
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

যুক্তরাষ্ট্রে বৈধ অভিবাসনের নিয়ম আরও কঠোর করার পরিকল্পনা করছে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন। এর অংশ হিসেবে নাগরিকত্ব পরীক্ষাকে আরও কঠিন করার পাশাপাশি এইচ-১বি ভিসা ব্যবস্থায় পরিবর্তন এনে উচ্চ বেতনের চাকরিদাতাদের অগ্রাধিকার দেওয়ার প্রস্তাব এসেছে।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম দ্য নিউইয়র্ক টাইমস-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব ও অভিবাসন সংস্থার (ইউএসসিআইএস) পরিচালক জোসেফ এডলো এসব তথ্য জানান।
দ্য নিউইয়র্ক টাইমস-কে এডলো জানান, বর্তমানে (নাগরিকত্ব পাওয়ার) পরীক্ষাটি খুব কঠিন নয়। খুব সহজেই উত্তর মুখস্থ করে পাস করা যায়। এতে আমরা প্রকৃত আইনের চেতনাকে অনুসরণ করছি না বলেই মনে হয়।
তিনি জানান, তার সংস্থা ২০২০ সালে ট্রাম্প প্রশাসনের প্রথম মেয়াদে চালু হওয়া সংস্করণটি আবার চালুর কথা ভাবছে, যেখানে আরও বেশি প্রশ্ন এবং কঠিন শর্ত ছিল।
এছাড়া এইচ-১বি ভিসা সংস্কারের বিষয়েও এডলো মত দিয়েছেন। বর্তমানে প্রতি বছর ৮৫ হাজার বিদেশি পেশাজীবীকে এই ভিসা দেওয়া হয়। নতুন প্রস্তাব অনুযায়ী, উচ্চ বেতনের প্রার্থীদের অগ্রাধিকার দেওয়ার কথা ভাবা হচ্ছে।
এডলো বলেন, ‘এইচ-১বি ব্যবস্থার মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত মার্কিন ব্যবসা, অর্থনীতি এবং কর্মীদের সহায়তা করা। এমনটা না যে তাদের জায়গা দখল করে নেওয়া।’
এদিকে, এই পরিবর্তনের ফলে তরুণ ও উচ্চ শিক্ষিত অভিবাসীরা যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ীভাবে কাজ করার সুযোগ হারাতে পারেন বলে সতর্ক করেছেন বিশ্লেষকেরা।
ক্যাটো ইনস্টিটিউটের অভিবাসন গবেষণা পরিচালক ডেভিড বিঅর নিউজউইক-কে বলেন, ‘শুধু উচ্চ বেতনের চাকরির ভিত্তিতে এইচ-১বি ভিসা দেওয়া হলে মূলত বয়স্ক কর্মীরাই অগ্রাধিকার পাবেন, যারা হয়তো শিগগিরই অবসর নেবেন বা দেশ ছেড়ে চলে যাবেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘এই পরীক্ষাকে সহজ বলা বিস্ময়কর, কারণ বেশিরভাগ আমেরিকানই তা পাস করতে পারবেন না।’
এদিকে, দেশটির স্বরাষ্ট্র নিরাপত্তা বিভাগও এইচ-১বি ভিসা নির্বাচনের লটারিভিত্তিক পদ্ধতি বাতিল করে বেতনের ভিত্তিতে পরিমাপের একটি নতুন পদ্ধতি চালুর প্রস্তাব বিবেচনা করছে। ইনস্টিটিউট ফর প্রোগ্রেস-এর মতো সংস্থা বলছে, এতে এইচ-১বি কর্মসূচির অর্থনৈতিক প্রভাব প্রায় ৮৮ শতাংশ বাড়তে পারে।
অবশ্য অভিবাসন বিষয়ে কড়া অবস্থানে থাকা কিছু রিপাবলিকানদের সমালোচনার মধ্যেও এডলো বৈধ অভিবাসনের পক্ষে অবস্থান জানিয়েছেন, আর সেটি মূলত যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থে কাজ করে এমন অভিবাসীদের জন্য।
তবে নাগরিকত্ব পরীক্ষা বা ভিসা ব্যবস্থায় বড় ধরনের পরিবর্তন আনতে হলে যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেস বা অন্যান্য ফেডারেল সংস্থার অনুমোদন প্রয়োজন হবে। বর্তমানে এসব বিষয়ে দুই দলের মধ্যে আলোচনা পর্ব চলছে।

যুক্তরাষ্ট্রে বৈধ অভিবাসনের নিয়ম আরও কঠোর করার পরিকল্পনা করছে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন। এর অংশ হিসেবে নাগরিকত্ব পরীক্ষাকে আরও কঠিন করার পাশাপাশি এইচ-১বি ভিসা ব্যবস্থায় পরিবর্তন এনে উচ্চ বেতনের চাকরিদাতাদের অগ্রাধিকার দেওয়ার প্রস্তাব এসেছে।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম দ্য নিউইয়র্ক টাইমস-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব ও অভিবাসন সংস্থার (ইউএসসিআইএস) পরিচালক জোসেফ এডলো এসব তথ্য জানান।
দ্য নিউইয়র্ক টাইমস-কে এডলো জানান, বর্তমানে (নাগরিকত্ব পাওয়ার) পরীক্ষাটি খুব কঠিন নয়। খুব সহজেই উত্তর মুখস্থ করে পাস করা যায়। এতে আমরা প্রকৃত আইনের চেতনাকে অনুসরণ করছি না বলেই মনে হয়।
তিনি জানান, তার সংস্থা ২০২০ সালে ট্রাম্প প্রশাসনের প্রথম মেয়াদে চালু হওয়া সংস্করণটি আবার চালুর কথা ভাবছে, যেখানে আরও বেশি প্রশ্ন এবং কঠিন শর্ত ছিল।
এছাড়া এইচ-১বি ভিসা সংস্কারের বিষয়েও এডলো মত দিয়েছেন। বর্তমানে প্রতি বছর ৮৫ হাজার বিদেশি পেশাজীবীকে এই ভিসা দেওয়া হয়। নতুন প্রস্তাব অনুযায়ী, উচ্চ বেতনের প্রার্থীদের অগ্রাধিকার দেওয়ার কথা ভাবা হচ্ছে।
এডলো বলেন, ‘এইচ-১বি ব্যবস্থার মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত মার্কিন ব্যবসা, অর্থনীতি এবং কর্মীদের সহায়তা করা। এমনটা না যে তাদের জায়গা দখল করে নেওয়া।’
এদিকে, এই পরিবর্তনের ফলে তরুণ ও উচ্চ শিক্ষিত অভিবাসীরা যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ীভাবে কাজ করার সুযোগ হারাতে পারেন বলে সতর্ক করেছেন বিশ্লেষকেরা।
ক্যাটো ইনস্টিটিউটের অভিবাসন গবেষণা পরিচালক ডেভিড বিঅর নিউজউইক-কে বলেন, ‘শুধু উচ্চ বেতনের চাকরির ভিত্তিতে এইচ-১বি ভিসা দেওয়া হলে মূলত বয়স্ক কর্মীরাই অগ্রাধিকার পাবেন, যারা হয়তো শিগগিরই অবসর নেবেন বা দেশ ছেড়ে চলে যাবেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘এই পরীক্ষাকে সহজ বলা বিস্ময়কর, কারণ বেশিরভাগ আমেরিকানই তা পাস করতে পারবেন না।’
এদিকে, দেশটির স্বরাষ্ট্র নিরাপত্তা বিভাগও এইচ-১বি ভিসা নির্বাচনের লটারিভিত্তিক পদ্ধতি বাতিল করে বেতনের ভিত্তিতে পরিমাপের একটি নতুন পদ্ধতি চালুর প্রস্তাব বিবেচনা করছে। ইনস্টিটিউট ফর প্রোগ্রেস-এর মতো সংস্থা বলছে, এতে এইচ-১বি কর্মসূচির অর্থনৈতিক প্রভাব প্রায় ৮৮ শতাংশ বাড়তে পারে।
অবশ্য অভিবাসন বিষয়ে কড়া অবস্থানে থাকা কিছু রিপাবলিকানদের সমালোচনার মধ্যেও এডলো বৈধ অভিবাসনের পক্ষে অবস্থান জানিয়েছেন, আর সেটি মূলত যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থে কাজ করে এমন অভিবাসীদের জন্য।
তবে নাগরিকত্ব পরীক্ষা বা ভিসা ব্যবস্থায় বড় ধরনের পরিবর্তন আনতে হলে যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেস বা অন্যান্য ফেডারেল সংস্থার অনুমোদন প্রয়োজন হবে। বর্তমানে এসব বিষয়ে দুই দলের মধ্যে আলোচনা পর্ব চলছে।

শ্রীলংকান গণমাধ্যম ডেইলি মিরর, আইল্যান্ড, ডেইলি টাইমস ও ফাইন্যান্সিয়াল টাইমসের খবরে বলা হয়েছে, উপকূলীয় কয়েকটি এলাকায় প্রবল বর্ষণে সবকিছু ভেসে যাচ্ছে। কলম্বো-ক্যানডি ও ক্যানডি-নুয়ারা এলিয়া মহাসড়ক বন্ধ হয়ে গেছে। ভূমিধসের কারণে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে রেল চলাচল। বন্ধ রয়েছে বন্দরনায়েক ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপো
৪ ঘণ্টা আগে
হংকংয়ে আবাসিক কমপ্লেক্সে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৫৫ জনে দাঁড়িয়েছে। গতকাল বুধবার (২৬ নভেম্বর) উত্তরাঞ্চলের তাই পো জেলার ওয়াং ফুক কোর্ট কমপ্লেক্সে আগুন লাগে। যা মুহূর্তের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে।
২১ ঘণ্টা আগে
জেল কর্তৃপক্ষের বিবৃতিতে বলা হয়, ইমরান খানকে আদিয়ালা জেল থেকে সরিয়ে নেওয়ার খবরে কোনো সত্যতা নেই। তিনি সম্পূর্ণ সুস্থ আছেন এবং তার জন্য সম্পূর্ণ চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। তার স্বাস্থ্য নিয়ে যে সব গুজব ছড়ানো হচ্ছে তাও ‘ভিত্তিহীন’ বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা। পিটিআই প্রতিষ্ঠাতার সুস্বাস্থ্য ও নিরাপত্ত
১ দিন আগে