বিজ্ঞান

ভর আসলে কী?

ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
আপডেট : ১০ জুলাই ২০২৫, ১৬: ৩৫

কোনও বস্তুতে মোট জড়তার পরিমাপকে ঐ বস্তুর ভর বলে। এটি পদার্থবিজ্ঞানের মৌলিক (রাশি) তত্ত্বগত ধারণা। একটা মৌলিক বৈশিষ্ট্য যা বল প্রয়োগে বস্তুতে সৃষ্ট ত্বরণের বাধার পরিমাপক। নিউটনীয় বলবিদ্যায়— ভর বস্তুর বল ও ত্বরণের সাথে সম্পর্কিত। ভরের প্রায়োগিক ধারণা হচ্ছে বস্তুর ওজন।

আদতে ভরের পরিমাপ সম্ভব নয়। যদিও ওজন দ্বারা বিভিন্ন বস্তুর তুলনামূলক ভরের ধারণা নেওয়া যায়। বস্তুর ভরের কখনো পরিবর্তন হয় না। তবে অবস্থান পরিবর্তনের সাপেক্ষে একই বস্তুর ওজন বিভিন্ন হতে পারে। তাই বস্তুর ভর অপরিবর্তনীয় হলেও পৃথিবীর কেন্দ্রে, পৃথিবী পৃষ্ঠে এবং মহাকাশে এর ওজন বিভিন্ন হয়। এই পার্থক্যের কারণ— ওজন মহাকর্ষের ফল। ভর ও বেগের গুণফলে ‘ভরবেগ’ পাওয়া যায়।

এসআই পদ্ধতিতে ভরবেগের একক কিলোগ্রাম-মিটার/সেকেন্ড (kg⋅m/s)। একে নিউটন-সেকেন্ড (N⋅s) এককেও প্রকাশ করা হয়। ভরবেগ, P = mv [এখানে, বস্তুর ভর m এবং বেগ v]

ad
ad

সাত-পাঁচ থেকে আরও পড়ুন

বুদ্ধিজীবীদের রক্ত, গভর্নর হাউজে বোমার ভূমিকম্প আর ‘টাইগার’ এখন খাঁচাবন্দি!

এই ভয়াল ট্র্যাজেডির পাশাপাশি এ দিনই শুরু হয় আত্মসমর্পণের আনুষ্ঠানিক নাটকীয়তাও। ভারতীয় সেনাপ্রধান জেনারেল মানেকশের চরমপত্রের পর ১৩ ডিসেম্বর রাতে জেনারেল নিয়াজি মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছিলেন। ১৪ ডিসেম্বর ছিল সেই দিন, যেদিন নিয়াজির আত্মসমর্পণের সেই ঐতিহাসিক সিগন্যালটি দিল্লি থেকে ঢাকায় পৌঁছায়।

৯ দিন আগে

বিজয়ের ৪৮ ঘণ্টা আগে যেভাবে ‘মগজশূন্য’ করা হয় জাতিকে

একাত্তরের ডিসেম্বরের শুরু থেকেই যখন রণাঙ্গনে পাকিস্তানি বাহিনীর পরাজয় নিশ্চিত হয়ে আসছিল, তখনই গভর্নর হাউসের অন্দরমহলে মেজর জেনারেল রাও ফরমান আলী এক ভয়ংকর নীলনকশা চূড়ান্ত করেন। তাঁর ডায়েরিতেই পাওয়া যায় সেই মৃত্যু-তালিকা, যেখানে লেখা ছিল দেশের প্রথিতযশা শিক্ষক, চিকিৎসক, সাংবাদিক ও সাহিত্যিকদের নাম।

৯ দিন আগে

ঢাকার গলায় ‘ফাঁস’, শিরোমণির ট্যাংক যুদ্ধ এবং বুদ্ধিজীবী হত্যার ছক!

১৩ ডিসেম্বর ঢাকার আকাশ, বাতাস এবং মাটি সব কিছুই যেন পাকিস্তানি জেনারেলদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করেছিল। জেনারেল নিয়াজি তার ক্যান্টনমেন্টের সুরক্ষিত ভূগর্ভস্থ বাঙ্কারে বসে ম্যাপের দিকে তাকিয়ে দেখছিলেন যে, পালানোর আর কোনো রাস্তা খোলা নেই।

১০ দিন আগে

পাকিস্তানিদের শেষ ভরসা সপ্তম নৌ বহরও পরিণত মরীচিকায়

পরাশক্তিদের দ্বন্দ্বে বাংলাদেশের মুক্তিকামী মানুষ ও প্রবাসী সরকার ছিল অটল। প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ ১২ ডিসেম্বর এক বেতার ভাষণে বলেন, ‘সপ্তম নৌ বহর আমাদের স্বাধীনতা আটকাতে পারবে না। প্রয়োজনে আমরা ১০০ বছর যুদ্ধ করব, তবু বিদেশিদের কাছে মাথা নত করব না।’

১১ দিন আগে