ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
অনিয়ম-দুর্নীতি ও বিধি বহির্ভূতভাবে সম্পদ অর্জনের অভিযোগ নিয়ে তীব্র সমালোচনার মুখে সিটি মিনিস্টার পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন টিউলিপি সিদ্দিক। যুক্তরাজ্যের ক্ষমতাসীন লেবার পার্টির এই সংসদ সদস্য বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাগনি।
মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) রাত সোয়া ১০টার দিকে টিউলিপ নিজেই তার এক্স অ্যাকাউন্টের (সাবেক টুইটার) একটি পোস্টে এ তথ্য জানিয়েছেন।
পোস্টে টিউলিপ লিখেছেন, ‘স্বতন্ত্র একটি পর্যালোচনা কমিটি নিশ্চিত করেছে যে আমি মন্ত্রিত্বের কোনো আচরণবিধি ভঙ্গ করিনি এবং আমি অযথার্থভাবে কিছু করেছি, এমন কোনো প্রমাণও পাওয়া যায়নি।’
‘তা সত্ত্বেও সরকারকে কাজ যেন ব্যাহত না হয়, সে কারণে আমি সিটি মিনিস্টার পদ থেকে পদত্যাগ করছি,’— পোস্টে লিখেছেন টিউলিপ। পোস্টের সঙ্গে তার পদত্যাগপত্রের একটি ছবিও দিয়েছেন তিনি।
ব্রিটিশ গণমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়, টিউলিপের খালা বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে আর্থিক সম্পর্কের বিষয়ে বারবার প্রশ্ন ওঠায় টিউলিপ সিদ্দিক মন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন।
জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার গণআন্দোলনে আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে ৯টি উন্নয়ন প্রকল্প থেকে প্রায় ৮০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ ওঠে। ওই অভিযোগের সঙ্গে জড়িয়ে পড়ে টিউলিপ সিদ্দিকের নামও। দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) এরই মধ্যে ওই অভিযোগ তদন্ত শুরু করেছে।
এর মধ্যেই আওয়ামী লীগ সরকার ও শেখ হাসিনার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ কয়েকজনের সম্পত্তি টিউলিপ ব্যবহার করেছেন বলে অভিযোগ ওঠে। এর আগে ২০১৩ সালে শেখ হাসিনার মস্কো সফরে দেশটির প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে তার বৈঠকের সময়ও টিউলিপ উপস্থিত ছিলেন বলে ছবি প্রকাশ হয়।
এসব খবর প্রকাশ হলে কেবল বিরোধী নয়, দলের ভেতরেও তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েন টিউলিপ। বিরোধী দলীয় কয়েকজন নেতা তাকে বরখাস্তের আহ্বান জানান সরকারের প্রতি। পরে গত সপ্তাহে টিউলিপ নিজেই তার বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ তদন্তের আহ্বান জানান। সে তদন্তে কিছু পাওয়া না গেলেও মন্ত্রিত্ব ছেড়ে দিলেন টিউলিপ।
প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের কাছে লেখা পদত্যাগপত্রে টিউলিপ বলেছেন, তার পারিবারিক পরিচয় ও সংশ্লিষ্ট তথ্যের বিস্তারিত বিবরণ ব্রিটিশ সরকারের কাছে রয়েছে। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে এসব বিষয় নিয়ে তিনি আলোচনাও করেছেন। তাদের পরামর্শ ছিল, তিনি তার খালা ও বাংলাদেশের ওই সময়কার সরকারপ্রধান শেখ হাসিনার সঙ্গে সম্পর্কের বিষয়টি যেন স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেন। এ সম্পর্কের সূত্র ধরে যেন স্বার্থের সংঘাত তৈরি না হয়, সে কারণে বাংলাদেশের কোনো বিষয় থেকে যেন নিজেকে দূরেও রাখেন।
টিউলিপ লিখেছেন, আমি আপনাকে আশ্বস্ত করতে চাই, এ বিষয়ে কর্মকর্তাদের পরামর্শ অনুযায়ীই আমি পূর্ণ স্বচ্ছতার সঙ্গে ওই সময় কাজ করেছি এবং পরবর্তী সময়েও একইভাবে কাজ করে গেছি।
অনিয়ম-দুর্নীতি ও বিধি বহির্ভূতভাবে সম্পদ অর্জনের অভিযোগ নিয়ে তীব্র সমালোচনার মুখে সিটি মিনিস্টার পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন টিউলিপি সিদ্দিক। যুক্তরাজ্যের ক্ষমতাসীন লেবার পার্টির এই সংসদ সদস্য বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাগনি।
মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) রাত সোয়া ১০টার দিকে টিউলিপ নিজেই তার এক্স অ্যাকাউন্টের (সাবেক টুইটার) একটি পোস্টে এ তথ্য জানিয়েছেন।
পোস্টে টিউলিপ লিখেছেন, ‘স্বতন্ত্র একটি পর্যালোচনা কমিটি নিশ্চিত করেছে যে আমি মন্ত্রিত্বের কোনো আচরণবিধি ভঙ্গ করিনি এবং আমি অযথার্থভাবে কিছু করেছি, এমন কোনো প্রমাণও পাওয়া যায়নি।’
‘তা সত্ত্বেও সরকারকে কাজ যেন ব্যাহত না হয়, সে কারণে আমি সিটি মিনিস্টার পদ থেকে পদত্যাগ করছি,’— পোস্টে লিখেছেন টিউলিপ। পোস্টের সঙ্গে তার পদত্যাগপত্রের একটি ছবিও দিয়েছেন তিনি।
ব্রিটিশ গণমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়, টিউলিপের খালা বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে আর্থিক সম্পর্কের বিষয়ে বারবার প্রশ্ন ওঠায় টিউলিপ সিদ্দিক মন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন।
জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার গণআন্দোলনে আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে ৯টি উন্নয়ন প্রকল্প থেকে প্রায় ৮০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ ওঠে। ওই অভিযোগের সঙ্গে জড়িয়ে পড়ে টিউলিপ সিদ্দিকের নামও। দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) এরই মধ্যে ওই অভিযোগ তদন্ত শুরু করেছে।
এর মধ্যেই আওয়ামী লীগ সরকার ও শেখ হাসিনার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ কয়েকজনের সম্পত্তি টিউলিপ ব্যবহার করেছেন বলে অভিযোগ ওঠে। এর আগে ২০১৩ সালে শেখ হাসিনার মস্কো সফরে দেশটির প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে তার বৈঠকের সময়ও টিউলিপ উপস্থিত ছিলেন বলে ছবি প্রকাশ হয়।
এসব খবর প্রকাশ হলে কেবল বিরোধী নয়, দলের ভেতরেও তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েন টিউলিপ। বিরোধী দলীয় কয়েকজন নেতা তাকে বরখাস্তের আহ্বান জানান সরকারের প্রতি। পরে গত সপ্তাহে টিউলিপ নিজেই তার বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ তদন্তের আহ্বান জানান। সে তদন্তে কিছু পাওয়া না গেলেও মন্ত্রিত্ব ছেড়ে দিলেন টিউলিপ।
প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের কাছে লেখা পদত্যাগপত্রে টিউলিপ বলেছেন, তার পারিবারিক পরিচয় ও সংশ্লিষ্ট তথ্যের বিস্তারিত বিবরণ ব্রিটিশ সরকারের কাছে রয়েছে। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে এসব বিষয় নিয়ে তিনি আলোচনাও করেছেন। তাদের পরামর্শ ছিল, তিনি তার খালা ও বাংলাদেশের ওই সময়কার সরকারপ্রধান শেখ হাসিনার সঙ্গে সম্পর্কের বিষয়টি যেন স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেন। এ সম্পর্কের সূত্র ধরে যেন স্বার্থের সংঘাত তৈরি না হয়, সে কারণে বাংলাদেশের কোনো বিষয় থেকে যেন নিজেকে দূরেও রাখেন।
টিউলিপ লিখেছেন, আমি আপনাকে আশ্বস্ত করতে চাই, এ বিষয়ে কর্মকর্তাদের পরামর্শ অনুযায়ীই আমি পূর্ণ স্বচ্ছতার সঙ্গে ওই সময় কাজ করেছি এবং পরবর্তী সময়েও একইভাবে কাজ করে গেছি।
জার্মানি, ফ্রান্স, যুক্তরাজ্য, কাতার ও সৌদি আরবসহ ইউরোপ ও আরব বিশ্বের বহু নেতা এতে অংশ নেবেন, যদিও ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু যোগ দিচ্ছেন না বলে জানিয়েছেন এক মার্কিন কর্মকর্তা।
২ ঘণ্টা আগে২০১০ সালে মাচাদো নির্বাচনে অংশ নিয়ে রেকর্ড ভোটে জাতীয় পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন। কিন্তু ২০১৪ সালে সরকার তাকে বহিষ্কার করে। তবু থেমে যাননি তিনি। এখন তিনি বিরোধী দল ‘ভেন্তে ভেনেজুয়েলা’-এর নেতা। ২০১৭ সালে তিনি ‘সয় ভেনেজুয়েলা’ নামে নতুন এক জোট গঠন করেন, যা গণতন্ত্রপন্থী সব পক্ষকে একত্র করেছে।
১৭ ঘণ্টা আগেআগের মেয়াদের মতোই এ বছরও ট্রাম্পের ভাগ্যে নোবেলের শিঁকে ছেড়েনি। আজ শুক্রবার (১০ অক্টোবর) এ বছরের জন্য শান্তিতে নোবেলজয়ী হিসেবে নরওয়েজিয়ান নোবেল কমিটি ঘোষণা করেছে ভেনিজুয়েলার মানবাধিকার কর্মী মারিয়া করিনা মাচাদোর নাম।
১৯ ঘণ্টা আগে