পদার্থবিজ্ঞান
মহাকর্ষ বলের ত্রুটি ও আইনস্টাইনের সংশোধন
নিউটনের মহাকর্ষ সূত্রে একটা ত্রুটি ছিল। বড়সড় ত্রুটি। এই ত্রুটির কথা নিউটন জানতেন না। কারণ তিনি জানতেন না আলোর বেগ অসীম নয়। তিনি আক্ষেকিতার মূল নীতিগুলোই স্পষ্ট বুঝতে পারেননি, যেমনটা পেরেছিলেন আইনস্টাইন।
কালো বস্তুর রহস্য
কালো কোনো রং নয়। কালো মানে, রঙের অভাব, আলোর অভাব। তবুও কালো বস্তু আমরা দেখি কেন? কীভাবে দেখি?
কীভাবে পেরিয়ে যাবেন পৃথিবীর মহাকর্ষ বলের আকর্ষণ?
একটা শর্ত পূরণ করতে পারলে সেটা অসম্ভবও নয়। তার প্রমাণ মহাশূন্যযান আর স্যাটেলাইটগুলো।
যেভাবে ব্যাটারি এলো
এক সময় নিশ্চিত হলেন, ব্যাঙের শরীরে আসলে প্রাণ ফিরে আসেনি। ততোদিনে যা রটার রটে গেছে। ব্যাপারটা নিয়ে একটা আর্টিকেল লিখে ছাপিয়েছিলেন গ্যালভনি।
ডার্ক ম্যাটার ও কুইন্টেসেন্স থিওরি
ডার্ক এনার্জির উত্স কী, সেটা আমরা জানি না। কেনই বা ডার্ক এনার্জি বিকর্ষণী চরিত্রের, তাও আমরা জানি না। আইনস্টাইনের মহাজাগতিক ধ্রুবকের সঙ্গে ডার্ক এনার্জির মিলটাই বা কোথায়?
বিজ্ঞানের হাফলাইফ
যেখানেই নিউক্লিয়ার শক্তির আনাগোনা, সেখানেই হাফলাইফ বা অর্ধায়ু গুরত্বপূর্ণ অনুসঙ্গ হয়ে ওঠে।