বেরোবির সাবেক ২ উপাচার্যসহ ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
আপডেট : ০৭ আগস্ট ২০২৫, ২১: ৪৮
বেরোবির সাবেক দুই উপাচার্য কে এম নূর-উন-নবী (বাঁয়ে) ও নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ (ডানে)।

বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) একটি বিশেষ উন্নয়ন প্রকল্পে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে বিশ্ববিদ্যালয়টির দুই সাবেক উপাচার্য নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ ও এ কে এম নূর-উন-নবীসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত।

দুর্নীতি দমক কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ জাকির হোসেন গালিবের আদালত এ আদেশ দেন।

দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম জানান, দুদকের পক্ষে সহকারী পরিচালক মিনহাজ বিন ইসলাম নিষেধাজ্ঞার আবেদন করেছিলেন আদালতে।

নিষেধাজ্ঞার আওতায় থাকা বাকি তিনজন হলেন— বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক নির্বাহী প্রকৌশলী ও দরপত্র মূল্যায়ন কমিটির সদস্য সচিব মো. জাহাঙ্গীর আলম, ঠিকাদার মো. আ. সালাম বাচ্চু ও এম এম হাবিবুর রহমান।

দুদকের আবেদনে বলা হয়, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশ, অপরাধজনক বিশ্বাসভঙ্গ ও ক্ষমতার অপব্যবহার করে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় উন্নয়ন প্রকল্পের অনুমোদিত ডিপিপি উপেক্ষা করে নকশা পরিবর্তন করেন। তারা মন্ত্রণালয় বা বিভাগের অনুমোদন ছাড়া ৩০ কোটি টাকা মূল্যের বেশি চুক্তি করেন।

এ ছড়াও এই পাঁচজনের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতির আরও কিছু অভিযোগ রয়েছে উল্লেখ করে আবেদনে বলা হয়, এসব কারণে তাদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা প্রয়োজন।

এদিকে দুদকের এই মামলায় এরই মধ্যে বেরোবির সাবেক উপাচার্য নাজমুল আহসান কলিমুল্লাহকে গ্রেপ্তার করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) সকালে রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

ad
ad

খবরাখবর থেকে আরও পড়ুন

ওয়াটারএইড বাংলাদেশে কাজের সুযোগ, বেতন দুই লাখ ১০ হাজার

৭ ঘণ্টা আগে

চাঁদাবাজির মামলায় এনসিপি নেতাসহ কারাগারে ৪

এর আগে ৩০ সেপ্টেম্বর ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মেহেদী হাসান তাদের দুইদিনের রিমান্ডের আদেশ দেন। এদিন অপর আসামি মো. শাহিন হোসেনকে (৩৮) প্রয়োজনবোধে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি দেন আদালত। এর আগে ২৯ সেপ্টেম্বর আসামিদের কারাগারে পাঠান আদালত।

৮ ঘণ্টা আগে

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে অফিসার পদে কাজের সুযোগ

৮ ঘণ্টা আগে

হজযাত্রীর কোটা পূরণ নিয়ে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের জরুরি নির্দেশনা

চিঠিতে আরো বলা হয়, এরইমধ্যে ‘হজ প্যাকেজ ও গাইডলাইন ২০২৬’ ঘোষণা করা হয়েছে। কোটা পূরণ এবং হজ প্যাকেজ ও গাইডলাইনের নির্দেশনার আলোকে এজেন্সিগুলোর জরুরি ভিত্তিতে সমন্বয় করে লিড গঠন করা প্রয়োজন। ‘হজ প্যাকেজ ও গাইডলাইন ২০২৬’ এর অনুচ্ছেদ ১৩ (২) ও (৩) অনুযায়ী লিড এজেন্সির সঙ্গে সমন্বয়কারী সব এজেন্সি একই ধর

৮ ঘণ্টা আগে