
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

সরকারের আদেশ, গণভোট ও পরবর্তী সংসদের মাধ্যমে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’-এর সংবিধান সংস্কারবিষয়ক প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়নের সুপারিশ করেছে। কমিশন বলছে, এই প্রক্রিয়ায় আগামী জাতীয় সংসদ একই সঙ্গে সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে কাজ করবে। সেই পরিষদ ২৭০ দিনের মধ্যে জুলাই সনদের প্রস্তাবনাগুলো বাস্তবায়ন করবে।
মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) দুপুরে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ সরকারের কাছে জমা দেয়। পরে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক ব্রিফিংয়ে কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ সুপারিশের বিস্তারিত তুলে ধরেন।
আলী রীয়াজ বলেন, গণভোটে সম্মতি পাওয়া গেলে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ একই সঙ্গে সংবিধান সংস্কার পরিষদ ও জাতীয় সংসদ হিসেবে কার্যকর থাকবে। নির্বাচিত সংসদ সদস্যরাই এই সংবিধান সংস্কার পরিষদের সদস্য হবেন। এই পরিষদ নিজেরা বসে নিজেদের কর্মপরিচালনা পদ্ধতি নির্ধারণ করবে।
সংবিধান সংস্কার পরিষদের কার্যক্রম কেমন হবে— সে বিষয়ে অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, জাতীয় সংসদের স্পিকার হবেন এই পরিষদের সভাপতি। স্পিকারের অবর্তমানে ডেপুটি স্পিকার সভাপতিত্ব করবেন। তিনিও না থাকলে সংবিধান সংস্কার পরিষদ নিজেদের মধ্য থেকে যে সভাপতিমণ্ডলী তৈরি করবে, তার থেকে একজন সভাপতিত্ব করবেন।
ঐকমত্য কমিশনের এই সহসভাপতি বলেন, সংবিধান সংস্কার পরিষদ কার্যকর থাকবে ২৭০ দিন। এই পরিষদ জুলাই সনদের সংবিধান সংশোধনবিষয়ক প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়ন করবে। ২৭০ দিনের মধ্যে তারা জুলাই জাতীয় সনদের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় সংশোধন, সংযোজন, পরিবর্তন ও পরিমার্জন করবে।
আলী রীয়াজ আরও বলেন, সংবিধান সংস্কার পরিষদ গাঠনিক ক্ষমতা বা কনস্টিটিউয়েন্ট পাওয়ার প্রয়োগ করতে পারবে। আমাদের সুপারিশ থাকবে, আগামী সংসদে সংসদ সদস্যরা সংসদ হিসেবে এবং পৃথকভাবে সংবিধান পরিষদের সদস্য হিসেবেও শপথ নেবেন।

সরকারের আদেশ, গণভোট ও পরবর্তী সংসদের মাধ্যমে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’-এর সংবিধান সংস্কারবিষয়ক প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়নের সুপারিশ করেছে। কমিশন বলছে, এই প্রক্রিয়ায় আগামী জাতীয় সংসদ একই সঙ্গে সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে কাজ করবে। সেই পরিষদ ২৭০ দিনের মধ্যে জুলাই সনদের প্রস্তাবনাগুলো বাস্তবায়ন করবে।
মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) দুপুরে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ সরকারের কাছে জমা দেয়। পরে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক ব্রিফিংয়ে কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ সুপারিশের বিস্তারিত তুলে ধরেন।
আলী রীয়াজ বলেন, গণভোটে সম্মতি পাওয়া গেলে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ একই সঙ্গে সংবিধান সংস্কার পরিষদ ও জাতীয় সংসদ হিসেবে কার্যকর থাকবে। নির্বাচিত সংসদ সদস্যরাই এই সংবিধান সংস্কার পরিষদের সদস্য হবেন। এই পরিষদ নিজেরা বসে নিজেদের কর্মপরিচালনা পদ্ধতি নির্ধারণ করবে।
সংবিধান সংস্কার পরিষদের কার্যক্রম কেমন হবে— সে বিষয়ে অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, জাতীয় সংসদের স্পিকার হবেন এই পরিষদের সভাপতি। স্পিকারের অবর্তমানে ডেপুটি স্পিকার সভাপতিত্ব করবেন। তিনিও না থাকলে সংবিধান সংস্কার পরিষদ নিজেদের মধ্য থেকে যে সভাপতিমণ্ডলী তৈরি করবে, তার থেকে একজন সভাপতিত্ব করবেন।
ঐকমত্য কমিশনের এই সহসভাপতি বলেন, সংবিধান সংস্কার পরিষদ কার্যকর থাকবে ২৭০ দিন। এই পরিষদ জুলাই সনদের সংবিধান সংশোধনবিষয়ক প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়ন করবে। ২৭০ দিনের মধ্যে তারা জুলাই জাতীয় সনদের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় সংশোধন, সংযোজন, পরিবর্তন ও পরিমার্জন করবে।
আলী রীয়াজ আরও বলেন, সংবিধান সংস্কার পরিষদ গাঠনিক ক্ষমতা বা কনস্টিটিউয়েন্ট পাওয়ার প্রয়োগ করতে পারবে। আমাদের সুপারিশ থাকবে, আগামী সংসদে সংসদ সদস্যরা সংসদ হিসেবে এবং পৃথকভাবে সংবিধান পরিষদের সদস্য হিসেবেও শপথ নেবেন।

শফিকুল আলম আরও বলেন, খালেদা জিয়ার দ্রুত আরোগ্য কামনায় দেশবাসীকে দোয়া অব্যাহত রাখার আহ্বান জানিয়েছে সরকার।
৫ ঘণ্টা আগে
সভায় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের সার্বিক অগ্রগতি, পোস্টাল ভোটিংয়ের সময়সীমা নির্ধারণসহ মোট ১০টি বিষয় আলোচ্যসূচিতে রয়েছে। রেওয়াজ অনুযায়ী, আগামী ১০ ডিসেম্বর রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করে ইসি সদস্যরা প্রস্তুতি অবহিত করবেন। ধারণা করা হচ্ছে, আজকের বৈঠকেই ১১ ডিসেম্বর নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার তারিখ চূড়ান
৬ ঘণ্টা আগে
আর এটিই ক্ষুব্ধ করেছে বিএনপির দীর্ঘদিনের মিত্র হিসেবে পরিচিত কয়েকটি দলকে। আবার কোনো মিত্র দল মনে করছে আলোচনার মাধ্যমেই এসব বিষয়ের নিষ্পত্তি হওয়ার সময় ও সুযোগ একেবারেই ফুরিয়ে যায়নি।
১৭ ঘণ্টা আগে
এ ছাড়া তফসিলসহ ১০টি বিষয়ে সভার আলোচ্যসূচি রয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য তফসিলের আগের ও পরের কার্যক্রমগুলো, গণভোট আয়োজনসহ ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সার্বিক প্রস্তুতির সর্বশেষ অবস্থা, মাঠ পর্যায়ে সর্বোচ্চ যোগাযোগ, মতবিনিময়, সমন্বয় সংক্রান্ত বিষয় ইত্যাদি।
১৮ ঘণ্টা আগে