ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
ইউক্রেন নিয়ে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের আলোচনা খুব ভালো ও ফলপ্রসূ হয়েছে বলে জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি বলেন, ‘রাশিয়া-ইউক্রেনের মধ্যে ভয়ানক ও রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ শেষ পর্যন্ত থামার খুব সম্ভবনা তৈরি হয়েছে।’
৩০ দিনের যুদ্ধবিরতি নিয়ে আলোচনার মধ্যে শুক্রবার (১৪ মার্চ) এ কথা বলেন ট্রাম্প। দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন বলছে, ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধ থামতে পারে বলে জোর আশাবাদই জানিয়েছেন ট্রাম্প।
নিজস্ব সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোস্যালে দেওয়া বার্তায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, ‘রুশ সেনারা হাজার হাজার ইউক্রেনীয় সেনাকে ঘিরে ফেলেছে’। তবে ইউক্রেনীয় সেনাবাহিনী তার এই দাবি নাকচ করে দিয়েছে।
চলতি সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রের উত্থাপিত রাশিয়ার সঙ্গে ৩০ দিনের যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে সম্মত হয়েছে ইউক্রেন। বৃহস্পতিবার ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ মিত্র ও মধ্যপ্রাচ্যবিষয়ক বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফ মস্কোয় বিষয়টি পুতিনের সঙ্গে আলোচনা করেন। এরপরই এ বিষয়ে মন্তব্য করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট।
এর আগে গত মঙ্গলবার (১১ মার্চ) সৌদি আরবের জেদ্দায় বৈঠকের পর যুক্তরাষ্ট্রের দেওয়া ৩০ দিনের যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে রাজি হয় বলে জানায় ইউক্রেন। যুদ্ধিবিরতি কার্যকরের বিষয়টি এখন রাশিয়ার ওপর নির্ভর করছে। বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) বিষয়টি নিয়ে নিয়ে মুখ খোলেন পুতিন।
মস্কোয় এক সংবাদ সম্মেলনে পুতিন বলেন, যুদ্ধবিরতির ধারণাটি সঠিক এবং আমরা এটি সমর্থন করি। তবে কিছু প্রশ্ন রয়েছে, যা আমাদের আলোচনা করতে হবে। যুদ্ধবিরতি এমন হতে হবে যা টেকসই শান্তি প্রতিষ্ঠা করবে এবং এই সংকটের মূল কারণগুলো দূর করবে।
রুশ প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, আমাদের আমেরিকান সহকর্মী ও অংশীদারদের সঙ্গে আলোচনায় বসতে হবে। হয়তো আমি ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে ফোনে কথা বলব।
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি অবশ্য পুতিনের কথায় বিশ্বাস রাখতে পারছেন না। তিনি বলেন, যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব নিয়ে পুতিনের প্রতিক্রিয়া ‘ছলনামূলক’। দ্রুত শান্তি চুক্তি করতে রাশিয়ার ওপর আরও নিষেধাজ্ঞা আরোপের আহ্বানও জানান জেলেনস্কি।
এ দিন এক ভাষণে জেলেনস্কি বলেন, পুতিনের ‘পূর্বশর্ত’ যুদ্ধবিরতি চুক্তি হতে দেবে না। তার জন্যই সবকিছুতে বিলম্ব হয়। তিনি প্রায়ই এটি করেন। তিনি কোনো কিছুতে সরাসরি না বলেন না, বরং এমন কিছু করেন যা কেবল দেরি করিয়ে দেয় এবং স্বাভাবিক সিদ্ধান্তগুলোকে অসম্ভব করে তোলে।
ইউক্রেন নিয়ে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের আলোচনা খুব ভালো ও ফলপ্রসূ হয়েছে বলে জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি বলেন, ‘রাশিয়া-ইউক্রেনের মধ্যে ভয়ানক ও রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ শেষ পর্যন্ত থামার খুব সম্ভবনা তৈরি হয়েছে।’
৩০ দিনের যুদ্ধবিরতি নিয়ে আলোচনার মধ্যে শুক্রবার (১৪ মার্চ) এ কথা বলেন ট্রাম্প। দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন বলছে, ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধ থামতে পারে বলে জোর আশাবাদই জানিয়েছেন ট্রাম্প।
নিজস্ব সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোস্যালে দেওয়া বার্তায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, ‘রুশ সেনারা হাজার হাজার ইউক্রেনীয় সেনাকে ঘিরে ফেলেছে’। তবে ইউক্রেনীয় সেনাবাহিনী তার এই দাবি নাকচ করে দিয়েছে।
চলতি সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রের উত্থাপিত রাশিয়ার সঙ্গে ৩০ দিনের যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে সম্মত হয়েছে ইউক্রেন। বৃহস্পতিবার ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ মিত্র ও মধ্যপ্রাচ্যবিষয়ক বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফ মস্কোয় বিষয়টি পুতিনের সঙ্গে আলোচনা করেন। এরপরই এ বিষয়ে মন্তব্য করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট।
এর আগে গত মঙ্গলবার (১১ মার্চ) সৌদি আরবের জেদ্দায় বৈঠকের পর যুক্তরাষ্ট্রের দেওয়া ৩০ দিনের যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে রাজি হয় বলে জানায় ইউক্রেন। যুদ্ধিবিরতি কার্যকরের বিষয়টি এখন রাশিয়ার ওপর নির্ভর করছে। বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) বিষয়টি নিয়ে নিয়ে মুখ খোলেন পুতিন।
মস্কোয় এক সংবাদ সম্মেলনে পুতিন বলেন, যুদ্ধবিরতির ধারণাটি সঠিক এবং আমরা এটি সমর্থন করি। তবে কিছু প্রশ্ন রয়েছে, যা আমাদের আলোচনা করতে হবে। যুদ্ধবিরতি এমন হতে হবে যা টেকসই শান্তি প্রতিষ্ঠা করবে এবং এই সংকটের মূল কারণগুলো দূর করবে।
রুশ প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, আমাদের আমেরিকান সহকর্মী ও অংশীদারদের সঙ্গে আলোচনায় বসতে হবে। হয়তো আমি ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে ফোনে কথা বলব।
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি অবশ্য পুতিনের কথায় বিশ্বাস রাখতে পারছেন না। তিনি বলেন, যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব নিয়ে পুতিনের প্রতিক্রিয়া ‘ছলনামূলক’। দ্রুত শান্তি চুক্তি করতে রাশিয়ার ওপর আরও নিষেধাজ্ঞা আরোপের আহ্বানও জানান জেলেনস্কি।
এ দিন এক ভাষণে জেলেনস্কি বলেন, পুতিনের ‘পূর্বশর্ত’ যুদ্ধবিরতি চুক্তি হতে দেবে না। তার জন্যই সবকিছুতে বিলম্ব হয়। তিনি প্রায়ই এটি করেন। তিনি কোনো কিছুতে সরাসরি না বলেন না, বরং এমন কিছু করেন যা কেবল দেরি করিয়ে দেয় এবং স্বাভাবিক সিদ্ধান্তগুলোকে অসম্ভব করে তোলে।
মঙ্গলবার একদিনেই ইসরায়েলি হামলায় অন্তত ৯১ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে উপকূলীয় সড়ক ধরে পালানোর সময় একটি গাড়িতে হামলা চালানো হলে বহু মানুষ হতাহত হন।
১ দিন আগেজাতিসংঘের ওই প্রতিবেদন বলছে, এই চারটি কাজের প্রতিটিই গাজায় করে চলেছে ইসরায়েল। ফলে তারা গণহত্যায় অভিযুক্ত। এমনকি ইসরায়েলের নেতাদের বিবৃতি ও তাদের সেনাবাহিনীর আচরণের ধরনকেও গণহত্যার প্রমাণ হিসে উল্লেখ করা হয়েছে প্রতিবেদনে।
১ দিন আগেমন্ত্রণালয় আরও জানায়, ‘বাস্তবতা হলো হামাসই ইসরায়েলে গণহত্যার চেষ্টা করেছিল—১ হাজার ২০০ জনকে হত্যা করেছে, নারীদের ধর্ষণ করেছে, পরিবারগুলোকে পুড়িয়ে হত্যা করেছে এবং সব ইহুদিকে হত্যা করার ঘোষণাও দিয়েছে।’
২ দিন আগে