
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

‘বিশ্বের সবচেয়ে গরিব প্রেসিডেন্ট’ নামে পরিচিত উরুগুয়ের সাবেক প্রেসিডেন্ট হোসে ‘পেপে’ মুজিকা আর নেই। ৮৯ বছর বয়সে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। খাদ্যনালির ক্যানসারের সঙ্গে দীর্ঘ এক বছরের সংগ্রামের পর চলতি মে মাসের শুরুতে তাকে প্যালিয়েটিভ কেয়ারে নেওয়া হয়। সেখানেই শেষ হয় তার জীবনাধ্যায়।
বুধবার (১৪ মে) ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি তাদের প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ তথ্য নিশ্চিত করে।
উরুগুয়ের বর্তমান প্রেসিডেন্ট ইয়ামান্দু ওরসি এক্স-এ (সাবেক টুইটার) এক শোকবার্তায় বলেন, গভীর দুঃখের সঙ্গে আমরা আমাদের কমরেড পেপে মুজিকার প্রয়াণের খবর জানাচ্ছি। তিনি ছিলেন প্রেসিডেন্ট, রাজনৈতিক কর্মী, পথপ্রদর্শক ও নেতা। প্রিয় বন্ধু, আপনাকে আমরা খুব মিস করব।
উরুগুয়ের বর্তমান প্রেসিডেন্ট ইয়ামান্দু ওরসি, বলিভিয়ার ইভো মোরালেস, ব্রাজিল সরকার, স্পেনের প্রধানমন্ত্রী পেদ্রো সানচেজ ও গুয়াতেমালার প্রেসিডেন্টসহ বহু নেতা মুজিকার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন।
২০১০-১৫ সালে প্রেসিডেন্ট থাকাকালে সাধারণ জীবনযাপনের জন্য মুজিকা পরিচিতি পান ‘বিশ্বের দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হিসেবে। তিনি বেতনের বেশিরভাগ দান করতেন, স্যান্ডেল পরে সরকারি অনুষ্ঠানে যেতেন এবং একটি ছোট খামারে পুরনো ফক্সওয়াগন গাড়ি নিয়ে বসবাস করতেন।
তরুণ বয়সে তিনি গেরিলা সংগঠন টুপামারোস-এর সদস্য ছিলেন এবং রাজনৈতিক কারণে ১৪ বছরের বেশি সময় কারাগারে কাটিয়েছেন। একসময় তাকে ছয়বার গুলি করা হয় ও কারাগার থেকেও পালিয়েছেন।
গণতন্ত্র ফিরে আসার পর রাজনীতিতে সক্রিয় হন এবং পরবর্তীতে প্রেসিডেন্ট পদে আসীন হন। অবসরের পরও তার খামার ছিল বামপন্থীদের তীর্থস্থান। তিনি ভোগবাদ ও পরিবেশবিধ্বংসী সংস্কৃতির কঠোর সমালোচক ছিলেন।
তার একমাত্র বিলাসিতা ছিল ১৯৮৭ সালের একটি ফক্সওয়াগন বিটল গাড়ি। এ কারণেই তিনি হয়ে উঠেছিলেন ‘বিশ্বের সবচেয়ে গরিব প্রেসিডেন্ট’। তবে তার মতে, “আমি গরিব নই। গরিব সেই, যে অনেক কিছু চায় কিন্তু কিছুতেই সন্তুষ্ট নয়।”
মৃত্যুর আগে তিনি নিজ খামারে প্রিয় কুকুরের পাশে সমাহিত হওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেন। স্ত্রী লুসিয়া তোপোলানস্কি এখনও জীবিত আছেন, তবে তাদের কোনো সন্তান নেই।
সূত্র : বিবিসি

‘বিশ্বের সবচেয়ে গরিব প্রেসিডেন্ট’ নামে পরিচিত উরুগুয়ের সাবেক প্রেসিডেন্ট হোসে ‘পেপে’ মুজিকা আর নেই। ৮৯ বছর বয়সে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। খাদ্যনালির ক্যানসারের সঙ্গে দীর্ঘ এক বছরের সংগ্রামের পর চলতি মে মাসের শুরুতে তাকে প্যালিয়েটিভ কেয়ারে নেওয়া হয়। সেখানেই শেষ হয় তার জীবনাধ্যায়।
বুধবার (১৪ মে) ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি তাদের প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ তথ্য নিশ্চিত করে।
উরুগুয়ের বর্তমান প্রেসিডেন্ট ইয়ামান্দু ওরসি এক্স-এ (সাবেক টুইটার) এক শোকবার্তায় বলেন, গভীর দুঃখের সঙ্গে আমরা আমাদের কমরেড পেপে মুজিকার প্রয়াণের খবর জানাচ্ছি। তিনি ছিলেন প্রেসিডেন্ট, রাজনৈতিক কর্মী, পথপ্রদর্শক ও নেতা। প্রিয় বন্ধু, আপনাকে আমরা খুব মিস করব।
উরুগুয়ের বর্তমান প্রেসিডেন্ট ইয়ামান্দু ওরসি, বলিভিয়ার ইভো মোরালেস, ব্রাজিল সরকার, স্পেনের প্রধানমন্ত্রী পেদ্রো সানচেজ ও গুয়াতেমালার প্রেসিডেন্টসহ বহু নেতা মুজিকার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন।
২০১০-১৫ সালে প্রেসিডেন্ট থাকাকালে সাধারণ জীবনযাপনের জন্য মুজিকা পরিচিতি পান ‘বিশ্বের দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হিসেবে। তিনি বেতনের বেশিরভাগ দান করতেন, স্যান্ডেল পরে সরকারি অনুষ্ঠানে যেতেন এবং একটি ছোট খামারে পুরনো ফক্সওয়াগন গাড়ি নিয়ে বসবাস করতেন।
তরুণ বয়সে তিনি গেরিলা সংগঠন টুপামারোস-এর সদস্য ছিলেন এবং রাজনৈতিক কারণে ১৪ বছরের বেশি সময় কারাগারে কাটিয়েছেন। একসময় তাকে ছয়বার গুলি করা হয় ও কারাগার থেকেও পালিয়েছেন।
গণতন্ত্র ফিরে আসার পর রাজনীতিতে সক্রিয় হন এবং পরবর্তীতে প্রেসিডেন্ট পদে আসীন হন। অবসরের পরও তার খামার ছিল বামপন্থীদের তীর্থস্থান। তিনি ভোগবাদ ও পরিবেশবিধ্বংসী সংস্কৃতির কঠোর সমালোচক ছিলেন।
তার একমাত্র বিলাসিতা ছিল ১৯৮৭ সালের একটি ফক্সওয়াগন বিটল গাড়ি। এ কারণেই তিনি হয়ে উঠেছিলেন ‘বিশ্বের সবচেয়ে গরিব প্রেসিডেন্ট’। তবে তার মতে, “আমি গরিব নই। গরিব সেই, যে অনেক কিছু চায় কিন্তু কিছুতেই সন্তুষ্ট নয়।”
মৃত্যুর আগে তিনি নিজ খামারে প্রিয় কুকুরের পাশে সমাহিত হওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেন। স্ত্রী লুসিয়া তোপোলানস্কি এখনও জীবিত আছেন, তবে তাদের কোনো সন্তান নেই।
সূত্র : বিবিসি

মেডেলিনের কাছের বেলো শহরের একটি স্কুলের ওই শিক্ষার্থীরা গ্র্যাজুয়েশন উদ্যাপন করতে গিয়েছিল। তাদের বয়স ১৬ থেকে ১৮ বছর।
১২ ঘণ্টা আগে
নিউ সাউথ ওয়েলসের পুলিশ কমিশনার ম্যাল ল্যানিয়ন এসব তথ্য জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছেন। হামলায় জড়িত দুজনের নাম তিনি সংবাদ সম্মেলনে উল্লেখ করেননি। তারা অস্ট্রেলিয়ার নাগরিক কি না, সে বিষয়টিও স্পষ্ট করেননি।
১২ ঘণ্টা আগে
তিনি আরো বলেন, বার্লিনের এই সম্মেলন গুরুত্বপূর্ণ। আমরা মার্কিনিদের সঙ্গে এবং ইউরোপীয়দের সঙ্গে বৈঠক করছি এবং আজ ও আগামীকাল এই বৈঠকগুলো বার্লিনে হচ্ছে।
১ দিন আগে
অস্ট্রেলিয়ার সিডনি শহরের জনপ্রিয় পর্যটন এলাকা বন্ডি সমুদ্র সৈকতে ভয়াবহ বন্দুক হামলার ঘটনা ঘটেছে। প্রাথমিক তথ্য অনুযায়ী, এ ঘটনায় অন্তত ১০ জন নিহত হয়েছেন। হামলার পর পুরো সিডনি শহরজুড়ে আতঙ্ক ও থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে।
১ দিন আগে