ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
কম্বোডিয়ার সিনিয়র এক নেতাকে নিয়ে বিরূপ মন্তব্যের জেরে থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী পদ থেকে সাময়িকভাবে বহিষ্কার পেতংতার্ন সিনাওয়াত্রাকে অপসারণের পক্ষে রায় দিয়েছেন দেশটির আদালতও।
বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, শুক্রবার (২৯ আগস্ট) থাইল্যান্ডের সাংবিধানিক আদালত রায়ে বলেছেন, বিতর্কিত ফোনকলটি একটি নৈতিক মানদণ্ডের গুরুতর লঙ্ঘনের শামিল।
আদালতের এ রায়ের ফলে পেতংতার্নের আর প্রধানমন্ত্রী পদে থাকার কোনো সুযোগ থাকছে না। খুব শিগগিরিই তাকে স্থায়ীভাবে এ পদ থেকে অপসারণ করা হবে। এ রায়কে পেতংতার্নের দল ও সিনাওয়াত্রা রাজবংশের জন্য একটি বড় ধরনের আঘাত বলে মনে করা হচ্ছে।
পেতংতার্ন ইস্যুতে রায়ে ৯ বিচারকের আদালত বলেন, তার কর্মকাণ্ড জাতির মর্যাদা রক্ষা করতে পারেনি, বরং দেশের চেয়ে ব্যক্তিগত স্বার্থকে প্রাধান্য দিয়েছে। এটি নৈতিক মানদণ্ডের গুরুতর লঙ্ঘন।
ফাঁস হওয়া ফোনালাপ নিয়ে পেতংতার্ন দাবি করেছিলেন, সেটি ছিল কেবল আলোচনার কৌশল। তবে রায়ে আদালত তার এ যুক্তি গ্রহণ করেননি। আদালত বলেন, ওই ফোনালাপের মাধ্যমে পেতংতার্ন থাইল্যান্ডের সুনামকে ক্ষতিগ্রস্ত করেছেন।
পেতংতার্ন দাবি করেছিলেন, কম্বোডিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী হুন সেনের সঙ্গে তার ফোনালাপ ছিল দেশের সমস্যা সমাধান ও সহিংসতা ছাড়াই শান্তি ফিরিয়ে আনার জন্য ব্যক্তিগত আলোচনা। আদালত তার এ দাবিও প্রত্যাখ্যান করেছেন।
আদালত বলেন, ‘এটি জনসাধারণের মধ্যে সন্দেহ তৈরি করেছে যে তার পদক্ষেপ জাতির স্বার্থের চেয়ে কম্বোডিয়া বেশি লাভবান হবে কি না।’
আদালত বলেছেন, পেতংতার্নের পদক্ষেপ ‘জনসাধারণকে থাই প্রধানমন্ত্রীর প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস হারিয়ে ফেলেছে’ এবং তার কাজের ‘মারাত্মক ক্ষতি’ করেছে।
এদিকে আদালতের এ রায়ের পর পেতংতার্ন গভর্নমেন্ট হাউজে সংবাদ সম্মেলন করবেন বলে জানিয়েছে বিবিসি।
এর আগে গত জুনে কম্বোডিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী হুন সেনের সঙ্গে পেতংতার্নের একটি ফোনালাপ ফাঁস হয়। ফোনালাপে পেতংতার্ন থাইল্যান্ডের এক সেনা কর্মকর্তার সমালোচনা করেন এবং হুন সেনকে ‘আংকেল’ বলে ডেকে তার প্রতি অতিমাত্রায় নমনীয় আচরণ করেন বলে জনগণের মধ্যে ধারণা তৈরি হয়।
ওই ফোনকল ফাঁসের পরই চাপে পড়েন পেতংতার্ন। তার পদত্যাগের দাবিতে রাজপথে বিক্ষোভে নামে থাই জনতা। পেতংতার্নের বিরুদ্ধে সাংবিধানিক আদালতেও পিটিশন দায়ের করা হয়। সাংবিধানিক আদালত গত ১ জুলাই ৭-২ ভোটে প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্নকে বরখাস্তের সিদ্ধান্ত নেন।
কম্বোডিয়ার সিনিয়র এক নেতাকে নিয়ে বিরূপ মন্তব্যের জেরে থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী পদ থেকে সাময়িকভাবে বহিষ্কার পেতংতার্ন সিনাওয়াত্রাকে অপসারণের পক্ষে রায় দিয়েছেন দেশটির আদালতও।
বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, শুক্রবার (২৯ আগস্ট) থাইল্যান্ডের সাংবিধানিক আদালত রায়ে বলেছেন, বিতর্কিত ফোনকলটি একটি নৈতিক মানদণ্ডের গুরুতর লঙ্ঘনের শামিল।
আদালতের এ রায়ের ফলে পেতংতার্নের আর প্রধানমন্ত্রী পদে থাকার কোনো সুযোগ থাকছে না। খুব শিগগিরিই তাকে স্থায়ীভাবে এ পদ থেকে অপসারণ করা হবে। এ রায়কে পেতংতার্নের দল ও সিনাওয়াত্রা রাজবংশের জন্য একটি বড় ধরনের আঘাত বলে মনে করা হচ্ছে।
পেতংতার্ন ইস্যুতে রায়ে ৯ বিচারকের আদালত বলেন, তার কর্মকাণ্ড জাতির মর্যাদা রক্ষা করতে পারেনি, বরং দেশের চেয়ে ব্যক্তিগত স্বার্থকে প্রাধান্য দিয়েছে। এটি নৈতিক মানদণ্ডের গুরুতর লঙ্ঘন।
ফাঁস হওয়া ফোনালাপ নিয়ে পেতংতার্ন দাবি করেছিলেন, সেটি ছিল কেবল আলোচনার কৌশল। তবে রায়ে আদালত তার এ যুক্তি গ্রহণ করেননি। আদালত বলেন, ওই ফোনালাপের মাধ্যমে পেতংতার্ন থাইল্যান্ডের সুনামকে ক্ষতিগ্রস্ত করেছেন।
পেতংতার্ন দাবি করেছিলেন, কম্বোডিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী হুন সেনের সঙ্গে তার ফোনালাপ ছিল দেশের সমস্যা সমাধান ও সহিংসতা ছাড়াই শান্তি ফিরিয়ে আনার জন্য ব্যক্তিগত আলোচনা। আদালত তার এ দাবিও প্রত্যাখ্যান করেছেন।
আদালত বলেন, ‘এটি জনসাধারণের মধ্যে সন্দেহ তৈরি করেছে যে তার পদক্ষেপ জাতির স্বার্থের চেয়ে কম্বোডিয়া বেশি লাভবান হবে কি না।’
আদালত বলেছেন, পেতংতার্নের পদক্ষেপ ‘জনসাধারণকে থাই প্রধানমন্ত্রীর প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস হারিয়ে ফেলেছে’ এবং তার কাজের ‘মারাত্মক ক্ষতি’ করেছে।
এদিকে আদালতের এ রায়ের পর পেতংতার্ন গভর্নমেন্ট হাউজে সংবাদ সম্মেলন করবেন বলে জানিয়েছে বিবিসি।
এর আগে গত জুনে কম্বোডিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী হুন সেনের সঙ্গে পেতংতার্নের একটি ফোনালাপ ফাঁস হয়। ফোনালাপে পেতংতার্ন থাইল্যান্ডের এক সেনা কর্মকর্তার সমালোচনা করেন এবং হুন সেনকে ‘আংকেল’ বলে ডেকে তার প্রতি অতিমাত্রায় নমনীয় আচরণ করেন বলে জনগণের মধ্যে ধারণা তৈরি হয়।
ওই ফোনকল ফাঁসের পরই চাপে পড়েন পেতংতার্ন। তার পদত্যাগের দাবিতে রাজপথে বিক্ষোভে নামে থাই জনতা। পেতংতার্নের বিরুদ্ধে সাংবিধানিক আদালতেও পিটিশন দায়ের করা হয়। সাংবিধানিক আদালত গত ১ জুলাই ৭-২ ভোটে প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্নকে বরখাস্তের সিদ্ধান্ত নেন।
মঙ্গলবার বজ্রপাতের পর ২২টি আলাদা আলাদা আগুন ছড়িয়ে পড়ে এবং বুধবার পর্যন্ত ১৩ হাজার একর বন, ঝোপঝাড় ও শুকনো ঘাসভূমি পুড়ে গেছে। আগুনের বিস্তারকে আরও ভয়াবহ করে তুলেছে প্রবল বাতাস।
২ দিন আগে