ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
সিন্দু নদীর এক ফোঁটা পানিও পাকিস্তানে যেন না যায়, সে ব্যবস্থা নিচ্ছেন বলে জানিয়েছেন ভারতের জলশক্তিমন্ত্রী সিআর পাতিল।
তিনি বলেন, সরকার স্বল্পমেয়াদি, মধ্যমেয়াদি ও দীর্ঘমেয়াদি ব্যবস্থার ওপর কাজ করছে, যেন পাকিস্তানে এক ফোঁটা পানিও না যায়। শিগগিরই নদীর প্রবাহ বন্ধ করতে ড্রেজিং কাজ সম্পন্ন হবে এবং প্রবাহ অন্যদিকে ঘুরিয়ে দেওয়া হবে।
দ্য হিন্দুস্তান টাইমসের খবরে বলা হয়েছে, শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) মাইক্রো ব্লগিং সাইট এক্সে (সাবেক টুইটার) এক পোস্টে তিনি এমন হুঁশিয়ারি দিয়েছেন।
গত মঙ্গলবার ভারত নিয়ন্ত্রিত জম্মু-কাশ্মিরের পেহেলগ্রামে সন্ত্রাসী হামলায় ২৬ পর্যটক নিহত হন। এ হামলায় পাকিস্তানের মদত রয়েছে অভিযোগ তুলে বুধবার সিন্ধু নদীর পানিবণ্টন চুক্তি স্থগিত করে ভারত। ১৯৬০ সালে সই হওয়ার পর এই প্রথম এই চুক্তি স্থগিত করা হলো।
তবে এ মুহূর্তে সিন্ধু নদীর পানি প্রবাহ আটকানোর মতো কোনো অবকাঠামো ভারতের নেই। সিআর পাতিল অবশ্য তাতে দমছেন না। তিনি বলেছেন, অবকাঠামো না থাকলেওে পানির প্রবাহ বন্ধ করতে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে বৈঠকের পরেই এই স্ট্যাটাস দেন পাতিল। তিনি লিখেছেন, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে বৈঠকে একটি পরিকল্পনা প্রস্তুত করা হয়েছে। বৈঠকে স্বল্পমেয়াদি, মধ্যমেয়াদি ও দীর্ঘমেয়াদি— সম্ভাব্য তিনটি অপশন নিয়েই আলোচনা হয়েছে।
পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ভারত কাশ্মির হামলার জের ধরে যেসব সিদ্ধান্ত নিয়েছে তার মধ্যে সিন্ধু নদীর পানিবণ্টন চুক্তিটি খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। কারণ পাকিস্তানের প্রধান কৃষিভিত্তিক অঞ্চল পাঞ্জাবের মাঠ-ঘাট, খেত-খামার বাঁচিয়ে রাখে সিন্ধু ও এর শাখা নদীগুলোর পানি। পুরো দেশের খাদ্য উৎপাদনের বড় অংশও আসে এই এলাকা থেকে।
পাকিস্তানের অর্থনীতিতে ব্যাপক গুরুত্বপূর্ণ এই পাঞ্জাবের সেচব্যবস্থার প্রায় ৮০ শতাংশ নির্ভর করে সিন্ধু চুক্তির অধীনে পাওয়া বিভিন্ন নদীর পানির ওপর। ভারত পানি বন্ধ করে দিলে শুকিয়ে যাবে এই এলাকা। পাকিস্তানের খাদ্য নিরাপত্তা, কৃষি ব্যবস্থা আর অর্থনীতি— সব ধসে পড়বে।
এ কারণেই সিন্ধুর পানিবণ্টন চুক্তি নিয়ে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে পাকিস্তান। বুধবার পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সিন্ধু নদীর পানিবণ্টন চুক্তি অনুযায়ী পাকিস্তানের পানির প্রবাহ বন্ধ বা ভিন্ন দিকে নিয়ে যাওয়ার যেকোনো প্রচেষ্টা করা হলে তা যুদ্ধের ঘোষণা হিসেবে বিবেচিত হবে।
সিন্দু নদীর এক ফোঁটা পানিও পাকিস্তানে যেন না যায়, সে ব্যবস্থা নিচ্ছেন বলে জানিয়েছেন ভারতের জলশক্তিমন্ত্রী সিআর পাতিল।
তিনি বলেন, সরকার স্বল্পমেয়াদি, মধ্যমেয়াদি ও দীর্ঘমেয়াদি ব্যবস্থার ওপর কাজ করছে, যেন পাকিস্তানে এক ফোঁটা পানিও না যায়। শিগগিরই নদীর প্রবাহ বন্ধ করতে ড্রেজিং কাজ সম্পন্ন হবে এবং প্রবাহ অন্যদিকে ঘুরিয়ে দেওয়া হবে।
দ্য হিন্দুস্তান টাইমসের খবরে বলা হয়েছে, শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) মাইক্রো ব্লগিং সাইট এক্সে (সাবেক টুইটার) এক পোস্টে তিনি এমন হুঁশিয়ারি দিয়েছেন।
গত মঙ্গলবার ভারত নিয়ন্ত্রিত জম্মু-কাশ্মিরের পেহেলগ্রামে সন্ত্রাসী হামলায় ২৬ পর্যটক নিহত হন। এ হামলায় পাকিস্তানের মদত রয়েছে অভিযোগ তুলে বুধবার সিন্ধু নদীর পানিবণ্টন চুক্তি স্থগিত করে ভারত। ১৯৬০ সালে সই হওয়ার পর এই প্রথম এই চুক্তি স্থগিত করা হলো।
তবে এ মুহূর্তে সিন্ধু নদীর পানি প্রবাহ আটকানোর মতো কোনো অবকাঠামো ভারতের নেই। সিআর পাতিল অবশ্য তাতে দমছেন না। তিনি বলেছেন, অবকাঠামো না থাকলেওে পানির প্রবাহ বন্ধ করতে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে বৈঠকের পরেই এই স্ট্যাটাস দেন পাতিল। তিনি লিখেছেন, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে বৈঠকে একটি পরিকল্পনা প্রস্তুত করা হয়েছে। বৈঠকে স্বল্পমেয়াদি, মধ্যমেয়াদি ও দীর্ঘমেয়াদি— সম্ভাব্য তিনটি অপশন নিয়েই আলোচনা হয়েছে।
পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ভারত কাশ্মির হামলার জের ধরে যেসব সিদ্ধান্ত নিয়েছে তার মধ্যে সিন্ধু নদীর পানিবণ্টন চুক্তিটি খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। কারণ পাকিস্তানের প্রধান কৃষিভিত্তিক অঞ্চল পাঞ্জাবের মাঠ-ঘাট, খেত-খামার বাঁচিয়ে রাখে সিন্ধু ও এর শাখা নদীগুলোর পানি। পুরো দেশের খাদ্য উৎপাদনের বড় অংশও আসে এই এলাকা থেকে।
পাকিস্তানের অর্থনীতিতে ব্যাপক গুরুত্বপূর্ণ এই পাঞ্জাবের সেচব্যবস্থার প্রায় ৮০ শতাংশ নির্ভর করে সিন্ধু চুক্তির অধীনে পাওয়া বিভিন্ন নদীর পানির ওপর। ভারত পানি বন্ধ করে দিলে শুকিয়ে যাবে এই এলাকা। পাকিস্তানের খাদ্য নিরাপত্তা, কৃষি ব্যবস্থা আর অর্থনীতি— সব ধসে পড়বে।
এ কারণেই সিন্ধুর পানিবণ্টন চুক্তি নিয়ে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে পাকিস্তান। বুধবার পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সিন্ধু নদীর পানিবণ্টন চুক্তি অনুযায়ী পাকিস্তানের পানির প্রবাহ বন্ধ বা ভিন্ন দিকে নিয়ে যাওয়ার যেকোনো প্রচেষ্টা করা হলে তা যুদ্ধের ঘোষণা হিসেবে বিবেচিত হবে।
ইসরায়েলি হামলায় গাজার বিভিন্ন স্থানে আরও অন্তত ৭২ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে অনেকেই খাদ্য সহায়তার জন্য অপেক্ষা করছিলেন।অবরুদ্ধ গাজায় ইতোমধ্যে ভয়াবহ মানবিক সংকট আরও ভয়াবহ আকার ধারণ করছে।
১৬ ঘণ্টা আগেদমকল বিভাগের ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী প্রধান ড্যানিয়েল ম্যাককার্টি জানান, ‘একই সারিতে অবস্থিত তিনটি ভবন পরপর বিস্ফোরিত হয় এবং মুহূর্তেই দাউদাউ করে আগুন ধরে যায়।’
১৭ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের ডন ও ভারতের এনডিটিভি জানিয়েছে, এ ঘটনায় শনিবার রাতেই ভারতের দিকে আঙুল তুলেছে পাকিস্তান। দেশটির সেনাবাহিনী সরাসরি এ হামলায় ভারত জড়িত উল্লেখ করে বিবৃতি দিয়েছে। রোববার কড়া বার্তায় সে অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছে ভারত।
২ দিন আগেইরানের প্রতিবাদপত্রে বলা হয়েছে, এ সমন্বিত হামলা আন্তর্জাতিক আইন, মানবাধিকার আইন ও মানবিক আইনের মৌলিক নীতিমালার সুস্পষ্ট লঙ্ঘন।
২ দিন আগে