
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

আর্থিক দুর্নীতির মামলায় অভিযুক্ত যুক্তরাজ্যের অর্থ ও নগরবিষয়ক মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিককে নিয়ে কথা বলেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, “লন্ডনের যে ফ্ল্যাট টিউলিপ ব্যবহার করছে, সেটির তদন্ত করা উচিত। যদি তদন্তে পাওয়া যায় তিনি এটি ‘ডাকাতির’ মাধ্যমে পেয়েছেন, তাহলে ফ্ল্যাটটি বাংলাদেশ সরকারের কাছে ফেরত দেওয়া উচিত। ” এছাড়া টিউলিপের ক্ষমা চাওয়া উচিত বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
গত বৃহস্পতিবার ঢাকায় সরকারি বাসভবন যমুনায় প্রভাবশালী ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম সানডে টাইমসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এসব মন্তব্য করেন।
রোববার (১২ জানুয়ারি) সংবাদমাধ্যমটির প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এসব কথা জানানো হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, নোবেলে শান্তি পুরস্কারজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, টিউলিপ সিদ্দিকের লন্ডনের বাড়িগুলো অর্থ আত্মসাতের মাধ্যমে তৈরি করা কিনা, তা তদন্ত হওয়া দরকার। তার (টিউলিপ) খালা শেখ হাসিনা গত বছর একটি গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতাচ্যুত হয়েছেন। তিনি দুর্নীতি ও ‘মানবতাবিরোধী অপরাধে’ অভিযুক্ত।
টিউলিপকে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানিয়ে প্রফেসর ইউনূস বলেন, এখন আপনার বলা উচিত, আমি দুঃখিত। আমি তখন বিষয়টি (দুর্নীতির) জানতাম না। এখন আমি জনগণের কাছে ক্ষমা চাচ্ছি এবং পদত্যাগ করছি।
উল্লেখ্য, অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে বাংলাদেশে টিউলিপের বিরুদ্ধে তদন্ত চলছে। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি ও তার পরিবারের আরও চার সদস্য বাংলাদেশের পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্প থেকে ৩ দশমিক ৯ বিলিয়ন ইউরো আত্মসাৎ করেছেন।
এছাড়া সম্প্রতি লন্ডনে সাত লাখ ইউরোর এক ফ্ল্যাট উপহার পাওয়া নিয়ে টিউলিপের মিথ্যাচার সামনে আসে।
দ্য মেইল অন সানডে এক প্রতিবেদন অনুযায়ী, টিউলিপ দুই বেডরুমের একটি ফ্ল্যাট তার খালা বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এক ঘনিষ্ঠ ব্যক্তির কাছ থেকে পান। লেবার পার্টির একাধিক সূত্রের বরাতে সংবাদমাধ্যমটি নিশ্চিত হয়েছে যে, লন্ডনের কিংস ক্রস এলাকার ফ্ল্যাটটি একজন ডেভেলপার টিউলিপ সিদ্দিককে কৃতজ্ঞতাস্বরূপ দিয়েছিলেন।
তবে ফ্ল্যাট পাওয়ার কথা এর আগে অস্বীকার করেন টিউলিপ।
এরপর পর থেকে কনজারভেটিভ পার্টির এমপিরা দাবি করছেন, টিউলিপ যদি তার কর্মকাণ্ডের ব্যাখ্যা না দেন, তবে তাকে পদত্যাগ করতে হবে।
টিউলিপের বরখাস্ত চেয়েছেন দেশটির প্রধান বিরোধী দল কনজারভেটিভ পার্টির প্রধান কেমি ব্যাডেনোচ।
রোববার (১২ জানুয়ারি) ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কেয়ার স্টারমারের প্রতি এই আহ্বান জানিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্সে কেমি ব্যাডেনোচ লিখেছেন, ‘টিউলিপ সিদ্দিককে বরখাস্ত করার সময় এসেছে।
এমন আবহে জানা যাচ্ছে, টিউলিপ সিদ্দিকের বিকল্প খুঁজছে লেবার পার্টি। দ্য টাইমস-এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের ঘনিষ্ঠ সহযোগীরা একটি সম্ভাব্য পরিস্থিতি নিয়ে ভাবছেন যেখানে ব্রিটিশ এমপি টিউলিপ সিদ্দিক পদত্যাগ করলে তার স্থলাভিষিক্ত কে হতে পারেন।
টিউলিপ সিদ্দিক অবশ্য কোনো ধরনের দুর্নীতিতে জড়িত থাকার কথা অস্বীকার করেছেন এবং যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রীর মিনিস্ট্রিয়াল স্ট্যান্ডার্ডসের ইন্ডিপেনডেন্ট অ্যাডভাইজার লাউরি ম্যাগনাসের কাছে নিজের বিরুদ্ধে তদন্তের আহ্বান জানিয়েছেন। স্যার লরি ম্যাগনাসের কাছে লেখা একটি চিঠিতে তিনি দাবি করেন, ‘আমি কোনও ভুল করিনি। ’

আর্থিক দুর্নীতির মামলায় অভিযুক্ত যুক্তরাজ্যের অর্থ ও নগরবিষয়ক মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিককে নিয়ে কথা বলেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, “লন্ডনের যে ফ্ল্যাট টিউলিপ ব্যবহার করছে, সেটির তদন্ত করা উচিত। যদি তদন্তে পাওয়া যায় তিনি এটি ‘ডাকাতির’ মাধ্যমে পেয়েছেন, তাহলে ফ্ল্যাটটি বাংলাদেশ সরকারের কাছে ফেরত দেওয়া উচিত। ” এছাড়া টিউলিপের ক্ষমা চাওয়া উচিত বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
গত বৃহস্পতিবার ঢাকায় সরকারি বাসভবন যমুনায় প্রভাবশালী ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম সানডে টাইমসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এসব মন্তব্য করেন।
রোববার (১২ জানুয়ারি) সংবাদমাধ্যমটির প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এসব কথা জানানো হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, নোবেলে শান্তি পুরস্কারজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, টিউলিপ সিদ্দিকের লন্ডনের বাড়িগুলো অর্থ আত্মসাতের মাধ্যমে তৈরি করা কিনা, তা তদন্ত হওয়া দরকার। তার (টিউলিপ) খালা শেখ হাসিনা গত বছর একটি গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতাচ্যুত হয়েছেন। তিনি দুর্নীতি ও ‘মানবতাবিরোধী অপরাধে’ অভিযুক্ত।
টিউলিপকে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানিয়ে প্রফেসর ইউনূস বলেন, এখন আপনার বলা উচিত, আমি দুঃখিত। আমি তখন বিষয়টি (দুর্নীতির) জানতাম না। এখন আমি জনগণের কাছে ক্ষমা চাচ্ছি এবং পদত্যাগ করছি।
উল্লেখ্য, অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে বাংলাদেশে টিউলিপের বিরুদ্ধে তদন্ত চলছে। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি ও তার পরিবারের আরও চার সদস্য বাংলাদেশের পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্প থেকে ৩ দশমিক ৯ বিলিয়ন ইউরো আত্মসাৎ করেছেন।
এছাড়া সম্প্রতি লন্ডনে সাত লাখ ইউরোর এক ফ্ল্যাট উপহার পাওয়া নিয়ে টিউলিপের মিথ্যাচার সামনে আসে।
দ্য মেইল অন সানডে এক প্রতিবেদন অনুযায়ী, টিউলিপ দুই বেডরুমের একটি ফ্ল্যাট তার খালা বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এক ঘনিষ্ঠ ব্যক্তির কাছ থেকে পান। লেবার পার্টির একাধিক সূত্রের বরাতে সংবাদমাধ্যমটি নিশ্চিত হয়েছে যে, লন্ডনের কিংস ক্রস এলাকার ফ্ল্যাটটি একজন ডেভেলপার টিউলিপ সিদ্দিককে কৃতজ্ঞতাস্বরূপ দিয়েছিলেন।
তবে ফ্ল্যাট পাওয়ার কথা এর আগে অস্বীকার করেন টিউলিপ।
এরপর পর থেকে কনজারভেটিভ পার্টির এমপিরা দাবি করছেন, টিউলিপ যদি তার কর্মকাণ্ডের ব্যাখ্যা না দেন, তবে তাকে পদত্যাগ করতে হবে।
টিউলিপের বরখাস্ত চেয়েছেন দেশটির প্রধান বিরোধী দল কনজারভেটিভ পার্টির প্রধান কেমি ব্যাডেনোচ।
রোববার (১২ জানুয়ারি) ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কেয়ার স্টারমারের প্রতি এই আহ্বান জানিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্সে কেমি ব্যাডেনোচ লিখেছেন, ‘টিউলিপ সিদ্দিককে বরখাস্ত করার সময় এসেছে।
এমন আবহে জানা যাচ্ছে, টিউলিপ সিদ্দিকের বিকল্প খুঁজছে লেবার পার্টি। দ্য টাইমস-এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের ঘনিষ্ঠ সহযোগীরা একটি সম্ভাব্য পরিস্থিতি নিয়ে ভাবছেন যেখানে ব্রিটিশ এমপি টিউলিপ সিদ্দিক পদত্যাগ করলে তার স্থলাভিষিক্ত কে হতে পারেন।
টিউলিপ সিদ্দিক অবশ্য কোনো ধরনের দুর্নীতিতে জড়িত থাকার কথা অস্বীকার করেছেন এবং যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রীর মিনিস্ট্রিয়াল স্ট্যান্ডার্ডসের ইন্ডিপেনডেন্ট অ্যাডভাইজার লাউরি ম্যাগনাসের কাছে নিজের বিরুদ্ধে তদন্তের আহ্বান জানিয়েছেন। স্যার লরি ম্যাগনাসের কাছে লেখা একটি চিঠিতে তিনি দাবি করেন, ‘আমি কোনও ভুল করিনি। ’

বিলে সংবিধানের ২৪৩ অনুচ্ছেদে সংশোধন আনা হয়েছে, যা সশস্ত্র বাহিনীর বিষয়াদি নিয়ন্ত্রণ করে। সংশোধন অনুযায়ী, প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শে রাষ্ট্রপতি সেনাপ্রধান ও চিফ অব ডিফেন্স ফোর্সেস নিয়োগ দেবেন।
১ দিন আগে
ফেডারেল এভিয়েশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এফএএ) চলতি সপ্তাহের শুরুতেই দেশের ৪০টি ব্যস্ততম বিমানবন্দরে বিমান চলাচলের ক্ষমতা ১০ শতাংশ পর্যন্ত কমানোর কথা বলেছিলো।
১ দিন আগে
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত ইসরায়েলি হামলায় মোট ৬৯ হাজার ১৬৯ জন নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।
১ দিন আগে
স্থানীয় সময় শুক্রবার (৭ নভেম্বর) ট্রাম্পের বিরুদ্ধে এ ঐতিহাসিক রায় দেন যুক্তরাষ্ট্রের ডিস্ট্রিক্ট জাজ কারিন ইমারগাট। এ রায়ের ফলে মার্কিন প্রশাসনের নিজেদের খেয়ালখুশিমতো যত্রতত্র সামরিক বাহিনী ব্যবহারে ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা তৈরি হলো বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।
২ দিন আগে