার স্ত্রী ফাতেহা পারভীন লুনা এবং দুই কন্যা ফাহমিদা ফারাহ ফাবিয়া ও নুসরাত যারীন আর্দিতার বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছেন আদালত।
১০ ঘণ্টা আগে
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকেও নির্বাচন করা যায়—সংবিধানে এতে কোনো বাধা নেই বলে মন্তব্য করেছেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান। বৃহস্পতিবার তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল শুনানি শেষে এ কথা বলেন তিনি।
১০ ঘণ্টা আগে