ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা উপত্যকায় মানবিক সহায়তা প্রবেশে বাধা প্রদান অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছেন ইসরাইলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী কাটজ। অবরুদ্ধ উপত্যকাটিতে ফের বিমান ও স্থল হামলার মধ্যেই এমন তথ্য জানালেন তিনি। বুধবার ইসরাইল জানিয়েছে, গাজায় মানবিক সাহায্য প্রবেশে বাধা প্রদান অব্যাহত রাখবে। খবর এএফপি, আলজাজিরার।
কাটজ এক বিবৃতিতে বলেছেন, ইসরাইলের নীতি স্পষ্ট। কোনো মানবিক সাহায্য গাজায় প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না। হামাসকে প্রতিহত করতেই এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। গত ২ মার্চ থেকে গাজায় কোনো ত্রাণ প্রবেশ করতে দিচ্ছে না ইসরাইল। এতে সেখানে আবার মানবিক সংকট তৈরি হয়েছে।
কাটজ আরও বলেন, বর্তমানে কেউ গাজায় কোনো মানবিক সাহায্য প্রবেশ করতে দেওয়ার পরিকল্পনা করছে না এবং এই ধরনের সাহায্য শুরু করার জন্য কোনো প্রস্তুতিও নেই।
এর আগে মঙ্গলবার ইসরইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু সহ দেশটির কর্মকর্তারা গাজায় আটক ৫৮ জিম্মিকে মুক্তি দেওয়ার একমাত্র উপায় হিসেবে সামরিক চাপকে উল্লেখ করেছেন।
উত্তর গাজায় সেনাদের উদ্দেশ্যে নেতানিয়াহু বলেছেন, ‘হামাস একের পর এক আঘাত ভোগ করতে থাকবে। আমরা জোর দিয়ে বলছি যে, তারা আমাদের জিম্মিদের মুক্তি না দিলে আমরা হামাসের ওপর আরও কঠোর হব।
জাতিসংঘ সোমবার সতর্ক করে জানিয়েছে, ২০২৩ সালের অক্টোবরে যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর সবচেয়ে গুরুতর মানবিক সংকটের মুখোমুখি গাজা। জাতিসংঘের মানবিকবিষয়ক সমন্বয় অফিস জানিয়েছে, গত ১৮ মাসের মধ্যে অবরুদ্ধ উপত্যকাটিতে মানবিক পরিস্থিতি এখন সবচেয়ে খারাপ।
এক বিবৃতিতে ওসিএইচএ জানিয়েছে, দেড় মাস ধরে গাজায় কোনো সরবরাহ পৌঁছায়নি। তাছাড়া চিকিৎসা সরঞ্জাম, জ্বালানি, পানি ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রেরও ঘাটতি রয়েছে।
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রাণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, ইসরাইলি হামলায় এখন পর্যন্ত ৫১ হাজার ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন এক লাখ ১৬ হাজার ৩৪৩ জন।
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা উপত্যকায় মানবিক সহায়তা প্রবেশে বাধা প্রদান অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছেন ইসরাইলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী কাটজ। অবরুদ্ধ উপত্যকাটিতে ফের বিমান ও স্থল হামলার মধ্যেই এমন তথ্য জানালেন তিনি। বুধবার ইসরাইল জানিয়েছে, গাজায় মানবিক সাহায্য প্রবেশে বাধা প্রদান অব্যাহত রাখবে। খবর এএফপি, আলজাজিরার।
কাটজ এক বিবৃতিতে বলেছেন, ইসরাইলের নীতি স্পষ্ট। কোনো মানবিক সাহায্য গাজায় প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না। হামাসকে প্রতিহত করতেই এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। গত ২ মার্চ থেকে গাজায় কোনো ত্রাণ প্রবেশ করতে দিচ্ছে না ইসরাইল। এতে সেখানে আবার মানবিক সংকট তৈরি হয়েছে।
কাটজ আরও বলেন, বর্তমানে কেউ গাজায় কোনো মানবিক সাহায্য প্রবেশ করতে দেওয়ার পরিকল্পনা করছে না এবং এই ধরনের সাহায্য শুরু করার জন্য কোনো প্রস্তুতিও নেই।
এর আগে মঙ্গলবার ইসরইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু সহ দেশটির কর্মকর্তারা গাজায় আটক ৫৮ জিম্মিকে মুক্তি দেওয়ার একমাত্র উপায় হিসেবে সামরিক চাপকে উল্লেখ করেছেন।
উত্তর গাজায় সেনাদের উদ্দেশ্যে নেতানিয়াহু বলেছেন, ‘হামাস একের পর এক আঘাত ভোগ করতে থাকবে। আমরা জোর দিয়ে বলছি যে, তারা আমাদের জিম্মিদের মুক্তি না দিলে আমরা হামাসের ওপর আরও কঠোর হব।
জাতিসংঘ সোমবার সতর্ক করে জানিয়েছে, ২০২৩ সালের অক্টোবরে যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর সবচেয়ে গুরুতর মানবিক সংকটের মুখোমুখি গাজা। জাতিসংঘের মানবিকবিষয়ক সমন্বয় অফিস জানিয়েছে, গত ১৮ মাসের মধ্যে অবরুদ্ধ উপত্যকাটিতে মানবিক পরিস্থিতি এখন সবচেয়ে খারাপ।
এক বিবৃতিতে ওসিএইচএ জানিয়েছে, দেড় মাস ধরে গাজায় কোনো সরবরাহ পৌঁছায়নি। তাছাড়া চিকিৎসা সরঞ্জাম, জ্বালানি, পানি ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রেরও ঘাটতি রয়েছে।
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রাণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, ইসরাইলি হামলায় এখন পর্যন্ত ৫১ হাজার ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন এক লাখ ১৬ হাজার ৩৪৩ জন।
ইসরায়েলি হামলায় গাজার বিভিন্ন স্থানে আরও অন্তত ৭২ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে অনেকেই খাদ্য সহায়তার জন্য অপেক্ষা করছিলেন।অবরুদ্ধ গাজায় ইতোমধ্যে ভয়াবহ মানবিক সংকট আরও ভয়াবহ আকার ধারণ করছে।
১১ ঘণ্টা আগেদমকল বিভাগের ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী প্রধান ড্যানিয়েল ম্যাককার্টি জানান, ‘একই সারিতে অবস্থিত তিনটি ভবন পরপর বিস্ফোরিত হয় এবং মুহূর্তেই দাউদাউ করে আগুন ধরে যায়।’
১২ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের ডন ও ভারতের এনডিটিভি জানিয়েছে, এ ঘটনায় শনিবার রাতেই ভারতের দিকে আঙুল তুলেছে পাকিস্তান। দেশটির সেনাবাহিনী সরাসরি এ হামলায় ভারত জড়িত উল্লেখ করে বিবৃতি দিয়েছে। রোববার কড়া বার্তায় সে অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছে ভারত।
২ দিন আগেইরানের প্রতিবাদপত্রে বলা হয়েছে, এ সমন্বিত হামলা আন্তর্জাতিক আইন, মানবাধিকার আইন ও মানবিক আইনের মৌলিক নীতিমালার সুস্পষ্ট লঙ্ঘন।
২ দিন আগে