
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

ব্রিটিশ এমপি ও শেখ হাসিনার বোনের মেয়ে টিউলিপ সিদ্দিকের দুর্নীতির তদন্ত করতে বাংলাদেশকে সহায়তা করতে পারে যুক্তরাজ্য। কীভাবে ঢাকাকে সহায়তা করা যায়, এ ব্যাপারে এখন ভাবছেন তদন্তকারীরা। গতকাল বুধবার এ তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম স্কাই নিউজ।
এর আগে স্কাইকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জানান, টিউলিপ সিদ্দিক দুর্নীতি করেছেন এবং এজন্য তার বিচার হওয়া উচিত। ড. ইউনূসের এই সাক্ষাৎকারের পরই জানা গেল, বাংলাদেশকে সহায়তা করার ব্যাপারে ভাবছেন ব্রিটিশ তদন্তকারীরা। তবে টিউলিপ সিদ্দিকের এক মুখপাত্র জানিয়েছেন, তিনি তার বিরুদ্ধে আনীত সব অভিযোগ অস্বীকার করেন এবং এ ব্যাপারে তার সঙ্গে কেউ যোগাযোগ করেনি।
স্কাই নিউজ জানিয়েছে, বাংলাদেশকে ‘বড় দুর্নীতির’ তদন্তে সহায়তা করবে আন্তর্জাতিক দুর্নীতি বিরোধী সহযোগী কেন্দ্র (আইএসিসিসি)। এটি যুক্তরাজ্যের জাতীয় অপরাধ সংস্থা (এনএসি) দ্বারা পরিচালিত এবং সংস্থাটির অর্থায়ন করে যুক্তরাজ্যের সরকার।
এই সংস্থায় আছেন দুর্নীতি বিরোধী বিশেষজ্ঞ এবং বিশ্লেষক। যারা বড় দুর্নীতির ব্যাপারে বিদেশি সংস্থা বা বাহিনীকে সহায়তা করে থাকেন।
গত অক্টোবর ও নভেম্বরে যুক্তরাজ্যের জাতীয় অপরাধ সংস্থার কর্মকর্তারা বাংলাদেশ ঘুরে যান। সাবেক স্বৈরাচার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, টিউলিপ সিদ্দিক ও অন্যদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ ওঠার পর তারা বাংলাদেশে আসেন।
স্কাই নিউজ আরও জানিয়েছে, এই অনুসন্ধানের অর্থ এই নয় যে, ব্রিটিশ সংস্থাগুলো টিউলিপের বিরুদ্ধে আলাদা তদন্ত করছে এবং তারা বিশেষ কোনো কিছুতে সহায়তা করছে।
তবে তদন্তে সাহায্য করার যে আগ্রহ তারা দেখিয়েছে, এটি প্রমাণ করছে আওয়ামী আমলে আত্মসাৎ করা অর্থ ব্রিটেনে পাচার করা হয়েছে কি না সেটি অনুসন্ধান করবে তারা।
গত বছরের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে পালান। এরপরই টিউলিপের দুর্নীতির বিষয়টি সামনে আসে। ওই সময় জানা যায়, হাসিনা ঘনিষ্ঠের কাছ থেকে ফ্ল্যাট উপহার নিয়েছেন টিউলিপ। কিন্তু তিনি এ তথ্য লুকিয়েছেন। এরপর বিষয়টি ফাঁস হলে গত জানুয়ারিতে ব্রিটিশ সরকারের মন্ত্রিত্ব ছাড়তে বাধ্য হন টিউলিপ। সূত্র: স্কাই নিউজ

ব্রিটিশ এমপি ও শেখ হাসিনার বোনের মেয়ে টিউলিপ সিদ্দিকের দুর্নীতির তদন্ত করতে বাংলাদেশকে সহায়তা করতে পারে যুক্তরাজ্য। কীভাবে ঢাকাকে সহায়তা করা যায়, এ ব্যাপারে এখন ভাবছেন তদন্তকারীরা। গতকাল বুধবার এ তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম স্কাই নিউজ।
এর আগে স্কাইকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জানান, টিউলিপ সিদ্দিক দুর্নীতি করেছেন এবং এজন্য তার বিচার হওয়া উচিত। ড. ইউনূসের এই সাক্ষাৎকারের পরই জানা গেল, বাংলাদেশকে সহায়তা করার ব্যাপারে ভাবছেন ব্রিটিশ তদন্তকারীরা। তবে টিউলিপ সিদ্দিকের এক মুখপাত্র জানিয়েছেন, তিনি তার বিরুদ্ধে আনীত সব অভিযোগ অস্বীকার করেন এবং এ ব্যাপারে তার সঙ্গে কেউ যোগাযোগ করেনি।
স্কাই নিউজ জানিয়েছে, বাংলাদেশকে ‘বড় দুর্নীতির’ তদন্তে সহায়তা করবে আন্তর্জাতিক দুর্নীতি বিরোধী সহযোগী কেন্দ্র (আইএসিসিসি)। এটি যুক্তরাজ্যের জাতীয় অপরাধ সংস্থা (এনএসি) দ্বারা পরিচালিত এবং সংস্থাটির অর্থায়ন করে যুক্তরাজ্যের সরকার।
এই সংস্থায় আছেন দুর্নীতি বিরোধী বিশেষজ্ঞ এবং বিশ্লেষক। যারা বড় দুর্নীতির ব্যাপারে বিদেশি সংস্থা বা বাহিনীকে সহায়তা করে থাকেন।
গত অক্টোবর ও নভেম্বরে যুক্তরাজ্যের জাতীয় অপরাধ সংস্থার কর্মকর্তারা বাংলাদেশ ঘুরে যান। সাবেক স্বৈরাচার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, টিউলিপ সিদ্দিক ও অন্যদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ ওঠার পর তারা বাংলাদেশে আসেন।
স্কাই নিউজ আরও জানিয়েছে, এই অনুসন্ধানের অর্থ এই নয় যে, ব্রিটিশ সংস্থাগুলো টিউলিপের বিরুদ্ধে আলাদা তদন্ত করছে এবং তারা বিশেষ কোনো কিছুতে সহায়তা করছে।
তবে তদন্তে সাহায্য করার যে আগ্রহ তারা দেখিয়েছে, এটি প্রমাণ করছে আওয়ামী আমলে আত্মসাৎ করা অর্থ ব্রিটেনে পাচার করা হয়েছে কি না সেটি অনুসন্ধান করবে তারা।
গত বছরের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে পালান। এরপরই টিউলিপের দুর্নীতির বিষয়টি সামনে আসে। ওই সময় জানা যায়, হাসিনা ঘনিষ্ঠের কাছ থেকে ফ্ল্যাট উপহার নিয়েছেন টিউলিপ। কিন্তু তিনি এ তথ্য লুকিয়েছেন। এরপর বিষয়টি ফাঁস হলে গত জানুয়ারিতে ব্রিটিশ সরকারের মন্ত্রিত্ব ছাড়তে বাধ্য হন টিউলিপ। সূত্র: স্কাই নিউজ

তিন সপ্তাহের বেশি সময় ধরে পাকিস্তানের কারাবন্দি সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে দেওয়া হচ্ছিল না তার স্বজন ও দলীয় নেতাকর্মীদের। এর মধ্যে তার মৃত্যুর গুঞ্জনও উঠেছিল। শেষ পর্যন্ত বোন ড. উজমা খানকে সাক্ষাৎ করতে দেওয়া হয়েছে ইমরান খানের সঙ্গে।
১ দিন আগে
ওয়াশিংটনে হামলার ঘটনায় আফগান নাগরিককে গ্রেপ্তারের পর নিরাপত্তাজনিত শঙ্কা বেড়ে যাওয়ায় এই নীতি পুনর্বিবেচনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদে অভিবাসন নীতি কঠোর করার এটি একটি নতুন আগ্রাসী উদ্যোগ।
১ দিন আগে
টিআরটি ওয়ার্ল্ডের বরাতে জানা যায়, ইসরায়েলি ট্যাংক ও ড্রোন থেকে চালানো এই লাগাতার হামলা বারবার যুদ্ধবিরতি চুক্তিকে লঙ্ঘন করছে।
১ দিন আগে