
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

বাংলাদেশের নির্বাচন কেমন হবে তা নিয়ে ভারতের উপদেশ অগ্রহণযোগ্য বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।তিনি বলেন, ‘ভারত সবশেষ বক্তব্যে নসিয়ত করেছে, যা ঢাকা চায় না। নির্বাচন নিয়ে প্রতিবেশী দেশের উপদেশ দরকার নেই। এটা সরকারের কাছে সম্পূর্ণ অগ্রহণযোগ্য। গত ১৫ বছরে ভারত নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য এমন নসিয়ত করেনি, তাহলে এখন কেন করছে?’
বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন তিনি।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, আমরা এই সরকারের শুরুর প্রথম দিন থেকেই বলে আসছি, একটি সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠান আমরা করতে চাই। এখন ভারত আমাদের এই পরামর্শ দিচ্ছে। গত ১৫ বছরে এখানে সুষ্ঠু নির্বাচন হয়নি। তখন তো ভারত কোনো কথা বলেনি। এখন আসন্ন জাতীয় নির্বাচন নিয়ে ভারতের কাছ থেকে কোনো নসিহতের দরকার নেই।
পতিত আওয়ামী লীগের আমলে অনুষ্ঠিত তিনটি নির্বাচনই বিতর্কিত হয়েছে। এর মধ্যে ২০১৪ সালের নির্বাচন ‘বিনা ভোট’, ২০১৮ সালের নির্বাচন ‘নিশি রাতের ভোট’ এবং ২০২৪ সালের নির্বাচন ‘ডামি ভোট’ হিসেবে সমালোচিত। প্রত্যেকটি নির্বাচনের আগেই ভারত বিষয়টিকে বাংলাদেশের ‘অভ্যন্তরীণ ইস্যু’ বলে এড়িয়ে গেছে, যা মূলত হাসিনার নির্বাচনেরই প্রতি সমর্থন বলে বিরোধীদের অভিযোগ আছে।
তবে জুলাই অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগের পতনের পর দেশে যে ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি চলছে, সেটিকে ‘অংশগ্রহণমূলক’ করার তাগাদা দিয়ে আসছে ভারত।
বাংলাদেশে ভারতীয় হাইকমিশনে নিরাপত্তা জোরদারের আহ্বান জানিয়েছে দিল্লি। এ বিষয়ে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা জানান, আজকে ভারতীয় হাইকমিশন ঘেরাওয়ের যে কর্মসূচি দিয়েছে, সেখানে আমরা নিরাপত্তা জোরদার করেছি। তবে এমন কর্মসূচিতে তাদের উদ্বেগ স্বাভাবিক।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘বাংলাদেশের হাইকমিশনারকে দিল্লিতে তলব খুবই অপ্রত্যাশিত। ভারতের সঙ্গে টানাপোড়েন রয়েছে। এটা মেনে নিয়েই ওয়ার্কিং রিলেশন চালিয়ে যেতে চেয়েছিল ঢাকা।’

বাংলাদেশের নির্বাচন কেমন হবে তা নিয়ে ভারতের উপদেশ অগ্রহণযোগ্য বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।তিনি বলেন, ‘ভারত সবশেষ বক্তব্যে নসিয়ত করেছে, যা ঢাকা চায় না। নির্বাচন নিয়ে প্রতিবেশী দেশের উপদেশ দরকার নেই। এটা সরকারের কাছে সম্পূর্ণ অগ্রহণযোগ্য। গত ১৫ বছরে ভারত নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য এমন নসিয়ত করেনি, তাহলে এখন কেন করছে?’
বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন তিনি।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, আমরা এই সরকারের শুরুর প্রথম দিন থেকেই বলে আসছি, একটি সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠান আমরা করতে চাই। এখন ভারত আমাদের এই পরামর্শ দিচ্ছে। গত ১৫ বছরে এখানে সুষ্ঠু নির্বাচন হয়নি। তখন তো ভারত কোনো কথা বলেনি। এখন আসন্ন জাতীয় নির্বাচন নিয়ে ভারতের কাছ থেকে কোনো নসিহতের দরকার নেই।
পতিত আওয়ামী লীগের আমলে অনুষ্ঠিত তিনটি নির্বাচনই বিতর্কিত হয়েছে। এর মধ্যে ২০১৪ সালের নির্বাচন ‘বিনা ভোট’, ২০১৮ সালের নির্বাচন ‘নিশি রাতের ভোট’ এবং ২০২৪ সালের নির্বাচন ‘ডামি ভোট’ হিসেবে সমালোচিত। প্রত্যেকটি নির্বাচনের আগেই ভারত বিষয়টিকে বাংলাদেশের ‘অভ্যন্তরীণ ইস্যু’ বলে এড়িয়ে গেছে, যা মূলত হাসিনার নির্বাচনেরই প্রতি সমর্থন বলে বিরোধীদের অভিযোগ আছে।
তবে জুলাই অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগের পতনের পর দেশে যে ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি চলছে, সেটিকে ‘অংশগ্রহণমূলক’ করার তাগাদা দিয়ে আসছে ভারত।
বাংলাদেশে ভারতীয় হাইকমিশনে নিরাপত্তা জোরদারের আহ্বান জানিয়েছে দিল্লি। এ বিষয়ে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা জানান, আজকে ভারতীয় হাইকমিশন ঘেরাওয়ের যে কর্মসূচি দিয়েছে, সেখানে আমরা নিরাপত্তা জোরদার করেছি। তবে এমন কর্মসূচিতে তাদের উদ্বেগ স্বাভাবিক।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘বাংলাদেশের হাইকমিশনারকে দিল্লিতে তলব খুবই অপ্রত্যাশিত। ভারতের সঙ্গে টানাপোড়েন রয়েছে। এটা মেনে নিয়েই ওয়ার্কিং রিলেশন চালিয়ে যেতে চেয়েছিল ঢাকা।’

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ শরিফ ওসমান হাদির অকালমৃত্যুতে আগামী শনিবার (২০ ডিসেম্বর) একদিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করছি। এ উপলক্ষ্যে শনিবার দেশের সব সরকারি, আধাসরকারি, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ সরকারি, বেসরকারি ভবন ও বিদেশে বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত থাকবে।
৩ ঘণ্টা আগে
হাদির মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ওসমান হাদি ছিলেন পরাজিত শক্তি ফ্যাসিস্ট সন্ত্রাসীদের শত্রু। তার কণ্ঠ স্তব্ধ করে বিপ্লবীদের ভয় দেখানোর অপচেষ্টা সম্পূর্ণভাবে ব্যর্থ করে দিন। ভয়, সন্ত্রাস কিংবা রক্তপাতের মাধ্যমে এ দেশের গণতান্ত্রিক অগ্রাযাত্রা কেউ থামাতে পারবে না।
৩ ঘণ্টা আগে
তিনি জানান, ভোটের সার্বিক প্রস্তুতি, আচরণবিধি প্রতিপালন এবং আইনশৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণসহ নির্বাচন সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়ে দিকনির্দেশনা দিতে আগামী বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় দেশের সব জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারদের নিয়ে নির্বাচন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে একটি দিকনির্দেশনামূলক সেমিনার অনুষ্ঠিত হ
৭ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, জান্নাত আরা রুমি পারিবারিক কলহ কিংবা পারিবারিক কিছু বিষয় নিয়ে কিছুদিন ধরে হতাশাগ্রস্ত ছিলেন। হতাশা থেকে আত্মহত্যার মতো ঘটনা ঘটেছে বলে আমরা প্রাথমিকভাবে ধারণা করছি।
৮ ঘণ্টা আগে