ডাকসু নির্বাচন

সাদিক কায়েমকে লক্ষ্য করে ছাত্রদলের ‘রাজাকার’ স্লোগান

প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
আপডেট : ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১৭: ২৮

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ হওয়ার আগমুহূর্তে উত্তেজনাপূর্ণ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয় ক্যাম্পাসে। বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী’ জোটের ভিপি প্রার্থী সাদিক কায়েমকে লক্ষ্য করে ছাত্রদল সমর্থক ও নেতা-কর্মীরা ‘রাজাকার’ স্লোগান দেন। এ সময় বলতে শোনা যায়, ‘রাজাকার আর স্বৈরাচার, মিলেমিশে একাকার।’

আজ মঙ্গলবার বিকেল ৩টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনের সামনে এই ঘটনা ঘটে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ভোট দেওয়ার লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা ছাত্রদল কর্মীদের হঠাৎ এমন স্লোগান দিতে দেখা যায়, এতে মুহূর্তেই পরিবেশ কিছুটা উত্তপ্ত হয়ে ওঠে।

হাজী মুহাম্মদ মহসিন হল সংসদের ছাত্রদল সমর্থিত ভিপি প্রার্থী আবুজর গিফারী ইফাত সাংবাদিকদের বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের সব শিক্ষার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা জরুরি। বিশেষ করে অনাবাসিক নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার দায়িত্ব বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকেই নিতে হবে।’

শিবিরকে স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি আখ্যা দিয়ে ইফাত আরও বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি আর স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি কখনো এক হতে পারে না।’

ad
ad

খবরাখবর থেকে আরও পড়ুন

ড. কামাল হোসেন হাসপাতালে

তার শরীরে একটি অস্ত্রোপচারও করা হয়েছে। তিনি এখন আগের চেয়ে ভালো আছেন। কামাল হোসেন সুস্থতার জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন বলেও জানান মিজানুর রহমান।

১০ ঘণ্টা আগে

ভোটের ফল ম্যানিপুলেট করা হলে শিক্ষার্থীরা জবাব দেবে: আবিদুল

ভোটগ্রহণ শুরুর পর সকাল থেকে শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশে বেশ স্বতঃস্ফূর্তভাবেই ভোট দিতে আসেন ভোটাররা। তবে বেলা বাড়ার সঙ্গে প্রায় সব প্যানেলের প্রার্থীদের পাল্টাপাল্টি নানা অভিযোগ বাড়তে থাকে। একজন পোলিং অফিসারকেও অব্যাহতি দেওয়া হয়।

১০ ঘণ্টা আগে

প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিতে অ্যাপ তৈরি করছে ইসি

ইসি সচিব আখতার আহমেদ বলেন, আউট অফ কান্ট্রি ভোটিংয়ের ব্যাপারে আমরা দুটি প্ল্যাটফর্ম করছি। একটা হচ্ছে যে প্রবাসে বাংলাদেশি যারা আছেন এনআইডিধারী তারা নিবন্ধন করবেন। আরেকটা হচ্ছে দেশের অভ্যন্তরে যারা আছেন যারা নির্বাচনী কাজের সংশ্লিষ্টতার সাথে জড়িত বা আইনি হেফাজাতে আছেন, এই ক্যাটাগরির জন্য ইনকান্ট্রি প

১১ ঘণ্টা আগে

নতুন সরকারের মন্ত্রীদের জন্য কোনো গাড়ি কেনা হচ্ছে না

সালেহউদ্দিন আহমেদ আরও বলেন, জনপ্রশাসন থেকে এসেছিল যে ফিল্ড লেভেলে নির্বাচনের জন্য বেশ কতগুলো গাড়ির দরকার। নির্বাচনের সময় ভাঙ্গা গাড়ি নিয়ে দুই মাইল যাওয়ার পর গাড়ি নষ্ট হয়ে যাবে, সেটা তো আমরা অ্যালাউ করবো না। সেই প্রস্তাবটি আমরা গ্রহণ করেছি।

১১ ঘণ্টা আগে